Sunday 13 May 2018

স্যাটেলাইট ফার্মেসিতেও পাওয়া যায়। জ্বর হইলে বাথুরুমে গিয়া লুঙ্গি তুইলা পেছন দিয়া ঢুকাইতে হয়। ডাক্তার আমারে একবার সাজেস্ট করছিল। বিরক্ত হয়ে ডাক্তাররে বলছিলাম- আপনি আমারে অপমান করেন, এইটা আমার কাম্য না। আপনারে টেকা দিবো , আপনি ট্রিটমেন্ট করবেন। ওষুধ দিবেন, খাবো। অসুখ সারলে ভাল, না হইলে মইরা যাব। তাই বলে স্যাটেলাইট পেছনে ঢুকায়া বইসা থাকতে পারবো না। ডাক্তার হো হো কইরা হাইসা দিলেন।

তো , যে স্যাটেলাইট পাশের ফার্মসিতেই পাওয়া যায় আর গোয়ায় ভইরা বইসা থাকতে হয়- সেই স্যাটেলাইট আসমানে উড়াইলে কি ফায়েদা হবে , আমার বুঝে ধরে না। খালি বেহুদা অপচয়!
জাফর-টার্ন

২০১৩ সালে শাহবাগে দাঁড়িয়ে দেখেছিলেন, ব্লগ (সামাজিক মাধ্যমে) ব্যবহার করে “সারাদিন পৃথিবীতে যেটা হয় নাই এটা এখানে ঘটিয়ে দিয়েছে” তরুণরা।

আর ২০১৮ সালে বাংলাট্রিবিউনের কলামে তিনি জানালেন, “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দিয়ে পৃথিবীতে খুব বড় কোনও কাজ হয়েছে বলেও আমার জানা নেই।”

দুই বক্তব্যের লিংক:

২০১৩ সালের ভিডিওসহ: https://bdfactcheck.com/factcheck/73

২০১৮ সালের কলাম: http://www.banglatribune.com/columns/opinion/323655/