Saturday, 10 November 2018

রামসুন্দর বসাক প্রণীত "বাল্যশিক্ষা"

পেয়ে গেছি ! পেয়ে গেছি ! পেয়ে গেছি !
অনেক দিন ধরে খুজে বেড়াচ্ছি এই পবিত্র ধন ! যা কিনা মানুষকে সভ্য হতে সহায়তা করে, ভাষা- শিক্ষা, আদব-কায়দা, জ্ঞ্যান ও সম্মান করতে শিখায়। যিনি এত সুন্দর শিক্ষার আয়োজন করে গেছে, বাংলা ভাষা ভাষী মানুষকে শিক্ষা ও যথার্থ জ্ঞ্যান অর্জনে সহায়তা করে গেছেন তিনি হচ্ছেন "রামসুন্দর বসাক"

শিশুদের জন্য বর্ণপরিচয় রচনার গোড়ায়ই এসে পড়ে বর্ণমালার কথা। আমরা জানি ব্রাহ্মীলিপি থেকেই বিবর্তিত হয়ে বাংলা বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে। এ বিবর্তন প্রক্রিয়া চলেছে তিন হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে। তবে বলা যেতে পারে, বিদ্যাসাগরের হাতেই বাংলা বর্ণমালার যথাযথ উন্নতি হয়েছে, যে মৌলিক উন্নয়নের পর পরবর্তী সার্ধশতবছরে মাত্র কিছু সংস্কারমূলক কাজ হয়েছে। তাঁকে প্রথমত বর্ণমালার প্রকৃতি ও সংখ্যা নির্ধারণ করতে হয়েছে। ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হালেদের বইয়ে স্বরবর্ণের সংখ্যা ছিল ১৬। পরবর্তী প্রায় একশত বছর মদনমোহনের শিশুশিক্ষা প্রথম ভাগ পর্যন্ত স্বরবর্ণের সংখ্যা ১৬টিই ছিল। এগুলো হলো অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, ৠ, ঌ, ৡ, এ, ঐ, ও, ঔ, অ০, অঃ। বিদ্যাসাগর এই সংখ্যা কমিয়ে ১২তে নামালেন। তিনি ভূমিকায় লিখলেন:
"বহূকালাবধি বর্ণমালা ষোল স্বর ও চৌত্রিশ ব্যঞ্জন এই পঞ্চাশ অক্ষরে পরিগণিত ছিল। কিন্তু বাঙ্গালা ভাষায় দীর্ঘ ৠ-কার ও দীর্ঘ ৡ-কারের প্রয়োজন নাই। এই নিমিত্ত ঐ দুই বর্ণ পরিত্যক্ত হইয়াছে। আর সবিশেষ অনুধাবন করিয়া দেখিলে অনুস্বার ও বিসর্গ স্বরবর্ণ মধ্যে পরিগণিত হইতে পারে না। এই নিমিত্ত ঐ দুই বর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ মধ্যে পঠিত হইয়াছে। আর চন্দ্রবিন্দুকে ব্যঞ্জনবর্ণস্থলে এক স্বতন্ত্র বর্ণ বলিয়া গণনা করা গিয়াছে। "ড, ঢ, য এই তিন ব্যঞ্জনবর্ণ পদের মধ্যে অথবা পদের অন্তে থাকিলে, ড়, ঢ়, য় হয়।""
বিদ্যাসাগরের এই মৌলিক সংস্কারের ১২৫ বছর পর স্বরবর্ণে মাত্র আর একটি সংস্কার ঘটেছে, তাহলো ঌ বর্ণটি বাদ দেওয়া। এখন স্বরবর্ণ ১১টি। ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল ৩৪টি। বিদ্যাসাগর তাতে নতুনভাবে ছয়টি বর্ণ যুক্ত করেন। অনুস্বার ও বিসর্গকে স্বরবর্ণ থেকে ব্যঞ্জনবর্ণে নিয়ে এসে চন্দ্রবিন্দুকেও যোগ করে দিলেন। ড, ঢ, য-এর দ্বিবিধ উচ্চারণের ক্ষেত্রে নিচে ফুটকি বা শুন্য দিয়ে নতুন তিনটি ব্যঞ্জন অক্ষর আবিষ্কার করলেন। তা ছাড়া বিদ্যাসাগর দেখলেন, "বাঙ্গালা ভাষায় একারের ত, ত্ এই দ্বিবিধ কলেবর প্রচলিত আছে।" তাই এটিকেও ব্যঞ্জনবর্ণে যুক্ত করেছেন। আর ক্ষ যেহেতু ক ও ষ মিলে হয় "সুতরাং উহা সংযুক্তবর্ণ, এ জন্য অসংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ গণনাস্থলে পরিত্যক্ত হইয়াছে।" এভাবে তাঁর হাতে ব্যঞ্জনবর্ণ হলো ৪০টি। এর মধ্যে স্বরবর্ণ ঌ-এর মতই শুধু অন্তঃস্থ 'ব' বর্ণটি বাদ যায়। এখন ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি।














যারা কখনো দেখেন নি বা যারা এই বই পড়েছেন তাদের স্মরন করিয়ে দেবার জন্য এই পোষ্ট। (সংগ্রীহীত)

Monday, 5 November 2018

Does the Quran in Surah Al-Ahzab 33:37 permit a man to marry his daughter-in-law?

Does the Quran in Surah Al-Ahzab 33:37 permit a man to marry his daughter-in-law?
Ah, the daughter in law thing again. How original.
Anyway, the simple answer is NO. But that obviously was not the answer that the question was intended for. It had other ulterior motives, Let’s embarrass Muslims by bringing up how their Prophet married his daughter-in-law…(Gasp..the horror).
So are Muslims embarrassed? Nope, Muslims are not.
Why? Is there no decency left in this world? (OMG)
Let me explain why:
Zaid ibn Harithah was taken as a captive when he was very young. When Khadija married the Prophet, she gifted Zaid as a slave to the Prophet. The Prophet and Zaid grew very close to each and loved each other a lot. There was so much love between them that when Zaid’s father and uncles finally found Zaid, he refused to go back home with them and preferred to stay with the Prophet. The Prophet then freed him formally and then adopted him as a son. From then on, Zaid was known as Zaid ibn Mohammed (Zaid, son of Mohammed).
Zaynab bint Jahsh was a cousin of the Prophet on his father’s side. She had been married to someone but nothing is known about that. All this happened before the advent of Islam.
Between the time that the Prophet started preaching Islam and until the emigration to Medina, Zaynab’s husband passed away. And she emigrated to Medina with her brother.
After her emigration to Medina, the Prophet proposed that she marry Zaid. But she refused. Simply because she felt that her social status was higher than Zaid, an ex slave. It was precisely because of this, that the Prophet wanted them married because he wanted to stress that standing with God mattered more than societal differences.
Finally, it was when Allah revealed the Ayah of the Quran:
It is not for a believing man or a believing woman, when Allah and His Messenger have decided a matter, that they should [thereafter] have any choice about their affair. And whoever disobeys Allah and His Messenger has certainly strayed into clear error Quran 33:36
that Zaynab agreed to marry Zaid.
However, their marriage was not a happy one. Maybe Zaynab could not get over the fact that she had married “below her”. We may never know for sure. Zayd approached the Prophet many times about this and every time, the Prophet would ask him to make peace with his wife.
By this time, the Prophet had already been informed by God that he was to marry Zaynab. The Prophet was reluctant to do it because according the customs of that time, an adopted son was considered the same as a son by blood. And this act of marriage would cause a major controversy among the Muslims. However, God broke away from that custom when he revealed:
Call them by [the names of] their fathers; it is more just in the sight of Allah . But if you do not know their fathers - then they are [still] your brothers in religion and those entrusted to you. And there is no blame upon you for that in which you have erred but [only for] what your hearts intended. And ever is Allah Forgiving and Merciful. Quran 33:5
After that Zaid became Zaid ibn Harithah (Zaid, Son of Harithah) again. God’s command changed the way how Arabs until then had seen adoption. Under Islam, adoption became a form of guardianship rather than parenthood. The adoptive parents had no rights over their adopted children’s property and vice versa.
Zayd then divorced Zaynab and the Prophet, under God’s direction married her.
Then God revealed the ayah:
And [remember, O Muhammad], when you said to the one on whom Allah bestowed favor and you bestowed favor, "Keep your wife and fear Allah," while you concealed within yourself that which Allah is to disclose. And you feared the people, while Allah has more right that you fear Him. So when Zayd had no longer any need for her, We married her to you in order that there not be upon the believers any discomfort concerning the wives of their adopted sons when they no longer have need of them. And ever is the command of Allah accomplished. Quran 33:37
After that there was nothing more to disagree or comment upon.
Now the orientalists have a narrative which talks about how the Prophet one day was visiting Zaid and saw Zaynab, being immediately smitten by her beauty, etc etc. But there are serious problems with that fantasy:
First, Zaynab was the Prophet’s first cousin. Surely he would have seen her and met her a million times over before she married Zayd. Why would he suddenly be smitten by her beauty?
Second, if he was smitten by her beauty from before then why cajole her into marrying Zayd? Why not marry her himself?
Third, if the Prophet was smitten by her beauty then why the reluctance to marry her? Why did he regularly tell Zayd to go back to his wife and make peace with her.
All these are mere stories and fantasies constructed to create confusion and doubts.