আনিসুজ্জামান প্রসঙ্গে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর কথা মনে পড়ে গেল। আনিসুজ্জামান সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী নিজের মামলা নিজেই লড়তেন। আনিসুজ্জামানকে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী নিজেই জেরা করেন। জেরার একটা অংশ আপনাদেরকে শোনাচ্ছি। সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী আনিসুজ্জামানের কাছে জানতে চান : আপনি কীভাবে জেনেছেন যে আসামী নূতন চন্দ্রকে হত্যা করেছে?
উত্তরে বলেন : আমি নুতন চন্দ্রর পুত্রবধুর কাছ থেকে জানতে পারি আসামী নুতন চন্দ্রকে গুলি করে হত্যা করে।
সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী জিজ্ঞেস করেন: সে সময়ে আপনার বয়স কত এবং নুতন চন্দ্রর ছেলেরা কোথায় ছিলেন?
আনিসুজ্জামান: সে সময়ে নুতন চন্দ্রর ছেলেরা পলাতক ছিলেন এবং আমার বয়স ছিল ৩৩।
সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী: আপনি সেই যৌবন বয়সে নুতন কুন্ডর ছেলেদের অবর্তমানে তাদের স্ত্রীদের সাথে দেখা করতে কেন গিয়েছিলেন??
আনিসুজ্জামান: মাননীয় আদালত, জেরাকারী আমার ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রত করতে চাইছেন।
উল্লেখ্য আনিসুজ্জামান ততকালে(১৯৭১) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্টার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।
আওয়ামীলীগের গঠিত ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর বিপক্ষে প্রধান উকিল ছিলেন রানা দাশ গুপ্ত। রানা দাশ গুপ্ত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের শুরুতে বলেন: আপনার নাম সাকা চৌধুরী, পিতা: ফকা চৌধুরী, ভাষা : বাংলা আর আপনি একজন বাংলাদেশী তাইতো??
উত্তরে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বলেন: আমার নাম সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী, আমার পিতা: ফজলুল কাদের চৌধুরী। আমার নাম যদি আপনি সাকা চৌধুরী বলেন তবে আপনার নাম রা দা গু*
আমার ভাষা: চিটাগনিয়ান, আমি একজন চিটাইংগা।
উত্তরে বলেন : আমি নুতন চন্দ্রর পুত্রবধুর কাছ থেকে জানতে পারি আসামী নুতন চন্দ্রকে গুলি করে হত্যা করে।
সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী জিজ্ঞেস করেন: সে সময়ে আপনার বয়স কত এবং নুতন চন্দ্রর ছেলেরা কোথায় ছিলেন?
আনিসুজ্জামান: সে সময়ে নুতন চন্দ্রর ছেলেরা পলাতক ছিলেন এবং আমার বয়স ছিল ৩৩।
সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী: আপনি সেই যৌবন বয়সে নুতন কুন্ডর ছেলেদের অবর্তমানে তাদের স্ত্রীদের সাথে দেখা করতে কেন গিয়েছিলেন??
আনিসুজ্জামান: মাননীয় আদালত, জেরাকারী আমার ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রত করতে চাইছেন।
উল্লেখ্য আনিসুজ্জামান ততকালে(১৯৭১) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্টার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।
আওয়ামীলীগের গঠিত ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর বিপক্ষে প্রধান উকিল ছিলেন রানা দাশ গুপ্ত। রানা দাশ গুপ্ত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের শুরুতে বলেন: আপনার নাম সাকা চৌধুরী, পিতা: ফকা চৌধুরী, ভাষা : বাংলা আর আপনি একজন বাংলাদেশী তাইতো??
উত্তরে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বলেন: আমার নাম সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী, আমার পিতা: ফজলুল কাদের চৌধুরী। আমার নাম যদি আপনি সাকা চৌধুরী বলেন তবে আপনার নাম রা দা গু*
আমার ভাষা: চিটাগনিয়ান, আমি একজন চিটাইংগা।
No comments:
Post a Comment