Tuesday 19 March 2024

schengen ভিসার refusal এর appeal

অনেকেই schengen ভিসার জন্য apply করে নানা রকম কারনে refuse হয়ে যান, অনেক সময় refusal এর কারনের সাথে আপনি একমত হতে পারেন না l বলতে থাকেন embasy ভুল reason দিছে আপনাকে l এই সময়টা তে কিন্তু আপনি চাইলে একটা strong appeal করতে পারেন l An appeal is still possible without a laywer. কিন্তু সেটা যদি আপনি নিজে করতে চান তাহলে আপনার reason and arguments গুলা হতে হবে এম্বাসির refusal এর থেকেও stronger. নিজে না বুজলেl professional or expert এর সাহায্য নিতে পারেন যারা জিনিশ গুলা ভাল বোঝে বা আগে করছে and successful হয়েছে l যেহেতু appeal letter কোনো প্রেমপত্র না, সেহেতু কোনোভাবেই এটা emotional কথাবাত্রা দিয়ে ভরে রাখবেন না l কিভাবে appeal letter লিখবেন সেটার ফরমাট আমি নিচে দিলাম l Sample of a Schengen Visa Denial Appeal Letter As every other document, an appeal letter has a structure that shall be followed. The structure of an appeal letter is not fixed, indeed. Still, if you have never written an appeal letter before, you are highly advised to follow the structure of the sample given below. Date: Embassy Address: To whom it may concern, Paragraph 1: In the first paragraph, you should introduce yourself, your name, home address, date and place of birth and passport number. Tell the reason why you are writing this letter. Indicate when you applied for a Schengen visa, and where, as well as under what purpose you wish to visit the Schengen zone. Paragraph 2: State when you received the rejection letter for your visa application, and the reasons on which the denial was based, if any. Assert the reason(s) why you believe that your application was denied incorrectly. Paragraph 3: Elaborate these reasons. Try to argument them in a convincing way. You can use references, so you prove your assertion is not wrong. Write why they should approve your Schengen visa focusing on the reasons given behind the rejection. Remember that your application depends on how strong are the grounds you base your appeal, and how convincing you sound. End the appeal with the date of your planned trip to create a sense of urgency especially if you really do not have much time left to wait. Sincerely, Hand signature Your full name Your email Your phone number Supporting Documents

Thursday 22 February 2024

লিস্ট টা রেখে দেন, বিসিএস এ কাজে আসতে পারে।

লিস্ট টা রেখে দেন, বিসিএস এ কাজে আসতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠানের নামের তালিকা দেওয়া হলো। ছোটলোকির একটা সীমা থাকা দরকার। ১) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা। ২) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ,ফরিদপুর। ৩) বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ, সুনামগঞ্জ। ৪) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর। ৫) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ। ৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুর। ৭) বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,কিশোরগঞ্জ। ৮) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়। ৯) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এভিয়েশন ও এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়,লালমনিরহাট। ১০) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়,গাজীপুর। ১১) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নারায়নগঞ্জ (প্রস্তাবিত)। ১২) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নভোথিয়েটার, ঢাকা। ১৩) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নভোথিয়েটার, রাজশাহী (নির্মানাধীন)। ১৪) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর নভোথিয়েটার, খুলনা (অনুমোদিত)। ১৫) বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, রংপুর ( প্রস্তাবিত)। ১৬) বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, বরিশাল (প্রস্তাবিত)। ১৭) বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, সিলেট (প্রস্তাবিত)। ১৮) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজিপুর। ১৯) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, ডুলহাজরা। ২০) বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর, ঢাকা। ২১) বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস,টাঙ্গাইল। ২২) বানৌজা বঙ্গবন্ধু,ক্ষেপণাস্ত্র ফ্রিগেট। ২৩) বঙ্গবন্ধু সেতু। ২৪) বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম,ঢাকা। ২৫) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র,ঢাকা। ২৬) বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি,গাজীপুর। ২৭) বঙ্গবন্ধু দ্বীপ। ২৮) বঙ্গবন্ধু এরোন্যাটিক্যাল সেন্টার, কুর্মিটোলা। ২৯)বঙ্গবন্ধু ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, খুলনা। ৩০) বঙ্গবন্ধু উপগ্রহ ৩১) বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, ফরিদপুর। ৩২) বঙ্গবন্ধু উদ্যান, বরিশাল। ৩৩) বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন প্রদর্শনী কেন্দ্র, পূর্বাচল। ৩৪) বঙ্গবন্ধু টাওয়ার, ঢাকা। ৩৫) বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টাঙ্গাইল জেলা। ৩৬) জতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজ, ঢাকা। ৩৭) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজ, গাজীপুর জেলা। ৩৮) ফরিদগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ, ফরিদগঞ্জ উপজেলা, চাঁদপুর জেলা। ৩৯) বঙ্গবন্ধু কলেজ, কুমিল্লা জেলা। ৪০) বঙ্গবন্ধু কলেজ, খুলনা। ৪১) বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক, (রাজশাহী,সিলেট)। ৪২) বঙ্গবন্ধু কলেজ, ঢাকা। ৪৩) বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজ, কলারোয়া। ৪৪) বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী জেলা। ৪৫) শিমুলবাড়ী বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজ, নীলফামারী জেলা। ৪৬) সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ। ৪৭) সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, জামালপুর। ৪৮) বঙ্গবন্ধু ল কলেজ, মাদারীপুর জেলা। ৪৯) সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ। ৫০) বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল লাইব্রেরি, পটুয়াখালি। ৫১) শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, হবিগঞ্জ। ৫২) শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ,জামালপুর। ৫৩) শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল। ৫৪) শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা ৫৫) শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট, ঢাকা। ৫৬) শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়,নেত্রকোনা। ৫৭) শেখ হাসিনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,জামালপুর। ৫৮) শেখ হাসিনা সেনানিবাস, বরিশাল। ৫৯)বানৌজা শেখ হাসিনা,কক্সবাজার (নৌঘাঁটি) ৬০)শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, পূর্বাচল। ৬১) শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মানিকগঞ্জ (প্রস্তাবিত)। ৬২) গংগাচড়া শেখ হাসিনা সেতু,রংপুর। ----------------- ৬৩) শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল,ঢাকা। ৬৪) সৈয়দপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম। ৬৫) শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম, সিলেট। ৬৬) শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম, প্রতি উপজেলায় (অনুমোদিত)। ৬৭) শেখ রাসেল সেনানিবাস, শরীয়তপুর (নির্মানাধীন)। ৬৮) ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের নাম পরিবর্তন করে হচ্ছে শেখ রাসেল স্কুল এন্ড কলেজ। ৬৯) শেখ রাসেল পার্ক, নারায়নগঞ্জ। ৭০) ফরিদপুর পৌর শেখ রাসেল শিশু পার্ক। ৭১) শেখ রাসেল এভিয়ারি এন্ড ইকো পার্ক, রাঙ্গুনিয়া। ৭২) শেখ রাসেল শিশু জাদুগর, ঢাকা। ৭৩) শেখ রাসেল শিশু গ্রন্থাগার, ঢাকা। ৭৪) শেখ রাসেল ইকোপার্ক, খুলনা। ------------------------ ৭৫) শেখ জামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম,কক্সবাজার। ৭৬) শেখ জামাল স্টেডিয়াম, ফরিদপুর। ৭৭) শেখ কামাল স্টেডিয়াম, নীলফামারী। ৭৮) শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স,ঢাকা। ৭৯) শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ। ৮০) শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, গোপালগঞ্জ। ৮১) শেখ রেহানা মেডিকেল কলেজ, নারায়নগঞ্জ (অনুমোদিত)। ৮২) শেখ শায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ, গোপালগঞ্জ। ৮৩) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর। ৮৪) বঙ্গবন্ধু টানেল। ৮৫) বঙ্গবন্ধু রেল সেতু। ৮৬) বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ ৮৭) শেখ হাসিনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,শরীয়তপুর। ৮৮) ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,নাটোর। ৮৯). বঙ্গবন্ধু সরকারী কলেজ, সরিষাবাড়ী। বিঃদ্রঃ এখানে স্কুল,রাস্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের হল, যুদ্ধজাহাজ,পদক, ছোট সরকারী প্রতিষ্ঠান (যেমনঃ- প্রতি স্কুলে প্রতিষ্ঠিত শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব), বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এসব অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি। এছাড়াও কিছু বড় প্রতিষ্ঠানও স্মৃতিভ্রমের কারণে বাদ পড়ে যেতে পারে।

Saturday 20 January 2024

অসুস্থ জেনারেশন তৈরি হচ্ছে

কি একটা আজব জেনারেশন আসছে। বর্তমান জেনারেশনের বেশিরভাগ মেয়েদের বিটিএস পছন্দ কারন তারা মেয়েলি স্বভাবের পুরুষ চায়। তাই এখন নারী পটানোর জন্য পুরুষ হয়ে যায় নারীবাদী, কবিতা লাভার, ক্যাট লাভার, আর লুতুপুতু গল্পের পাঠক,সিংগার, এমনকি পিরিয়ড কবি,। কিন্তু আমাদের দাদী-নানীদের অবস্থা ভিন্ন ছিলো। এখনো তাদের সামনে কোন ছেলে যদি মেয়েদের মতো হাটাচলা করে অথবা মেয়েদের বেশভূষা ধরে তাহলে তারা কষে একটা ধমক দিবে। কারন তাদের কাছে একটা ছেলের মেয়েলি স্বভাবের হওয়াটা মানসিক বিকৃতি। কারন উনারা জানেন একটা পরিবারে একজন পুরুষের প্রয়োজন কতটুকু। দাদী নানীরা প্রকৃত পুরুষ মানুষ চিনেন। উনারা ভালো ভাবেই জানেন একজন পুরুষের বৈশিষ্ট্য কেমন হয়। আমাদের দাদা-নানারা ছিলেন প্রকৃত পুরুষ। লোমশ হাত ওয়ালা সুঠাম দেহের সুস্থ সবল পুরুষত্বের অধিকারী ছিলেন তারা। তারা পরিবারের জন্য মাথায় করে পাহাড় বহন করতেন। নিজের স্ত্রী সন্তানকে আগলে রেখে যেকোনো বিপদের মুখে সিসা ঢালা প্রাচীর হয়ে দাঁড়াতেন। তারা ফজরের আগে ঘুম থেকে উঠে মই,লাঙ্গল নিয়ে মাঠে ছুটতেন। মাঠের এক কোণায় গামছা বিছিয়ে ফজরের নামাজ টা পড়ে নিয়ে আবার কাজে লেগে পড়তেন। দিপ্রহরে বাড়িতে এসে স্ত্রীর হাত পাখার বাতাসে পান্তা খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতেন। এখন সময় বদলেছে, টেকনোলজির এই দুনিয়ায় সব কিছু সহজলভ্য হয়েছে ঠিক কিন্তু প্রতি ঘর থেকে পুরুষ মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে। একটা গর্দভ অসুস্থ জেনারেশন তৈরি হচ্ছে, এদের পুরুষত্ব তো নেই উলটো হিজড়া হয়ে যাচ্ছে। না আছে তাদের ২৫ কেজি ওজনের একটা বস্তা বহনের মুরোদ, না আছে ১০ মিনিট দৌড়ানোর মুরোদ। খাওয়ার ঠিক নেই, ঘুমের ঠিক নেই,সালাতের কথা বাদই দিলাম। এই জেনারেশন দিয়ে এই উম্মাহের কোনো উপকার কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। - সংগৃহীত©©

Sunday 14 January 2024

ঠেলার নাম বাবাজী!

ঠেলার নাম বাবাজী! দিন বদলে যাচ্ছে। আজ থেকে ২০/২৫ বছর আগেও প্রায় সব মানুষ বাড়ির আংগিনায় নিজেরা খাওয়ার জন্য সবজি চাষ করতেন। সেই সবজি নিজেরা খেতেন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সবজি প্রতিবেশিকে দিতেন, কিছু অংশ বাজারে নিয়ে বেচে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতেন, বাকীটা গরু ছাগলকে খাওয়াতেন। ২০০০ সালের পরে গার্মেন্টস সেক্টরে প্রচুর নিয়োগ দেয়া হলো। প্রবাসেও মানুষ দলে দলে যাওয়া শুরু করল। মানুষ বেতন পেয়ে গ্রামে টাকা পাঠাতে শুরু করল। গ্রামে কাজের মানুষ খুজে পাওয়া টাফ হয়ে গেল। প্রবাসী ভাইয়ের টাকা পেয়ে বাকী ভাইরা অলস হয়ে গেল। কস্ট করে সবজি চাষ করে সেই সবজি খাওয়ার মত লোক বাড়িতে নেই। বাকী সবজি বেচতে গেলে লস, যে দাম চায় তার চেয়ে খরচই বেশি। মানুষ সবজি চাষ করাটাকে বোঝা মনে করল। কমার্শিয়াল উৎপাদন ছাড়া বাড়িতে বাড়িতে সবজি চাষ প্রায় বন্ধ হয়ে গেল। যেখানে ছেলে মেয়ের ইনকাম দিয়ে যথেষ্ট পরিমাণে সবজি কেনা যায় সেখানে কস্ট করে চাষাবাদের কী দরকার? এছাড়া ছেলে মেয়েদের জন্য ঘর বানাতে হবে। যেখানে সবজি চাষ হতো সেখানে রাতারাতি বাড়ি তৈরি হয়ে গেল। বাড়িতে মানুষ থাক বা না থাক বাড়ি না থাকা একটা প্রেস্টিজ ইস্যু! যার ফলে আংগিনায় সবজি চাষের জমিটুকুও কমে গেল। গত ২/৩ বছরে বৈশ্বিক, আঞ্চলিক ও বিভিন্ন কারণে এবং পরিবহন খরচ, সিন্ডিকেটের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় সবজির দাম আকাশচুম্বী হয়ে গেল। এখন জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়। সবজির দাম সবচেয়ে কম থাকার কথা এ সময়ে। অথচ এখনো ঢাকায় ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নেই। সবচেয়ে কম দামী পেপের কেজিও ৫০ টাকা। পেয়াজের কালি গত বছর এক মুঠির দাম ছিল ১০ টাকা, পরিমানে ছিল বেশি। এ বছর এক মুঠি ২০ টাকা হয়েছে, মনে হচ্ছে পরিমাণেও কমে গেছে। টমেটো সীম ৮০ টাকার নিচে নাই। ফুলকপি বাঁধাকপি ৫০ টাকার নিচে ভালোটা পাওয়া যায় না। শুধু শহরেই নয়, গ্রামের চিত্রও সেইম। মানুষ যখন দেখছে সবজি কিনতে কিনতেই ফকির হয়ে যাবার যোগাড় তখন ভাবল আমার জমিটা আমি ইউজ করি। নিজে খাওয়ার জন্য হলেও অন্তত ছোট জায়গায় চাষাবাদ করি। মানুষের এই উপলব্ধি থেকে মানুষ আবারও বাড়ির আংগিনায় ও ছাদে নিজে খাওয়ার জন্য সবজি চাষ শুরু করেছে। অনেকে বারান্দায় টবে কিছু না কিছু চাষ করে। আমার বাসায় আগে নিয়মিত লেবু ও মরিচের টব থাকত। বছরে ২০০/৩০০ টাকার কাচামরিচ ও লেবু পেতাম যা নিজেরাই খেতাম। সবচেয়ে বড় কথা, লেবু পাতার শরবত খেতে পারতাম যেটা ঢাক শহরে সম্ভব না। পরিচিত এক চাচা গত বছর বাড়ির পেছনের জমি নিজেরা খাওয়ার জন্য সবজি চাষ করে অতিরিক্ত সবজি বেচেই ২০ হাজার টাকা পেয়েছেন। আর যা খেয়েছেন ঢাকার হিসেবে সেগুলোর বিক্রয়মূল্য হতো আরো ২০ হাজার টাকা। এই যে ৪০ হাজার টাকা যে অর্থনীতিতে যোগ হলো তার একটা ইফেক্ট আছে। সেটা হলো চাহিদা কমে যাওয়া। মানে আমি ছাদে চাষ করে যদি দিনে ১০০ টাকার সবজি খেতে পারি তাহলে আমি প্রতিদিন ১০০ টাকার বাজার কম করব। আমার মত ১ কোটি মানুষ যদি দিনে ১০০ টাকার বাজার কম করে তাহলে প্রতিদিন ১০০ কোটি টাকার সবজি বেচাকেনা কম হবে। আল্টিমেটলি সিন্ডিকেটের উপর চাও বাড়বে ও বাজারের উপর চাপ কমবে। পোস্টের ছবিটা কল্যাণপুর খালের পাশে তোলা। পাশের চায়ের দোকানদার এই সেটাপ করেছে। আশা করি এখান থেকে কম হলেও ১০০০ টাকার ফলন হবে। ঢাকা শহরের বাড়ির ছাদে অনেকেই সবজি চাষ করেন। এটাকে যদি মশামুক্ত করে উৎপাদন বাড়ানো যেত মানে সবার ছাদেই সবজি চাষ করা যেত তাহলে বাজারে চাহিদার উপর বিরাট প্রভাব ফেলবে। আশা করি দামটা হাতের নাগালে চলে আসবে। আগামী সপ্তাহ থেকে লালসালু ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম শুরু হবে ইনশাআল্লাহ। শুরুতে আমরা মিরপুর এলাকায় লাঞ্চ বক্স প্রোভাইড করব। অফিসে অনেকেই লাঞ্চ করেন। ৭০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০ টাকায় মিরপুরে লাঞ্চ পাওয়া যায়। আমরা সেল করব ১২০ টাকায়। আমাদের লাঞ্চ রান্না করার জন্য কোন প্রফেশনাল সেটাপ করি নাই। আমরা বেশ কিছু বাসা থেকে রান্না করা খাবার কালেকশন করে বক্স করব। মনে করেন এক বাসা থেকে ভাত, এক বাসা থেকে ডাল, এক বাসা থেকে ভর্তা, এক বাসা থেকে তরকারি এভাবে কালেকশন করে বক্স করে অফিসে বা দোকানে সাপ্লাই করব। পুরো খাবারটা বাসার খাবারের মতই হবে। হাইজেন মেইনটেইন করার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেস্টা করব ইনশাআল্লাহ। যিনি রান্না করবেন তিনি বাসায় সেইম আইটেম খাবেন, পরিবারকে খাওয়াবেন। তাই খাবারটা বিশুদ্ধ থাকবে গ্যারান্টি দিতে পারি। আমরা চেস্টা করব বিভিন্ন ছাদ বাগানের সবজি কেনার। এখন আশুলিয়ার রিরুলিয়া থেকে আনার ব্যবস্থা করেছি রেগুলার লাঞ্চের বাইরে আমরা ক্যালোরি বেইজড একটা লাঞ্চের ব্যবস্থা করছি। ঔ যে, ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির সাহেব ও পুস্টিবিদরা যেসব আইটেম দিয়ে লাঞ্চ করতে বলেন সেই ধরনের লাঞ্চের ব্যবস্থাও করেছি। এগুলোর দাম ভিন্ন হবে। আইটেম নিয়ে বিস্তারিত আলাদা পোস্ট করব ইনশাআল্লাহ। আশা করি মিরপুরবাসী লালসালুর লাঞ্চ বক্সে ভালোই সাড়া দিয়ে আমাদের উদ্যোগকে স্বাগত জানাবেন। #lalsalu_catering #lalsalu_cloud_kitchen

Thursday 30 November 2023

কুমিল্লা বোর্ডের সুইসাইড করা ১১ জন ছাত্রের মধ্যে ১ জনের সুইসাইড নোটঃ

কুমিল্লা বোর্ডের সুইসাইড করা ১১ জন ছাত্রের মধ্যে ১ জনের সুইসাইড নোটঃ • আগামি বছর আবার পরীক্ষা দিবো। মা, বাবাকে বুঝাইছি। সবাই স্বাভাবিক ছিলো, আমিও। কিন্তু একের পর এক প্রতিবেশী সহপাঠীরা মিষ্টি আর কথার খোঁচা নিয়ে হাজির হতে লাগলো। আমার মায়ের মাথা খারাপ হয়ে গেলো। • বাবাও আমাকে গালিগালাজ করলো। যে মা বাবা গতকাল আমার মাথায় হাত রেখে বলছিলো চিন্তা করিস না, বুড়ো হয়ে যাস নাই। সামনের বার আবার পরীক্ষা দিস, বছর যাইতে কয়দিন। অথচ, প্রতিবেশীদের মিষ্টি পেয়ে সেই বাবা মা আমাকে জুতা দিয়ে পিঠলো, শুধু তাই নয়, আমার উপর রাগ করে বাবাপাতের ভাত লাথি মেরে ফেলে দিলো। • অনেক চেষ্টা করেছি লুকিয়ে থাকার, পারলাম না। প্রতিবেশীরা এক হাত জিহ্ববা বের করে অনুশোচনা করলো, শুধু অনুশোচনা নয়, আমার জন্য নাকি আমার মা দায়ী। মায়ের আস্কারা পেয়ে আমি নষ্ট হয়ে গেছি। • তাদের কৈফিয়ত পেয়ে আমার বাবা মাকে উঠানে প্রচুর মেরেছে। মা এখনো বেহুঁশ। মার জ্ঞান ফিরার আগেই পৃথিবীকে বিদায় জানালাম...! ভালো থাকবেন প্রতিবেশীরা...! ভালো থেকো সহপার্ঠী বন্ধুরা...! পিতামাতাদের উপদেশ আমাদের মানায় না...! তবু ও বলছি সমাজ কি বললো...! প্রতিবেশী কি বললো সেটা শুনে, নিজের ছেলে মেয়েকে অপমান করে, মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিবেন না...! মনে রাখবেন ছেলেমেয়েটা আপনার তাদের(প্রতিবেশীর নয়)...….....!!!! নয় সংগৃহীত

Tuesday 28 November 2023

DALO letter

Honnerable Sir/Madame i am ......,,, a refugee , an exiled Film maker and blogger, struggling to get a home since 2017. I have been granted refugee status in May 2017. I requested for social housing in 2017 but it was cancelled in 2018 due to miscommunication with local council. I waited long time but I did not get any update from local council. I contacted with the local council again and they said they haven't got it. Then local council advised me to apply again over online. Hereafter i requested for social housing again in 2019 and I got my Reference number which is 11112....... Now it's been 03 years and 08 months of my file with Logement Social, which is active. I did not get any housing proposition. Every year I renew the application over online. Despite of the Logement social, I also made application to the several organisations including Action logement, Adoma, Loc announce, OPH villjuif and local housing agencies. But I haven't got any response. I have no stable house, today I am here tomorrow another place. I always have to depend on other people to stay their house. This is how last 08 years passed. I had to share the room with 3/4 people which is inhabitable and overcrowded too. As a law abiding resident, after 08 years of living in this situation, I deserve a house. I am working full time on CDI contract. Now I believe I have the full rights to have a housing to avoid the disastrous situation. I humbly request you to accept my housing request and provide me a housing as soon as possible. I really want to write a poem, I want to think about film making. But my desires can't fly. I had the Domiciliation in 93500 Pantin but I can't use it anymore. Few days ago someone allowed me to use his home domiciliation in Paris 75018. Because of this, I am using below mentioned address. ........... I cordially seek your kind attention and consideration on my application as if I can get a home to continue my creative works. I would be grateful if you can consider my application. Sincerely Azimul haque khan

Monday 27 November 2023

ঝরা পাতা,আগাছা এবং দাদা দাদী

একসময় এই উঠনটা পরিস্কার ঝকঝকে ছিলো, ভোরে দাদা ওই বড় ঘরটার দরজার পাশে মোড়া নিয়ে বসে চা খেতেন লাঠি হাতে। আর আমরা ঘুম থেকে না উঠলে লাঠি দিয়ে দরজায় বাড়ি দিতেন আর বলতেন " কত ঘুমাবি, আয় চা মুড়ি খাই" দাদী বলতেন, " থাক না কয়দিনের জন্য বেড়াতে আসছে, বাসায় তো স্কুলের জন্যে ঘুমাতে পারেনা" দাদার ভালো লাগতোনা কখন আমরা উঠবো, কখন আমি এসে বকবক করবো আর দাদা বলবে " তুই আমার চেয়েও বেশি কথা বলিস রে" দাদী আমাদের নামে নামে রাখা মোরগ গুলো এনে মাটির চুলায় রান্না করতো, ওমন মুরগির মাংসর ঘ্রান আর পাইনা। দাদা গাছ গুনতে দিতো, ওই যে তোদের নামে নামে কাঠ গাছ আছে, গোন তো কয়টা। আমি গুনতাম কিন্তু মনে রাখিনি কেনো জানিনা। ঢাকায় ফিরলে প্রতিদিন সকাল রাতে দুইবার ফোন দিতেই হতো , না দিলেই অভিমান করতো। আর এখন এই উঠোনটায়
চলে যাবার পর কত বছর যাইনা মনেও পড়ছেনা।শেষ যেবার গেছিলাম,কোনো এক ভাঙা টিনে দাদার নাম দেখে চোখ ভিজে আসছিলো।এখনো কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ কে আমি দাদার কথাই বলবো।