যে দেশে বাকশালী স্টেট আছে, সে দেশে ইসলামিক স্টেটের প্রয়েজন নেই। বাকশালীদের কাছে এমনকি ইসলামিক স্টেট পর্যন্ত অসহায়। ইসলামিক স্টেট যা করছে, দুনিয়া জানে। বাকশালী স্টেট এতকাল ঘোষণা দিয়ে খুন করেনি। এবার ঘোষণা, সন্দেহ হলেই গুলি। অর্থাৎ প্রতিপক্ষকে হত্যার সরকারি সার্টিফিকেট। খুন করে মিডিয়ার সামনে ঘোষণা করবে, সন্ত্রাসী খুন করেছি এতে জবাবদিহিতার কি আছে? কাকে খুন করেছি, কেন করেছি, বলবো কেন? সাবধান বাংলাদেশের মানুষ! বাকশালী স্টেট এখন নির্বিচারে আপনাদেরকে গুলি করে হত্যা করবে কিন্তু প্রচার করবে সন্ত্রাসী খুন করেছি। মনে আছে ৭৫ এর কথা! মনে হচ্ছে আবারো যেন ৭৫এ ফিরে গেছি। তখন দেখলেই গুলি, প্রায় ৪০ হাজার মানুষ হত্যার জবাবদিহিতা আজ পর্যন্ত পাওয়া যয়িনি। সেই রাম সেই অযোধ্যা, সেই বাকশাল এই বাকশাল। সেই ইসলামিক জঙ্গিবাদ, এই বাকশালি জঙ্গিবাদ। যুগে যুগে এরাই মানুষের শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে না তুললে বিধবা, পুত্রহারা এবং এতিম দিয়ে ভরে যাবে বিরোধীদল, সাবধান! এই ঘোষণার উদ্দেশ্য, ৭৫এর মতো বিরোধীদলের প্রত্যেককেই হত্যা করা।
২
যার লৌঙ্গিক পরিচয় নিয়ে আজব্দি সন্দেহ, যার কাজ রাস্তায় রাস্তায় সাংবাদিক আর ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো, যার চরিত্র হুমায়ুন আহমেদ নাটকের কৌতুকাভিনেতাদের মতো... ওবায়দুল কাদের আবারো প্রমাণ করলো- ইঁদুর মন্ত্রী হলে, তার অপরাধ কি? সে বললো, যারা আন্দোলন করতে পারে না তারাই সংলাপের কথা বলে। এখানেই তার লৌঙ্গিক পরিচয় নিয়ে সন্দেহ। হিজড়াদের কাজ বাতাসের গলায় দড়ি দিয়ে ঝগড়া। হিজড়াদের মান্তসম্মানবোধ, চিন্তাশক্তি থাকে না। ওবায়দুল কাদের বলতে চাইছে, আন্দোলন আর সংলাপ এক। সংলাপ করতে হলে আন্দোলন করতে হবে। অর্থাৎ ২০০৬-০৭ সনের মতো জ্বালাও-পোড়াও করতে হবে। জ্বালাও-পোড়াও করেই তো ১/১১ এসেছিলো আজরাইল লীগ। অর্থাৎ সংলাপের পূর্বশর্ত ধ্বংসযজ্ঞ। এই দলের শ্রষ্ঠা ভাসানী। সোহরাওয়ার্দির কবরের পরেই দলটিকে হাইজ্যাক করলো মুজিব। তখন থেকেই দলটির আদর্শ, মারদাঙ্গা। এদের পরিচয় বাঁশ-লগি-বৈঠা। জ্বালাও-পোড়াও, খুন আর বাঁশ হাতে রাষ্ট্রকে অস্থির করা ছাড়া বাকশালি আন্দোলনে কিছুই নেই। খালেদা বললো সংলাপ, পাগল বললো, আন্দোলন জানে না বলেই সংলাপের কথা বলে। এরপরেও যে জাতি তাদের অধঃপতন চিিহ্নত করতে ব্যর্থ হয়, উচিত দলে দলে গলায় কলসি বেঁধে শীতলক্ষ্যায় ডুবে মরা। শীতলক্ষ্যায় মরলে অনেক সঙ্গী-সাথি পাবে। কারণ আওয়ামী লীগের চিিহ্নত গডফাদার ওসমান পরিবারটি সারা দেশ থেকে বিরোধীদল এনে খুন করে এই নদীতেই ডুবিয়ে দেয়। সংলাপের প্রস্তাবকে যারা আন্দোলনের প্রস্তাব দিয়ে নাকচ করে, মন্ত্রী দূরের কথা, সুইপারের চাকরিও অতিরিক্ত।
যার লৌঙ্গিক পরিচয় নিয়ে আজব্দি সন্দেহ, যার কাজ রাস্তায় রাস্তায় সাংবাদিক আর ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো, যার চরিত্র হুমায়ুন আহমেদ নাটকের কৌতুকাভিনেতাদের মতো... ওবায়দুল কাদের আবারো প্রমাণ করলো- ইঁদুর মন্ত্রী হলে, তার অপরাধ কি? সে বললো, যারা আন্দোলন করতে পারে না তারাই সংলাপের কথা বলে। এখানেই তার লৌঙ্গিক পরিচয় নিয়ে সন্দেহ। হিজড়াদের কাজ বাতাসের গলায় দড়ি দিয়ে ঝগড়া। হিজড়াদের মান্তসম্মানবোধ, চিন্তাশক্তি থাকে না। ওবায়দুল কাদের বলতে চাইছে, আন্দোলন আর সংলাপ এক। সংলাপ করতে হলে আন্দোলন করতে হবে। অর্থাৎ ২০০৬-০৭ সনের মতো জ্বালাও-পোড়াও করতে হবে। জ্বালাও-পোড়াও করেই তো ১/১১ এসেছিলো আজরাইল লীগ। অর্থাৎ সংলাপের পূর্বশর্ত ধ্বংসযজ্ঞ। এই দলের শ্রষ্ঠা ভাসানী। সোহরাওয়ার্দির কবরের পরেই দলটিকে হাইজ্যাক করলো মুজিব। তখন থেকেই দলটির আদর্শ, মারদাঙ্গা। এদের পরিচয় বাঁশ-লগি-বৈঠা। জ্বালাও-পোড়াও, খুন আর বাঁশ হাতে রাষ্ট্রকে অস্থির করা ছাড়া বাকশালি আন্দোলনে কিছুই নেই। খালেদা বললো সংলাপ, পাগল বললো, আন্দোলন জানে না বলেই সংলাপের কথা বলে। এরপরেও যে জাতি তাদের অধঃপতন চিিহ্নত করতে ব্যর্থ হয়, উচিত দলে দলে গলায় কলসি বেঁধে শীতলক্ষ্যায় ডুবে মরা। শীতলক্ষ্যায় মরলে অনেক সঙ্গী-সাথি পাবে। কারণ আওয়ামী লীগের চিিহ্নত গডফাদার ওসমান পরিবারটি সারা দেশ থেকে বিরোধীদল এনে খুন করে এই নদীতেই ডুবিয়ে দেয়। সংলাপের প্রস্তাবকে যারা আন্দোলনের প্রস্তাব দিয়ে নাকচ করে, মন্ত্রী দূরের কথা, সুইপারের চাকরিও অতিরিক্ত।
৩
ক্লাসে তিনজন ছাত্রের মধ্যে ১ম জন ফার্স্ট, ২য় জন সেকেন্ড, ৩য় জন থার্ড। বাকশালি স্কুলে ৪র্থ কোন ছাত্র নেই। তাই প্রত্যেকদিন টেলিভিশন খুললে, খবরের কাগজ পড়লে, ফার্স্ট-সেকেন্ড-থার্ড। অর্থাৎ হাসিনা-মন্ত্রী-এমপি। বাকশালী মন্ত্রীদের খেয়েদেয় কাজ নেই তাই প্রত্যেকদিন টেলিভিশনে ভিড় জমায়। আমেরিকা দূরের কথা, পাশ্ববর্তী ভারতেও মন্ত্রী-এমপিদেরকে মিডিয়ায় দেখা যায় না। তাদের দায়বদ্ধতা জনগণের কাছে। মোদিকে মাসে একদিনও দেখা যায় না। কিন্তু আমরা? প্রত্যেকদিন হাসিনার ছবি দেখতে দেখতে আমাদের চোখে বিষফোড়া উঠলেও যারা এর ছবি দেখায়, তাদের বিষফেড়া কোথায়? আমি বহু দেশের সংবাদ দেখা মানুষ। আমার ধারণা চুন্নি সাহা, জয়-ই বামুন টাইপের সাংবাদিকদের মাথা বহুবছর অপরিষ্কার করা ড্রেনের মতো অকার্যকর হয়ে গেছে। একমাত্র কিম জং উন ছাড়া প্রত্যেকদিন আর কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী টেলিভিশনে আসে? আসে যেমন পুতিন, জিং লিং, ক্যাস্ট্রো। তাহলে আমরা কি পুতিন, জিং লিং, ক্যাস্ট্রোর দেশের নাগরিক? মন্ত্রীদের যে খেয়েদেয়ে কাজ নেই, টেলিভিশনে তাদের খলনায়ক পোশাক দেখলেই বোঝা যায়। অর্ধেক শরীরে বিশেষ কোট, বাকি অর্ধেক গোপালপুরের পায়জামা। ৯৫ ভাগ মিডিয়াই বন্ধ হওয়া উচিত। বাকশালীদের চেহারা দেখানোর জন্য কাড়িকাড়ি মিডিয়া বন্ধ হবে না জানি, তাই আমজনতার উচিত টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়া বন্ধ করে দেয়া।
ক্লাসে তিনজন ছাত্রের মধ্যে ১ম জন ফার্স্ট, ২য় জন সেকেন্ড, ৩য় জন থার্ড। বাকশালি স্কুলে ৪র্থ কোন ছাত্র নেই। তাই প্রত্যেকদিন টেলিভিশন খুললে, খবরের কাগজ পড়লে, ফার্স্ট-সেকেন্ড-থার্ড। অর্থাৎ হাসিনা-মন্ত্রী-এমপি। বাকশালী মন্ত্রীদের খেয়েদেয় কাজ নেই তাই প্রত্যেকদিন টেলিভিশনে ভিড় জমায়। আমেরিকা দূরের কথা, পাশ্ববর্তী ভারতেও মন্ত্রী-এমপিদেরকে মিডিয়ায় দেখা যায় না। তাদের দায়বদ্ধতা জনগণের কাছে। মোদিকে মাসে একদিনও দেখা যায় না। কিন্তু আমরা? প্রত্যেকদিন হাসিনার ছবি দেখতে দেখতে আমাদের চোখে বিষফোড়া উঠলেও যারা এর ছবি দেখায়, তাদের বিষফেড়া কোথায়? আমি বহু দেশের সংবাদ দেখা মানুষ। আমার ধারণা চুন্নি সাহা, জয়-ই বামুন টাইপের সাংবাদিকদের মাথা বহুবছর অপরিষ্কার করা ড্রেনের মতো অকার্যকর হয়ে গেছে। একমাত্র কিম জং উন ছাড়া প্রত্যেকদিন আর কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী টেলিভিশনে আসে? আসে যেমন পুতিন, জিং লিং, ক্যাস্ট্রো। তাহলে আমরা কি পুতিন, জিং লিং, ক্যাস্ট্রোর দেশের নাগরিক? মন্ত্রীদের যে খেয়েদেয়ে কাজ নেই, টেলিভিশনে তাদের খলনায়ক পোশাক দেখলেই বোঝা যায়। অর্ধেক শরীরে বিশেষ কোট, বাকি অর্ধেক গোপালপুরের পায়জামা। ৯৫ ভাগ মিডিয়াই বন্ধ হওয়া উচিত। বাকশালীদের চেহারা দেখানোর জন্য কাড়িকাড়ি মিডিয়া বন্ধ হবে না জানি, তাই আমজনতার উচিত টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়া বন্ধ করে দেয়া।
৪
ঘর পুড়িয়ে কখনো আলুভর্তা খেয়েছেন? বাংলাদেশের মানুষ এখন ঘরে ঘরে আগুন জ্বালিয়ে আলুভর্তা খাচ্ছে। প্রতিঘণ্টায় উন্নতি প্রসব করে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী। কথায় কথায় উন্নতির শব্দ প্রসব শিশু। বিদেশি মরলেও, উন্নতিতে কেউ বাঁধা দিতে পারবে না। দীপনের মুন্ডু শরীর থেকে খন্ড হয়ে গেলেও, কোন ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না। ইমামবাড়ায় বোমা পড়লেও, খালেদার ষড়যন্ত্র উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্ত করতে পারবে না। আশুলিয়ায় পুশিল মরলো, শেখ হাসিনা বলে কী? বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মডেল, কোন ষড়যন্ত্রই মধ্যম আয়ের দেশকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। ঘরে ঘরে আগুন দিয়ে যতখুশি আলুভর্তা খান। কারণ বাংলাদেশিদের কাছে ঘরের চেয়ে আলুভর্তাই মূল্যবান। তাই তো খাচ্ছে। তা না হলে, প্রতিটি সংবাদের সঙ্গেই মুরগির ডিম পাড়ার সম্পর্ক কী? মুরগির ডিম অর্থাৎ হাসিনার উন্নতির ডিম। সারা পৃথিবীর দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেটের উপস্থিতি নিয়ে, আর অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ঘন্টায় ঘন্টায় উন্নতি প্রসব করছেন? এখন তিনি ভিভিআইপি বিমান হাইজ্যাক করে নেদারল্যান্ডে। সঙ্গে শেখ ডায়নেস্টি পরিবার।
আসল ঘটনা কেউ জানে না। এখন সে প্রায় একঘরে। জাতিসংঘে পাত্তা পায় নাই। কোনরকমে নেদারল্যান্ডের রাণী আর সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীকে নিজেদের জাতিসংঘ অনুষ্ঠানে আসতে বাধ্য করে দাওয়াত আদায়। আসল কথা প্রায় সকলেই তাকে জাতিসংঘে একঘরে করেছিলো। ইউরোপিয়ানদের অধিকাংশই বাস্তব বুদ্ধিহীন। হাসিনার ফাটকাকলে আটকে গেলো নেদারল্যান্ডের রাণী। আরো একট কারণ আছে। নেদারল্যান্ড গভীর সমুদ্রবন্দর করতে আগ্রহী। হঠাৎ নেদারল্যান্ড যাওয়ার এটাও একটা কারণ। নোবেল পুরষ্কারের উপরে নেদারল্যান্ডের অসীম প্রভাব। শান্তি পুরষ্কারগুলো অধিকাংশই রাজনৈতিক। সেই হিসেবে বন্দর দিয়ে যদি শান্তির নোবেল পাওয়া যায়, এরপর ইউনুসের বস্ত্র খুলবে সংসদভবনের খোলা রাস্তায়। অবাক হবেন না, আগামী বছর সে নোবেল পেতে পারে।
ঘর পুড়িয়ে কখনো আলুভর্তা খেয়েছেন? বাংলাদেশের মানুষ এখন ঘরে ঘরে আগুন জ্বালিয়ে আলুভর্তা খাচ্ছে। প্রতিঘণ্টায় উন্নতি প্রসব করে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী। কথায় কথায় উন্নতির শব্দ প্রসব শিশু। বিদেশি মরলেও, উন্নতিতে কেউ বাঁধা দিতে পারবে না। দীপনের মুন্ডু শরীর থেকে খন্ড হয়ে গেলেও, কোন ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না। ইমামবাড়ায় বোমা পড়লেও, খালেদার ষড়যন্ত্র উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্ত করতে পারবে না। আশুলিয়ায় পুশিল মরলো, শেখ হাসিনা বলে কী? বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মডেল, কোন ষড়যন্ত্রই মধ্যম আয়ের দেশকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। ঘরে ঘরে আগুন দিয়ে যতখুশি আলুভর্তা খান। কারণ বাংলাদেশিদের কাছে ঘরের চেয়ে আলুভর্তাই মূল্যবান। তাই তো খাচ্ছে। তা না হলে, প্রতিটি সংবাদের সঙ্গেই মুরগির ডিম পাড়ার সম্পর্ক কী? মুরগির ডিম অর্থাৎ হাসিনার উন্নতির ডিম। সারা পৃথিবীর দৃষ্টি এখন বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেটের উপস্থিতি নিয়ে, আর অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ঘন্টায় ঘন্টায় উন্নতি প্রসব করছেন? এখন তিনি ভিভিআইপি বিমান হাইজ্যাক করে নেদারল্যান্ডে। সঙ্গে শেখ ডায়নেস্টি পরিবার।
আসল ঘটনা কেউ জানে না। এখন সে প্রায় একঘরে। জাতিসংঘে পাত্তা পায় নাই। কোনরকমে নেদারল্যান্ডের রাণী আর সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীকে নিজেদের জাতিসংঘ অনুষ্ঠানে আসতে বাধ্য করে দাওয়াত আদায়। আসল কথা প্রায় সকলেই তাকে জাতিসংঘে একঘরে করেছিলো। ইউরোপিয়ানদের অধিকাংশই বাস্তব বুদ্ধিহীন। হাসিনার ফাটকাকলে আটকে গেলো নেদারল্যান্ডের রাণী। আরো একট কারণ আছে। নেদারল্যান্ড গভীর সমুদ্রবন্দর করতে আগ্রহী। হঠাৎ নেদারল্যান্ড যাওয়ার এটাও একটা কারণ। নোবেল পুরষ্কারের উপরে নেদারল্যান্ডের অসীম প্রভাব। শান্তি পুরষ্কারগুলো অধিকাংশই রাজনৈতিক। সেই হিসেবে বন্দর দিয়ে যদি শান্তির নোবেল পাওয়া যায়, এরপর ইউনুসের বস্ত্র খুলবে সংসদভবনের খোলা রাস্তায়। অবাক হবেন না, আগামী বছর সে নোবেল পেতে পারে।
৫
কতটা নিরাপদ্ে আছি? নেদারল্যান্ডে রাণী আসছেন, অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ। রাণী আসার আগেই পৌঁছে যাবে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ। এমন দেশটি কেথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। জয়বাংলা। ঠেল্যা সামলা। আফ্রিকাতে ঘরে ঘরে অস্ত্র রাখে। বাংলাদেশের অবস্থা যে সিয়েরালিওনের মতো ওয়ারলর্ড দিয়ে ঠাসা, অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ রাণী আসার খবরে কি সেটাই প্রমাণ হলো না?
কতটা নিরাপদ্ে আছি? নেদারল্যান্ডে রাণী আসছেন, অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ। রাণী আসার আগেই পৌঁছে যাবে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ। এমন দেশটি কেথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি। জয়বাংলা। ঠেল্যা সামলা। আফ্রিকাতে ঘরে ঘরে অস্ত্র রাখে। বাংলাদেশের অবস্থা যে সিয়েরালিওনের মতো ওয়ারলর্ড দিয়ে ঠাসা, অস্ত্র এবং গোলাবারুদসহ রাণী আসার খবরে কি সেটাই প্রমাণ হলো না?
৬
২৪ বছরে মধ্যে মাত্র ৬ বছর ক্ষমতা ছিলো পাকিস্তানীদের হাতে। বাকি সময় পূর্ব-পাকিস্তানের বাঙালিদের হাতে। ইসকান্দার মির্জার বুকে বন্দুক ঠেকিয়ে আইয়ূব খানের ক্ষমতা দখল থেকে সোহরাওয়ার্দির মৃত্যু পর্যন্তই শেষ। এর আগে ও পরে যুক্তফ্রণ্ট এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার আসনে। আপনাদের যদি ৬৫ থেকে ৭১এর কথা মনে থাকে, অবশ্যই জানেন ক্ষমতা কার হাতে ছিলো। সায়ত্বশাসনের দাবিতে আইয়ুব খানের ঘুম হারাম করে দিয়েছিলো ভাসানী সাহেবরা। সেই আমলে মানবাধিকার ছিলো ১০০ ভাগ। মানুষ তখন মিছিল-মিটিং, হরতাল-অবরোধ, রাজপথে আন্দোলন সব করতে পারতো। রাজপথের অধিকার ছিলো ভাসানীদের হাতে আইয়ুবের হাতে নয়। এখন কি বলবেন?
ভারতে একবারই শুধু গণতন্ত্র ব্যাহত হয়েছিলো এবং সেটা ৭৫এ ইন্দিরা গান্ধির আমলে। এই স্বৈরাচার, ভোট চুরি করে ক্ষমতায় গেলে ভারতের মানুষ তাকে জেলের ভাত খাওয়ালো। মুজিবের মতোই ইন্দিরাও জারি করেছিলো জরুরি শাসন এবং খুন করেছিলো অসংখ্য প্রতিপক্ষ। নীল অপারেশন নামে আক্রমণ করেছিলো পাঞ্চাবের স্বর্ণমন্দির। সেখানে কয়েকহাজার পাঞ্চাবি খুন। ইন্দিরার বাবা জহরলাল নেহেরু, যে নাকি দেশবিভাগের অন্যতম কারিগর। অসীম ক্ষমতাধর নেহেরুর কথা সারাবিশ্ব জানে কিন্তু জেলে ঢোকানোর আগে বাপের পরিচয় আমলে নেয়নি ভারতীয়রা। আমাদের বেলায় যে লাউ সেই কদু। একবার বাকশাল, আবারো বাকশাল, বারবার বাকশাল। আমি এদের নাম দিয়েছি বাকশালী স্টেট কোম্পানি। ইসলামি স্টেটের মতোই ভয়ংকর এরা গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে পক্ষ-বিপক্ষে যুদ্ধ তৈরি করে নির্বিচারে মানুষ খুন করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। এবার বাকশালী গোপালি পুলিশ ঘোষণা দিলো, সন্ত্রাসী দেখলেই গুলি। অর্থাৎ গুলির আগে প্রমাণ লাগবে না কে সন্ত্রাসী, কে ২০ দলের কর্মী। গুলি করে দিলেই হলো। ২০ দলের কর্মীদেরকে খুন করার জন্য আবারো ৭৫এর প্রত্যাবর্তন। এই দফায় বাকশালীরা অতীতের ভুল করবে না। তাই নিজেরা না মরে প্রতিপক্ষকে মেরে একদলীয় শাসন পাকাপোক্ত করবে। গোপালি পুলিশ এবং প্রশাসনের টার্গেট এটাই।
২৪ বছরে মধ্যে মাত্র ৬ বছর ক্ষমতা ছিলো পাকিস্তানীদের হাতে। বাকি সময় পূর্ব-পাকিস্তানের বাঙালিদের হাতে। ইসকান্দার মির্জার বুকে বন্দুক ঠেকিয়ে আইয়ূব খানের ক্ষমতা দখল থেকে সোহরাওয়ার্দির মৃত্যু পর্যন্তই শেষ। এর আগে ও পরে যুক্তফ্রণ্ট এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার আসনে। আপনাদের যদি ৬৫ থেকে ৭১এর কথা মনে থাকে, অবশ্যই জানেন ক্ষমতা কার হাতে ছিলো। সায়ত্বশাসনের দাবিতে আইয়ুব খানের ঘুম হারাম করে দিয়েছিলো ভাসানী সাহেবরা। সেই আমলে মানবাধিকার ছিলো ১০০ ভাগ। মানুষ তখন মিছিল-মিটিং, হরতাল-অবরোধ, রাজপথে আন্দোলন সব করতে পারতো। রাজপথের অধিকার ছিলো ভাসানীদের হাতে আইয়ুবের হাতে নয়। এখন কি বলবেন?
ভারতে একবারই শুধু গণতন্ত্র ব্যাহত হয়েছিলো এবং সেটা ৭৫এ ইন্দিরা গান্ধির আমলে। এই স্বৈরাচার, ভোট চুরি করে ক্ষমতায় গেলে ভারতের মানুষ তাকে জেলের ভাত খাওয়ালো। মুজিবের মতোই ইন্দিরাও জারি করেছিলো জরুরি শাসন এবং খুন করেছিলো অসংখ্য প্রতিপক্ষ। নীল অপারেশন নামে আক্রমণ করেছিলো পাঞ্চাবের স্বর্ণমন্দির। সেখানে কয়েকহাজার পাঞ্চাবি খুন। ইন্দিরার বাবা জহরলাল নেহেরু, যে নাকি দেশবিভাগের অন্যতম কারিগর। অসীম ক্ষমতাধর নেহেরুর কথা সারাবিশ্ব জানে কিন্তু জেলে ঢোকানোর আগে বাপের পরিচয় আমলে নেয়নি ভারতীয়রা। আমাদের বেলায় যে লাউ সেই কদু। একবার বাকশাল, আবারো বাকশাল, বারবার বাকশাল। আমি এদের নাম দিয়েছি বাকশালী স্টেট কোম্পানি। ইসলামি স্টেটের মতোই ভয়ংকর এরা গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে পক্ষ-বিপক্ষে যুদ্ধ তৈরি করে নির্বিচারে মানুষ খুন করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। এবার বাকশালী গোপালি পুলিশ ঘোষণা দিলো, সন্ত্রাসী দেখলেই গুলি। অর্থাৎ গুলির আগে প্রমাণ লাগবে না কে সন্ত্রাসী, কে ২০ দলের কর্মী। গুলি করে দিলেই হলো। ২০ দলের কর্মীদেরকে খুন করার জন্য আবারো ৭৫এর প্রত্যাবর্তন। এই দফায় বাকশালীরা অতীতের ভুল করবে না। তাই নিজেরা না মরে প্রতিপক্ষকে মেরে একদলীয় শাসন পাকাপোক্ত করবে। গোপালি পুলিশ এবং প্রশাসনের টার্গেট এটাই।
৭
উন্নতির নামে দুয়ারে দুয়ারে কোন রাষ্ট্রপ্রধানকে ভিক্ষা করতে দেখেছেন? নিজেদের রান্নাঘরের চুলা জ্বলে না, বিদেশিদেরকে দেখলেই বলে, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেন। বিনিয়োগ করলে গ্যাস্তবিদ্যুৎ কি খালা দেবে? তখন কী মানুষের ঘরবাড়িতে আগুন দিয়ে ওদের জন্য গ্যাস্তবিদ্যুৎ সরবরাহ করবে? মনে তো হচ্ছে তাই। ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। জিডিপির ৯৫ ভাগ আসে বিদেশি শ্রমিক আর গার্মেন্টস থেকে। অথচ দিনরাত উন্নতির ভেঁপু বাজানো। এক পাঠক এই রোগের নাম দিয়েছে, হারপিছ। এই রোগ হয় মানুষের গোপন অঙ্গে। মনে হচ্ছে দ্রুত পাগলা গারদে না নিলে সারা দেশটাই টুঙ্গিপাড়া ঘোষণা হবে।
উন্নতির নামে দুয়ারে দুয়ারে কোন রাষ্ট্রপ্রধানকে ভিক্ষা করতে দেখেছেন? নিজেদের রান্নাঘরের চুলা জ্বলে না, বিদেশিদেরকে দেখলেই বলে, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেন। বিনিয়োগ করলে গ্যাস্তবিদ্যুৎ কি খালা দেবে? তখন কী মানুষের ঘরবাড়িতে আগুন দিয়ে ওদের জন্য গ্যাস্তবিদ্যুৎ সরবরাহ করবে? মনে তো হচ্ছে তাই। ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। জিডিপির ৯৫ ভাগ আসে বিদেশি শ্রমিক আর গার্মেন্টস থেকে। অথচ দিনরাত উন্নতির ভেঁপু বাজানো। এক পাঠক এই রোগের নাম দিয়েছে, হারপিছ। এই রোগ হয় মানুষের গোপন অঙ্গে। মনে হচ্ছে দ্রুত পাগলা গারদে না নিলে সারা দেশটাই টুঙ্গিপাড়া ঘোষণা হবে।
৮
৫ বছরের টার্গেট কী? ৫ বছর চাকরি করলে সরকারি কর্মচারিদের জন্য ফ্ল্যাট। পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সামাজিক উন্নতির জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ। ৫ বছর পর, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ব্যাপক পরিকল্পনা। অর্থাৎ সব অংকই ৫ বছরকে ঘিরে। কি মজা! নির্বাচন লাগে না, মুখের কথাতেই নির্বাচিত। অর্থাৎ ২০২১ সনের মহাপরিকল্পনার সঙ্গে সবকিছুতেই ৫ বছরের টার্গেট জুড়ে দিয়ে অগ্রিম বিজয় ঘোষণা। ৫ বছর নম্বরটি হচ্ছে বাকশালীদের মূলা, প্রত্যেকের নাকের ডগায় ঝুলিয়ে দিয়েছে এই মূলা, আপনারা দৌড়াচ্ছেন মূলা ধরতে কিন্তু নাকের ডগা থেকে মূলা খুলতে পারছেন না। আসল ঘটনা সেটাই। সংবিধানের নাকের ডগায় বাকশালীরা ঝুলিয়ে দিলো বিশাল এক মূলা যার দৈর্ঘ্য প্রস' ৫ বছর অর্থাৎ ২০২১ সাল। এর পরের মূলাটি হবে আরো লম্বা অর্থাৎ ২০৪১ সাল। দৌড়ান, দৌড়ালে স্বাস' ভাল থাকবে।
৫ বছরের টার্গেট কী? ৫ বছর চাকরি করলে সরকারি কর্মচারিদের জন্য ফ্ল্যাট। পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সামাজিক উন্নতির জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ। ৫ বছর পর, স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে ব্যাপক পরিকল্পনা। অর্থাৎ সব অংকই ৫ বছরকে ঘিরে। কি মজা! নির্বাচন লাগে না, মুখের কথাতেই নির্বাচিত। অর্থাৎ ২০২১ সনের মহাপরিকল্পনার সঙ্গে সবকিছুতেই ৫ বছরের টার্গেট জুড়ে দিয়ে অগ্রিম বিজয় ঘোষণা। ৫ বছর নম্বরটি হচ্ছে বাকশালীদের মূলা, প্রত্যেকের নাকের ডগায় ঝুলিয়ে দিয়েছে এই মূলা, আপনারা দৌড়াচ্ছেন মূলা ধরতে কিন্তু নাকের ডগা থেকে মূলা খুলতে পারছেন না। আসল ঘটনা সেটাই। সংবিধানের নাকের ডগায় বাকশালীরা ঝুলিয়ে দিলো বিশাল এক মূলা যার দৈর্ঘ্য প্রস' ৫ বছর অর্থাৎ ২০২১ সাল। এর পরের মূলাটি হবে আরো লম্বা অর্থাৎ ২০৪১ সাল। দৌড়ান, দৌড়ালে স্বাস' ভাল থাকবে।
৯
দাসের জাতি তৈরি করেছে মিডিয়াগুলো। সাতসকালে গানের অনুষ্ঠান দেখেন? শুভসকাল দেখেন? ইচড়েপাকা, বুড়িদের মতো গাদাগাদা মেকাপ লাগানো ভিলেন চেহারার উপস্থাপিকাদের লক্ষ্য করেছেন? ভিলেন বলবো নাকি গাধা বলবো? কি বলে, নিজেরাই জানে না। মুখে যা আসে, পেটখারাপের মতো বলতেই থাকে, যার কোন অর্থ করা যায় না। অতিথিদেরকে এতোবার স্যার স্যার বলতে থাকে যে, প্রতিটি লাইনেই অন্তত ১০ বার স্যার। অনেকেই বলতে বলতে জমিদারদের চাকরের মতো মাটির সঙ্গে মিশে যেতে থাকে। ছাগল যেমন একই ভাষায় চিৎকার করে। উপস্থাপিকাদের ভাষাও স্যার, স্যার, আর স্যার। দাসের জাত সৃষ্টি করে প্রমাণ দেখালো মিডিয়া।
দাসের জাতি তৈরি করেছে মিডিয়াগুলো। সাতসকালে গানের অনুষ্ঠান দেখেন? শুভসকাল দেখেন? ইচড়েপাকা, বুড়িদের মতো গাদাগাদা মেকাপ লাগানো ভিলেন চেহারার উপস্থাপিকাদের লক্ষ্য করেছেন? ভিলেন বলবো নাকি গাধা বলবো? কি বলে, নিজেরাই জানে না। মুখে যা আসে, পেটখারাপের মতো বলতেই থাকে, যার কোন অর্থ করা যায় না। অতিথিদেরকে এতোবার স্যার স্যার বলতে থাকে যে, প্রতিটি লাইনেই অন্তত ১০ বার স্যার। অনেকেই বলতে বলতে জমিদারদের চাকরের মতো মাটির সঙ্গে মিশে যেতে থাকে। ছাগল যেমন একই ভাষায় চিৎকার করে। উপস্থাপিকাদের ভাষাও স্যার, স্যার, আর স্যার। দাসের জাত সৃষ্টি করে প্রমাণ দেখালো মিডিয়া।
১০
কুকুর বিড়াল নাকি মানুষ, বোঝা দায়। কখনো কখনো ভুল হয়, ভিমরুলের চাক থেকে ছুটে আসা মৌমাছি কিনা! ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে আনাচে-কানাচে কাড়ি কাড়ি গার্মেন্টস কারখানা। যেতে যেতে তাকিয়ে দেখি হাজার হাজার একটাইপের, এক সাইজের, এক বয়সের, একধরনের পোশাকের চলন্ত ছায়াগুলোর দিকে। কখনো ভুল হয় মানুষ বলে, কখনো অন্যকিছু। এটা যে বাংলাদেশ, ভাবতেই কষ্ট হয়। তরুণ-তরুণীরা অনেকটাই কৃতদাসের মতো। রাষ্ট্রের অদৃশ্য শেকলে বন্দি, কারখানার জমিদারদের পৈশাচিক ইচ্ছার তলে দিনমজুর খাটার কাজে দিনরাত বন্দি। এতে যা আয় হয়, কুকুরের খাদ্যও জোটে না। ভোর থেকেই লাইন লাগায় রান্নাঘরে, সিরিয়াল পেতে পেতে ২০, ৩০, ৪০ নম্বর। শৌচাগার বলতে যা, কুকুর-বেড়ালদের মতোই। এরপর টানা ১২ ঘন্টা শ্রম। বসি-তে ফিরে পরের দিন লাঙল টানার জন্য তৈরি হওয়া। যারা একে জীবিকা বলে, আমি তাদেরকে ধিক্কার দেই। বরং কৃতদাসদের মতো নিষ্ঠুর নির্যাতন করে শ্রম আদায়। এই টাকায় রাজকীয় জীবপ-যাপন করে জমিদারেরা। জমিদার দেখতে চাইলে চলে যান এফবিসিসিআই-এর সদস্যদের আলিশান বাড়িতে। দেখে কেউ বলবে না, এরাই দেশে নারকীয় আধুনিক কৃতদাস যুগ তৈরি করেছে। এদের ভাগ্য ভালো, দেশের মানুষ ঘর পুড়িয়ে আলুসিদ্ধ খায়। অন্যথায় বিপ্লব করে তচনছ করে ফেলতো জমিদারদের লোহার বাগান।
কুকুর বিড়াল নাকি মানুষ, বোঝা দায়। কখনো কখনো ভুল হয়, ভিমরুলের চাক থেকে ছুটে আসা মৌমাছি কিনা! ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে আনাচে-কানাচে কাড়ি কাড়ি গার্মেন্টস কারখানা। যেতে যেতে তাকিয়ে দেখি হাজার হাজার একটাইপের, এক সাইজের, এক বয়সের, একধরনের পোশাকের চলন্ত ছায়াগুলোর দিকে। কখনো ভুল হয় মানুষ বলে, কখনো অন্যকিছু। এটা যে বাংলাদেশ, ভাবতেই কষ্ট হয়। তরুণ-তরুণীরা অনেকটাই কৃতদাসের মতো। রাষ্ট্রের অদৃশ্য শেকলে বন্দি, কারখানার জমিদারদের পৈশাচিক ইচ্ছার তলে দিনমজুর খাটার কাজে দিনরাত বন্দি। এতে যা আয় হয়, কুকুরের খাদ্যও জোটে না। ভোর থেকেই লাইন লাগায় রান্নাঘরে, সিরিয়াল পেতে পেতে ২০, ৩০, ৪০ নম্বর। শৌচাগার বলতে যা, কুকুর-বেড়ালদের মতোই। এরপর টানা ১২ ঘন্টা শ্রম। বসি-তে ফিরে পরের দিন লাঙল টানার জন্য তৈরি হওয়া। যারা একে জীবিকা বলে, আমি তাদেরকে ধিক্কার দেই। বরং কৃতদাসদের মতো নিষ্ঠুর নির্যাতন করে শ্রম আদায়। এই টাকায় রাজকীয় জীবপ-যাপন করে জমিদারেরা। জমিদার দেখতে চাইলে চলে যান এফবিসিসিআই-এর সদস্যদের আলিশান বাড়িতে। দেখে কেউ বলবে না, এরাই দেশে নারকীয় আধুনিক কৃতদাস যুগ তৈরি করেছে। এদের ভাগ্য ভালো, দেশের মানুষ ঘর পুড়িয়ে আলুসিদ্ধ খায়। অন্যথায় বিপ্লব করে তচনছ করে ফেলতো জমিদারদের লোহার বাগান।
১১
দীপনের পিতার প্রশ্ন, ৭১এর পর এই প্রথম এতো ভয় কেন? তার প্রশ্ন, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে। দীপনের পিতা যা সরাসরি বলতে পারেননি, সুশীলদের আক্কেলদাঁত গজালে সেটাই পরিষ্কার করা উচিত। ইসলাম এবং সনাতন ধর্ম যেমন এক ধর্ম নয়, তেমনিই ধর্মনিরপেক্ষতা এবং রাষ্ট্রধর্মও এক সংবিধানে থাকলে সেটা অমার্জনীয় অপরাধ। সুশীলদের আক্কেলদাঁত গজালে অবশ্যই তাদের উচিত রাস্তায় বের হয়ে এবার প্রতিবাদ শুরু করা। এতো অনাচার সত্ত্বেও তাদের মহাত্মা আচরণ দুঃসহ। মহাত্মা আচরণ দিয়ে দেশ স্বাধীন হয় না বরং পরাধীনতা, যার প্রমাণ দেশবিভাগ। মহাত্মা যদি ইংরেজদের দাসত্ব না করতেন, এই সর্বনাশ হতো না। সুশীলরাও সাবধান। দীপনের বাবা যা আভাসে-ইঙ্গিতে বললেন, সেটাই বাংলাদেশের একমাত্র সমস্যা। ৬৯ বছরের ইতিহাসে হাসিনাই একমাত্র ব্যক্তি যে নাকি ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রধর্মের সঙ্গে একথালায় রেখে ধর্মকেই চ্যালেঞ্জ করলো। ইরানে হলে এর শাসি- কি হতো, সুশীলরা জানে। প্রফেসরের ইঙ্গিত বুঝতে এতো দেরি? প্রেসক্লাবে সম্মেলন না করে আপনাদের উচিত দলে দলে আত্মহত্যা করা।
দীপনের পিতার প্রশ্ন, ৭১এর পর এই প্রথম এতো ভয় কেন? তার প্রশ্ন, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে। দীপনের পিতা যা সরাসরি বলতে পারেননি, সুশীলদের আক্কেলদাঁত গজালে সেটাই পরিষ্কার করা উচিত। ইসলাম এবং সনাতন ধর্ম যেমন এক ধর্ম নয়, তেমনিই ধর্মনিরপেক্ষতা এবং রাষ্ট্রধর্মও এক সংবিধানে থাকলে সেটা অমার্জনীয় অপরাধ। সুশীলদের আক্কেলদাঁত গজালে অবশ্যই তাদের উচিত রাস্তায় বের হয়ে এবার প্রতিবাদ শুরু করা। এতো অনাচার সত্ত্বেও তাদের মহাত্মা আচরণ দুঃসহ। মহাত্মা আচরণ দিয়ে দেশ স্বাধীন হয় না বরং পরাধীনতা, যার প্রমাণ দেশবিভাগ। মহাত্মা যদি ইংরেজদের দাসত্ব না করতেন, এই সর্বনাশ হতো না। সুশীলরাও সাবধান। দীপনের বাবা যা আভাসে-ইঙ্গিতে বললেন, সেটাই বাংলাদেশের একমাত্র সমস্যা। ৬৯ বছরের ইতিহাসে হাসিনাই একমাত্র ব্যক্তি যে নাকি ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রধর্মের সঙ্গে একথালায় রেখে ধর্মকেই চ্যালেঞ্জ করলো। ইরানে হলে এর শাসি- কি হতো, সুশীলরা জানে। প্রফেসরের ইঙ্গিত বুঝতে এতো দেরি? প্রেসক্লাবে সম্মেলন না করে আপনাদের উচিত দলে দলে আত্মহত্যা করা।
১২
খাদেলা জিয়া যদি এভাবেই চলতে থাকে বিদ্রোহী বিরোধীদল সময়ের ব্যাপার মাত্র। হাসিনার হস্তক্ষেপে, বিদ্রোহী বিরোধীদল তৈরির সকল কাজ সম্পন্ন। খালেদা কি এখনো আঙুল চুষবেন?
খাদেলা জিয়া যদি এভাবেই চলতে থাকে বিদ্রোহী বিরোধীদল সময়ের ব্যাপার মাত্র। হাসিনার হস্তক্ষেপে, বিদ্রোহী বিরোধীদল তৈরির সকল কাজ সম্পন্ন। খালেদা কি এখনো আঙুল চুষবেন?