২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারী এইদিনে খুনি হাসিনার পাতানো নির্বাচন প্রতিরোধ আন্দোলনে সারা দেশে শুধুমাত্র আমরা হারিয়েছে ১১ জন বীর সৈনিকে ।
** ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা পাতানো নির্বাচন প্রতিরোধ আন্দোলনে আওয়ামী পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছেন ৩ জন । বিএনিপি নেতা জয়নাল আবেদীন,আবু হানিফ ও যুবদল নেতা হারুন অর রশিদ ।
** ফেনীর সোনাগাজীতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে শহীদ হয়েছেন ২ জন । যুবদল নেতা জামশেদ আলম ও ছাত্রদল নেতা শহীদ উল্লাহ্ ।
** দিনাজপুরের পার্বতীপুরের উত্তর সালন্দা ও গোবিন্দপুর ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষে শহীদ হয়েছেন ২ জন। যুবদল কর্মী রায়হান মাসুদ ও যুবদল কর্মী চুন্নু মিয়া।
** চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছেন ছাত্রদল কর্মী রুবেল হোসেন।
** মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলা পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছেন কাঠাদিয়া শিমুলিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক "শহীদ ছাত্রনেতা এহসানুল হক কঙ্কন" ।
** লালমনিরহাটে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সংঘর্ষে শহীদ হয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ফারুক হোসেন।
** নওগাঁর মান্দায় পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছেন বিএনপি কর্মী আবুল বাশার ।
২০১৪ সালের পর থেকে আমরা ৫ই জানুয়ারী এইদিনকে গণতন্ত্র হত্যা দিবস হিসেবে পালন করি ।
এর পাশাপাশি যদি স্ব-স্ব জেলা গুলোতে এই দিনে গণতন্ত্র রক্ষা আন্দোলনে শহীদ হওয়া বীর গুলোর আত্বার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও স্বজন হারানো পরিবার গুলোকে সান্তনা দেওয়া কর্মসূচি নেওয়া হতো দল থেকে তাহলে তাদের আত্বা শান্তি পেতো বৈকি!
দুঃখ জনক আমরা কেউ তাদের খবর রাখি না।
আজকের গণতন্ত্র হত্যা দিবসের এই দিনে সকল বীর শহীদের আত্বার মাগফেরাত ও জান্নাত কামনা করি। আমিন।
ছবিঃ.. এই দিনে ফেনীর সোনাগাজীতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে শহীদ হওয়া ২ জন । যুবদল নেতা জামশেদ আলম ও ছাত্রদল নেতা শহীদ উল্লাহ্ ।
(সৌজন্যে সুমন আহসান)