ইতোমধ্যে জানা হয়ে গেছে করোনায় মৃত্যু ও ভোগান্তির একটা অন্যতম কারণ হল এর রক্তনালিতে জমাটবদ্ধ করে দেয়ার প্রবণতা। এটি ফুসফুসের রক্তনালী বন্ধ করে হঠাৎ মৃত্যু ঘটায়, হার্টের রক্তনালী বন্ধ করে হার্ট অ্যাটাক করে, কিডনির রক্তনালী বন্ধ করে কিডনি ফেলিউর করে, লিভারের রক্তনালী বন্ধ করে জন্ডিস করে, ব্রেনের রক্তনালী বন্ধ করে স্ট্রোক করে, হাত পায়ের রক্তনালী বন্ধ করে গ্যাংরিন করে ইত্যাদি। তাই রক্ত জমাটবদ্ধ হবার আগেই , রোগী আইসিইউতে যাবার আগেই যদি প্রিভেন্টিভ হেপারিন (LMWH) দেয়া যায় তাহলে অনেক মৃত্যুকে ঠেকানো সম্ভব। এ প্রেক্ষিতে The international society on thrombosis and haemostasis সুপারিশ করেছে COVID যেমন তীব্রতারই হোক, সে ICU-তে থাকুক বা ওয়ার্ডে থাকুক, তার D-dimer করা থাকুক আর না থাকুক, প্রত্যেক COVID রোগীকেই রক্ত জমাট বাঁধার আগেই প্রতিরোধমূলক হেপারিন দিতে। হাস্পাতালে ভর্তি যেকোনো রোগীকেই- সে ওয়ার্ডে থাকুক কিংবা আইসিউতে- এটি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। সেটা যদি আপাত:দৃষ্টিতে খুব সাধারন মাত্রার COVID হয় তবুও।
শুধুমাত্র দুটি ক্ষেত্রে হেপারিন দিতে নিষেধ করা হয়েছে। তার একটি হলো রক্তক্ষরণ অন্যটি প্লেটিলেট কাউন্ট যদি ২৫ হাজারের নিচে নেমে যায় তবে।
উল্লেখ্য করোনাতে রক্তক্ষরণ সাধারণত দেখা যায় না এবং এটি এরোগে বিরল ব্যাপার।
====
Screen shots and links in the comment box
Aminul Islam
মূল পোস্টের লিংক নীচে দেয়া হল।
শুধুমাত্র দুটি ক্ষেত্রে হেপারিন দিতে নিষেধ করা হয়েছে। তার একটি হলো রক্তক্ষরণ অন্যটি প্লেটিলেট কাউন্ট যদি ২৫ হাজারের নিচে নেমে যায় তবে।
উল্লেখ্য করোনাতে রক্তক্ষরণ সাধারণত দেখা যায় না এবং এটি এরোগে বিরল ব্যাপার।
====
Screen shots and links in the comment box
Aminul Islam
মূল পোস্টের লিংক নীচে দেয়া হল।