Friday 16 June 2023

DALO application

ফ্রান্সে Logement social বা সরকারি ঘরের আবেদনে অনেক খুঁটিনাটি বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়, নতুবা আবেদন মজবুত তো হয়-ই না বরং রিজেক্ট কিংবা বছরের পর বছর ধরেই সেই আবেদনটাকে ঝুলে থাকতে দেখা যায়। যেমন কেউ RSA তে আছে, তার নিজস্ব কোনো আয় নেই। সে যা পাচ্ছে তা Prestation sociale, আবার অন্যদিকে সে ঘরের আবেদন ফর্মে লিখে দিলো যে, সে ঘর চায় প্যারিস ৮ কিংবা ১৬ তে। আবার অন্য কোনো এলাকায় ঘর প্রপোজ করলে তা এক্সেপট করবে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে সে লিখে দিলো একদমই না, সাথে আবার লিখলো পার্কিং ও চাই-ই চাই। তাইলে তো বছরের পর বছর যাবেই, আর ঘরও যে আসবেনা সেটাই তো খুব স্বাভাবিক। আবেদন মজবুত ও সুন্দর করতে নিম্নে কিছু টিপ্স দিলাম আশাকরি অনেকেরই উপকারে আসবে: •কত টাকার মধ্যে ঘর চান এমন প্রশ্নে লিখবেন আপনার মাসিক আয়ের তিন ভাগের এক ভাগ। যেমন আপনার মাসিক আয় ১৫০০ ইউরো, আপনি ঘর চাইবেন ৫০০ ইউরোর মধ্যে। আপনার মাসিক আয় ১৮০০ ইউরো, আপনি চাইবেন ৬০০ ইউরোর মধ্যেই। •ঘর চাইবেন আপনার কর্মস্থল কিংবা আপনার বর্তমান ঠিকানা এই দুই এলাকার মধ্যেই। আশপাশের একাধিক এলাকা ও উল্লেখ করবেন, এবং নিচে যে দুইটি টিক চিন্থ থাকে যেখানে অন্য এলাকায় ঘর প্রপোজ করলে এক্সেপট করবেন কিনা? এমন প্রশ্নে সেখানে অবশ্যই হ্যা লিখে দিবেন। •সরকারি ঘরগুলা বেশীরভাগই Dalo থেকেই দিয়ে থাকে। তাই ইউনিক নাম্বারটি হাতে পাওয়ার কিছুদিন পরই Dalo তে যুক্তিগত একটি কারণ দেখিয়ে ঘরের আবেদন করে নিবেন। ফর্মের শেষ পৃষ্টায় যেখানে Argumentaire libre নামক একটি জায়গা থাকে (নিম্নের পিকচারে দেখুন) সেখানে অবশ্যই স্বাধীন ও শক্ত মনে কিছু লিখবেন। আপনার সমস্যা ও প্রয়োজনীয়তা সুন্দর করেই সেখানে বর্ণনা করবেন। প্রয়োজনে অপ্ফখার দেয়া রাজনৈতিক আবেদনের ফর্মে যেমন এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা এক্সটা ৩/৪ পৃষ্টা লাগাই, ঠিক এখানেও তেমনিই লাগাবেন।

Tuesday 13 June 2023

সামিটের আজিজ খান এবং সামিট সিঙ্গাপুরের বড় আর্টের সমঝদার

সামিটের আজিজ খানেরা গত এক দশকে বাংলাদেশকে যেভাবে লুট করেছে, ব্রিটিশরাও সেভাবে করেনি। তারা বিদ্যুৎ কেন্দ্র করেছে দেশি ব্যাংকের ঋণে। সেই ঋণে যে যন্ত্রপাতি আমদানি করেছে তার একটা অংশ পাচার করেছে ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জে। ইন্টারন্যাশনাল কন্সোরটিয়াম অফ ইনভেস্টিগেটিভ জারনালিস্টের প্রকাশিত ২০১৬ সালের পানামা পেপারসে জনাব আজিজ খান, তার স্ত্রী এবং তিনজন পরিবারের সদস্যের নাম আসে। পানামা পেপারসে দেখানো হয়, তারা ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জে সিঙ্গাপুরের ঠিকানা ব্যবহার করে ছয়টি অফশোর কোম্পানি পরিচালনা করছেন। আমি একটা ছবি দিলাম, ছবিটা সরাসরি পানামা পেপারসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া। যে অর্থ সামিটের আজিজ খানেরা ভার্জিন আইল্যান্ডে পাচার করেছে, যে অর্থ দিয়ে সামিট সিঙ্গাপুরের বড় আর্টের সমঝদার হয়েছে সেই অর্থ থাকলে আজ বাংলাদেশ জ্বালানী সংকটে আপনার লোডশেডিং হতো না, শিল্পোৎপাদন বন্ধ হয়ে যেত না, জেনারেটর দিয়ে প্রসুতির বাচ্চার জন্মের সময়ে অপারেশন করতে হতো না। কিন্তু যন্ত্রপাতি ক্রয়ে এই অর্থপাচার লুটের শুরু মাত্র। বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলো ক্রয়ের পর দায়মুক্তি দিয়ে তাদের সাথে যে চুক্তি করা হয়েছে সেই চুক্তিতে বিদ্যুৎ কেনায় তাদের অস্বাভাবিক মুনাফা করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এবং বিদ্যুৎ কেনা না হলে, তারা অস্বাভাবিক হারে ক্যাপাসিটি চারজ পেয়েছে। ২০১৯-২০ সাল পর্যন্ত এক দশকে সামিট ৭৬৮৯.৯৫ কোটি টাকা নিয়েছে শুধু মাত্র ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে- এক মুহূর্ত চিন্তা করেন এই ৮০০০ কোটি টাকা কত বড় অঙ্কের টাকা। পূর্বের হিসেবে ৮ হাজার কোটি টাকা প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ আইএমকে তার সভ্রেন্টি বেচে দিয়েছে, ৩ বছরে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের জন্যে, অর্থাৎ বাংলাদেশ বছরে আইএমএফের কাছে সর্বোচ্চ ১.২ বিলিয়ন ডলার পাবে। অন্য দিকে এই সামিট একলাই এক বিলিয়ন ডলার সমপরিমানের অর্থ নিয়ে গ্যাছে শুধু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চারজ হিসেবে। তাদের এলএনজি বা অন্য প্রজেক্টের হিসেব বাদ দিলাম। কিন্তু এখানে শেষ নয়। সামিট এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলো আবার শেয়ার বাজারে ------------ বাকি লেখাটা আমার Zia Hassan এ গিয়ে পড়েন। সেখানে সাবস্ক্রাইব করেন। এই প্রোফাইলটি এল্গোরিদ্মের রেস্ট্রিকশানের কারনে একটা মৃত দেয়াল। আমি সব লেখা ঐ প্রোফাইলেই দিচ্ছি। @ziahassanpage টিকে আমার নতুন করে গড়তে হচ্ছে। আপনাকে @ziahassanpage সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ করছি। বৃষ্টির কারনে দাবদাহ কমে বাংলাদেশের মানুষ কিছু দিন স্বস্তিতে আছেন শুনে ভালো লাগলো। শুভেচ্ছো।

Sunday 11 June 2023

২০১৮ সালের রাতের নির্বাচনে কীর্তিমান পুলিশ মহারাজদের নামের তালিকা:

---------------------- ইনারাও মেধাবী কর্মকর্তা। কেবল ভোটের আগের দিন ১ নম্বরের ফোন পেয়ে দিশেহারা হয়ে যায়, উপরন্তু প্রচুর টাকা পেয়েছিল বিতরণ করতে, পাশাপাশি তাদের সিনিয়র অফিসাররা মনিটর করে তারা যেনে সঠিকভাবে আগের রাতেই নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করার মত ভোটে এগিয়ে রাখে। রিটার্নিং অফিসারের এবং দায়িত্বরত সেনা অফিসারদের সাথে লিয়াঁজো করে তারা ভোটকাটার কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করে। বাকী ফলাফল জাতি দেখেছে, কিন্তু তারা ভোট দিতে পারে নাই। ২০১৮ সালে বিভিন্ন জেলায় এসপি হিসেবে জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ অফিসারের নাম, ব্যাচ, বর্তমান পদবী ও বর্তমান কর্মস্থলের তালিকা। ২০১৮ সালের দায়িত্ব বর্তমান কর্মস্থল ----------------- ------------- ঢাকা বিভাগ ১। ঢাকা জেলা: শাহ মিজান শাফিউর রহমান (২০ ব্যাচ- বর) ডিআইজি, সিলেট রেঞ্জ। ২। গাজীপুর জেলা: শামসুন্নাহার, (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ৩। নারায়ণগঞ্জ জেলা: মো: হারুন অর রশীদ (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, ডিবি, ডিএমপি। ৪। নরসিংদী জেলা: মিরাজ উদ্দীন আহমেদ (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, পিবিআই, ঢাকা। ৫। মানিকগঞ্জ জেলা: রিফাত রহমান শামীম (২৪ ব্যাচ)- ডিসি, ডিএমপি। ৬। মুন্সীগঞ্জ জেলা: জায়েদুল আলম (২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিএমপি। ৭। ফরিদপুর জেলা: জাকির হোসেন খান (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিএমপি। ৮। শরীয়তপুর জেলা: আবদুল মোমেন (২৪ ব্যাচ)- ডিসি, গুলশান টাফিক, ডিএমপি। ৯। মাদারীপুর জেলা: সুব্রত কুমার হালদার(২১ ব্যাচ)- এসপি, পুলিশ একাডেমী সারদা। ১০। গোপালগঞ্জ জেলা: মোহাম্মাদ সাইদুর রহমান খান(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকা রেঞ্জ। ১১। রাজবাড়ী জেলা: আসমা সিদ্দিকা মিলি(২৪ ব্যাচ)- ডিসি, ডিএমপি। ১২। কিশোরগঞ্জ জেলা: মাশকুর রহমান খালেদ(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকা রেঞ্জ। ১৩। টাংগাইল জেলা: সঞ্জিত কুমার রায় (২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিএমপি। চট্টগ্রাম বিভাগ: ১৪। বিবাড়িয়া জেলা: আনোয়ার হোসেন খান(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, র‍্যাব। ১৫। কুমিল্লা জেলা: সৈয়দ নুরুল ইসলাম (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, ঢাকা রেঞ্জ। ১৬। চাঁদপুর জেলা: জিহাদুল কবির (২০ ব্যাচ) - ডিআইজি, শিল্পাঞ্চল পুলিশ, ঢাকা। ১৭। লক্ষীপুর জেলা: আসম মাহাতাব উদ্দিন (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, সিএমপি, চট্টগ্রাম। ১৮। ফেনী জেলা: এসএম জাহাঙ্গীর আলম সরকার(২২ ব্যাচ)- এসপি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। ১৯। নোয়াখালী জেলা : ইলিয়াস শরীফ (২০ বিসিএস)- কমিশনার, এসএমপি (সিলেট) ২০। চট্টগ্রাম জেলা: নুরে আলম মিনা (২০ ব্যাচ)- কমিশনার, রংপুর মেট্রপলিটন পুলিশ। ২১। কক্সবাজার জেলা: এবিএম মাসুদ হোসেন(২৪ ব্যাচ) এসপি, রাজশাহী। ২২। বান্দরবান জেলা: মোহাম্মদ জাকির হোসেন মজুমদার (২২ ব্যাচ) এসপি, বরিশাল মেট্রপলিটন পুলিশ। ২৩। রাঙ্গামাটি জেলা: আলমগীর কবীর (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ঢাকা। ২৪। খাগড়াছড়ি জেলা: মোহা: আহমার উজ্জামান (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবি। সিলেট বিভাগ: ২৫। সিলেট জেলা: মো: মনিরুজ্জামান(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবি। ২৬। মৌলভীবাজার জেলা: মোহাম্মদ শাহ জালাল (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ২৭। সুনামগঞ্জ জেলা: মো: বরকতুল্লাহ খান, (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, হাইওয়ে পুলিশ ২৮। হবিগঞ্জ জেলা: মোহাম্মদ উল্লা(২৪ ব্যাচ) এসপি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। ময়মনসিংহ বিভাগ: ২৯। ময়মনসিংহ জেলা: শাহ আবিদ হোসেন (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, এপিবিএন, ঢাকা। ৩০। নেত্রকোনা জেলা: জয়দেব চৌধুরী(২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, হাইওয়ে পুলিশ ৩১। শেরপুর জেলা: কাজী আশরাফুল আজীম (২৪ ব্যাচ)- এসপি, নরসিংদী জেলা। ৩২। জামালপুর জেলা: মো: দেলোয়ার হোসেন (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, জিএমপি, গাজীপুর। রংপুর বিভাগ ৩৩। পঞ্চগড় জেলা: গিয়াস উদ্দিন আহমদ(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, সিলেট রেঞ্জ। ৩৪। লালমনিরহাট জেলা: এসএম রশিদুল হক (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, রংপুর রেঞ্জ। ৩৫। গাইবান্ধা জেলা: আব্দুল মান্নান মিয়া (২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এন্টি টেরোরিজম ইউনিট, ঢাকা। ৩৬। ঠাকুরগাঁও জেলা: মোহা. মনিরুজ্জামান (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এন্টি টেররিজম ইউনিট, ঢাকা। ৩৭। কুড়িগ্রাম জেলা: মেহেদুল করিম(২০ ব্যাচ): অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ স্টাফ কলেজ ঢাকা ৩৮। দিনাজপুর জেলা: সৈয়দ আবু সায়েম(২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ৪র্থ এপিবিএন (বগুড়া) ৩৯। নীলফামারী জেলা: মোহাম্মাদ আশরাফ হোসেন(২৪ ব্যাচ)- ডিসি, রমনা বিভাগ, ডিএমপি। ৪০। রংপুর জেলা: মিজানুর রহমান(২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, রংপুর রেঞ্জ। রাজশাহী বিভাগ ৪১। নওগাঁ জেলা: মো: ইকবাল হোসেন(১৮ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, হাইওয়ে পুলিশ। ৪২। জয়পুরহাট জেলা: মো: রশীদুল হাসান(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, রাজশাহী রেঞ্জ। ৪৩। বগুড়া জেলা: আলী আশরাফ ভুঞা(২৪ ব্যাচ)- ডিসি, বরিশাল মেট্রপলিটন পুলিশ। ৪৪। রাজশাহী জেলা: মো. শহিদুল্লাহ(২৪ ব্যাচ)- ডিসি, গুলশান বিভাগ, ডিএমপি, ঢাকা। ৪৫। নাটোর জেলা: সাইফুল্লাহ আল মামুন(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ডিএমপি। ৪৬। পাবনা জেলা: শেখ রফিকুল ইসলাম(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবি, ঢাকা। ৪৭। সিরাজগঞ্জ জেলা: টুটুল চক্রবর্তী(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকা রেঞ্জ। ৪৮। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা: এটিএম মোজাহিদুল ইসলাম (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এন্টি টেররিজম ইউনিট, ঢাকা। খুলনা বিভাগ ৪৯। সাতক্ষীরা জেলা: মো: সাজ্জাদুর রহমান (২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবি। ৫০। যশোর জেলা: মইনুল হক (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, খুলনা রেঞ্জ। ৫১। বাগেরহাট জেলা: পংকজ চন্দ্র রায়(২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, নৌ পুলিশ। ৫২। খুলনা জেলা: এসএম শফিউল্লাহ (২৪ ব্যাচ)- এসপি, চিটাগাঙ ৫৩। ঝিনাইদহ জেলা: মো: হাসানুজ্জামান(২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। ৫৪। চুয়াডাঙ্গা জেলা: মাহবুবুর রহমান (২০ ব্যাচ)- ডিআইজি, হাইওয়ে পুলিশ, ঢাকা। ৫৫। কুষ্টিয়া জেলা: এসএম তানভীর আরাফাত(২৪ ব্যাচ)- এসপি, বরিশাল মেট্রপলিটন পুলিশ। ৫৬। মেহেরপুর জেলা: মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান (২৪ ব্যাচ)- ডিসি, সিএমপি, চট্টগ্রাম। ৫৭। নড়াইল জেলা: মোঃ জসিম উদ্দিন(২৪ ব্যাচ)- ডিসি, সিএমপি, চট্টগ্রাম। ৫৮। মাগুরা জেলা: খান মুহাম্মদ রেজোয়ান(২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসপিবিএন ২, ঢাকা। বরিশাল বিভাগ ৫৯। বরিশাল জেলা: সাইফুল ইসলাম(২০ ব্যাচ)- কমিশনার, বরিশাল মেট্রপলিটন পুলিশ। ৬০। পিরোজপুর জেলা: মোহাম্মদ সালাম কবির (২২ ব্যাচ)- এসপি, সিএমপি। ৬১। ভোলা জেলা: মো: মোকতার হোসেন(২১ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, সিআইডি। ৬২। ঝালকাঠি জেলা: মো: জোবায়েদুর রহমান (২০ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, এসএমপি, সিলেট। ৬৩। পটুয়াখালী জেলা: মোহাম্মদ মইনুল হাসান (২৪ ব্যাচ)- ডিসি, ডিএমপি। ৬৪। বরগুনা জেলা: মারুফ হোসেন (২২ ব্যাচ)- অতিরিক্ত ডিআইজি, র‍্যাব। বি: দ্র: দেখা যাচ্ছে ৬৪ জেলার এসপিদের মধ্যে ০১ জন অফিসার ১৮ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা যারা ১৯৯৯ সালে আওয়ামী আমলে পুলিশে যোগদান করে। ২৯ জন অফিসার ২০ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা যারা ২০০১ সালে আওয়ামী আমলে পুলিশে যোগদান করে। ১১ জন অফিসার ২১ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা যারা ২০০৩ সালে বিএনপি সরকারের আমলে পুলিশে যোগদান করে। ৯ জন অফিসার ২১ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা যারা ২০০৩ সালে পুলিশে যোগদান করে। ১৪ জন অফিসার ২৪ বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা যারা ২০০৫ সালে বিএনপি সরকারের পুলিশে যোগদান করে। অর্থ্যাৎ ২১/২২/২৪ ব্যাচের ৩৪ জন কর্মকর্তাই বিএনপি আমলে পুলিশে যোগদান করে।