Friday 1 May 2020

আংগো হেনীর(ফেনীর) ভাষা।

ফেনীতে আমরা যা যা বলতে শুনি (আঞ্চলিকতা)
সতীনকে - হতীন,
শুটকিকে - হুনি,
রসুনকে - রোন,
পেঁয়াজকে - হেয়াইজ,
সরিষার তেল - বালাতেল,
প্লেটকে - বত্তন,
আখকে - কুঁইউর,
নারিকেলকে - নাইঁঅল,
শশুরকে - হোর,
শ্বাশুড়িকে - হই,
পেপেকে - কইয়্যা,,
চিংড়িকে - ইঁচা মাছ,
টেলিভিশনকে - টিবি,
কাঁঠালকে - কাডল,
ডিমকে - ডিমা,
ইফতারকে - ইসতার,
ঝোলকে - সুরবা,
কলাকে - কেলা,
সুপারিকে - সুয়ারি,
লবনকে - নুন,
চৌকিদারকে - চৈদার,
মেম্বারকে - মেম্বর,
শোল মাছকে - হইল মাছ,
কুকুরকে - কুত্তা,
বিড়ালকে - বিলাই,
সুতাকে - হুতা,
নারিকেল খেজুরের ডালকে - ডোগা,
ফুফু জামাই - হুয়া,
কাঁথাকে - খেতা,
লাল শাক - দুল্লা হাগ,
পুঁইশাক - হলই হাগ,
লাউ - কদু,
কুমড়া - কোম্বা,
পোনা মাছকে - হোনা মাছ,
শরীরের ময়লাকে - ছাতা,
পাকের ঘরকে - হাকঘর
সাপকে - হাপ ,
দেখি - চাই,
টাকাকে - টেয়া ,
পয়সাকে - হইসা ,
হলুদকে - অলইদ ,
বারান্দাকে - বারিন্দা ,
উত্তরদিকে - উতুরমুই,
দক্ষিনদিকে - দইন ,
পশ্চিমকে - হচিমমুই,
পূর্বদিকে - হুগমুই
কাজের লোককে - বদইল্লা,
কাজের মেয়েকে- কামের মাইয়া,
পাতিলকে - হাইল্যা/ডেক্সি
পাখির বাচ্চাকে - হাকিরছা,
ইঁদুরকে - উন্দুর,
পানিকে - হানি,
পাঠা ছাগলকে - হাডা।
ভালো - বালা,
ইত্যাদি ।
চলমান.........
প্রত্যেকটা অঞ্চলেই ভাষার নিজস্ব আঞ্চলিকতার টান থাকে এটা হাসির কিছুনা এটাই ঐতিহ্য । আপনারাও কিছু যোগ করতে পারেন।

Tuesday 28 April 2020

বর্ণচোরা ফারুক নওয়াজ খানের সাত কাহন-

ফ্রান্সের বাংলাদেশি কমিউনিটিতে সকল বিভাজন এবং অপকর্মের মূলহোতাঃ গিরিঙ্গিবাজ , বর্ণচোরা ফারুক নওয়াজ খানের সাত কাহন-

নাম তার ফারুক নওয়াজ খান সুমন, ফ্রান্সের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে এক বিষাক্ত নাগরাজ , গুটিবাজ, নানা অপকর্মের জনক, সে এক সময়ে সেলিম ইউসুফ নামে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে ফ্রান্সের সকল সন্মানি লোকদের মানহানি করেছে , ফ্রান্সের মাটিতে জীবন্ত কিংবদ্বন্তি কাজী এনায়েত উল্লাহ ইনু সাহেব কে ছাতা চোর , নন্দিত সমাজ সেবক টি এম রেজা কে ভাত রেজা , ফ্রান্স আওয়ামীলীগের ক্যারিশমাটিক পলিটিশিয়ান মহসিন খান লিটন কে ছাগল ,  মিন্টু চোধুরী কে পকেট মার, কমিউনিটি নেতা সুব্রত  শুভ কে মাইক শুভ, বিশিষ্ট সাংস্কিতিক বেক্তিত্ব   এমদাদুল হক স্বপন কে চোরা স্বপন, সমাজ সেবক  আভেক রাব্বানী খান কে দালাল ছেলে , জনপ্রিয় সাংবাদিক লুৎফুর রহমান বাবুকে তৈল্লা বাবু , সমগ্র ইউরোপের সাংবাদিক নেতা আবু তাহের কে লেঙ্গা তাহের , মেধাবী সাংবাদিক নয়ন মামুন কে কানা মামুন উপাদী দেয়া, নাম বিকৃতকারী,  মানুষকে হেয় করে পৈশাচিক আনন্দ পাওয়া এ  ফাঁকা আওয়াজ খানের কুকৃতির দলীল এখন বার্ডস আইয়ের হাতে

চা বাগানের চা শ্রমিক থেকে  এখন প্যারিসের বুদ্ধিজীবি-
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় ফাঁকা আওয়াজ খান সুমন  হবিগন্জে এক সময় চা বাগানের একজন চা শ্রমিক ছিল,  সে সময়ে সে চা বাগানের গরিব অসহায় নিরীহ শ্রমিকদের যৌন হয়রানি করতেন। এক উপজাতি নারী শ্রমিক মৌহিনী কে কুপ্রস্তাব দেন কুপ্রস্তাবে রাজি না হলে একদিন তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করতে গেলে মেয়েটির আত্মচিৎকারে আশপাশের অন্যলোকজন এগিয়ে আসলে মেয়েটি রক্ষা পায় বিষয়টি কর্তৃপক্ষের  নজরে আসলে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

পরবর্তীতে ঢাকায় পালিয়ে গিয়ে কিছু দিন টোটকা সাংবাদিক হিসাবে বাংলা চটি বই লেখা শুরু করে , এর পর সিলেটের এক লোকের সহযোগিতায় স্টুডেন্টস ভিসায় লন্ডন যায়, লন্ডনে গিয়ে ও আবার  মানুষকে ওয়ার্ক বানিয়ে দিবে এবং দেশ থেকে লোক আনবে বলে
অনেক অপকর্ম শুরু করে, এরপর দেশ থেকে লোক আনবে বলে বেশ কয়েকজনের প্রায় ৫০ লক্ষ  টাকা মেরে লরিতে করে লন্ডন থেকে প্যারিসে  পালিয়ে আসে।

প্যারিসে এসে নিজেকে অনেক বড় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ফ্রান্সে অভিবাসী  সাংবাদিকদের সাহায্যকারী সংস্হা
(মেজু দু জার্নালিস্ট) এ আশ্রয় নেয় এবং সংস্থার কিচেন থেকে খাবার চুরি করে বাইরে ঐ খাবার বিক্রিতে ধরা খায় এবং এ কুলাঙ্গারের এ ঘটনার পর থেকে ঐ সংস্থা সহজে আর কোন বাংলাদেশীকে সহযোগিতা করে না।
এরপর  সে  বাংলাদেশে আওমিলিগ সরকার কর্তৃক অত্যচার নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে এবং প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের চৌদ্ধগুষ্টি উদ্দার করে রাজনৈতিক আশ্রয় লাভ করেন।

রিফুজি স্টেটাস পাবার সাথে সাথে তিনি নিজেকে আওয়ামীলীগের বিশাল নেতা হিসাবে  জাহির করা শুরু করেন।আওয়ামীলিগের বড় কয়েকজন নেতার সাথে  ফটোশপে নিজের ছবি  এডিট করে ফ্রান্স আওয়ামীলিগের কমিটিতে জায়গা করে নেয়ার জন্য বহুবার চেষ্টা করে ব্যর্থ  হয়ে ফ্রান্স আওয়ামীলীগের লোকদের মধ্যে অন্তর্দহন এবং কোন্দল লাগাতে থাকেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ফ্রান্স আওয়ামীলীগের মধ্যে মহসিন খান লিটন বলেন , এই ফাঁকাওয়াজ খানের গুটি বাজির কারণে ফ্রান্স আওয়ামীলীগের মধ্যে অনেক দ্বন্দ্ব , নিজেকে আওয়ামীলীগ পরিচয় দিলেও আমরা খোঁজ নিয়ে দেখেছি  সে মূলত ইউরোপে জামাতের  এজেন্ট,  ছাএজীবনে সে শিবিরের বড় ক্যাডার ছিলো, তাহার স্বভাবচরিত্র ও ভালো নয় এবং সে একজনের কথা আরেকজনকে লাগিয়ে সমাজে অশান্তি তৈরি করে।

একুশ উদযাপন কমিটি কে ভেঙে টুকরা টুকরা করার পিছনের  মূল ইন্দন দাতা-
ফ্রান্স বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব নামক সংগটন তার কারণে ভেঙেগে যায়,  একজনের কেইস আরেকজনকে দিয়ে টাকা নেয়া ও বাংলা অনুবাদে  ভূয়া  সিল দেয়ার কারণে প্যারিসের  আরিফ এবং মিঠু  নামে দুইজন ভুক্তভোগী গার দূ নর্দে  রেজা ভাইয়ের রেষ্টুরেন্টের সামনে তাকে কুত্তার মতো মারে সেদিন  সুব্রত শুভ  দা যদি তাকে না রক্ষা করতো তাহলে তাহলে গনদোলাইয়ে সে মারা যেতো।
গণদোলাই খেয়ে ফাঁকাওয়াজ খান লোক চক্ষুর অন্তরালে গিয়ে বাংলাদেশ ইয়ুথ ক্লাব এবং বাংলাদেশ একুশ উদ্যাপন কমিটির পিছনে ষড়যন্ত্র শুরু করে।

টি, এম রেজা এবং সুভ্রত শুভ নেতৃত্বাদিন একুশ উদযাপন কমিটি প্যারিস কে  নিষ্ক্রিয় করে নতুন একটা বিবাজন  তৈরি করে এবং
কতিপয় দান্ধাবাজ সম্বাদিক দিয়ে
রিপাবলিক চত্বরে একুশের আরেকটি অনুষ্ঠান শুরু করতে ইন্দন দেয়।

অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত অবস্হায় ধরা খেয়ে বিয়ে -
এ লম্পট তার বাড়ির পাশ্ববর্তী, তার ছেয়ে ২৫ বছরের ছোট এক কিশোরীর সাথে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত অবস্হায়  এলাকাবাসী হাতেনাতে ধরে ফেলে। এরপর এলাকার মুরব্বিরা তাকে ঐ মেয়েকে বিয়ে করতে বাধ্য করে। নিজের সাথে বয়সের অনেক ব্যবধানের কারনে সে তার বৌকে নিয়ে কোথাও যায় না।

গুগল ট্রশ্নসালটোর ভুয়া অনুবাদক ধরা খেয়ে অপি থেকে চাকরিচ্যুত -
গ্যারান্টি দিয়ে মানুষকে কেস লিখে দেয়া, ভূয়া ডকুমেন্টস বানাই দেয়া, সাংবাদিক কেসের জন্য ভূয়া পএিকা বানিয়ে দেয়া,সাংবাদিকতার এটাস্টেশন বিক্রি , গুগল দিয়ে ট্র্যান্সলেট করে জাল আচারমানতে সিল ব্যবহার করে টাকা হাতিয়ে নেয়া ,কারো  অনুবাদ করতে দিলে একজনের কেইস আরেকজনের নিকট টাকার বিনিময়ে বিক্রি করার অপরাধে ফ্রান্স সরকারের কাছে ধরা খাবার পর তাকে অফির  অনুবাদক থেকে বহিস্কার করা হয়।
ইতিমধ্যে ফেসবুকে লেখা লেখি করে নিজেকে সবজান্তা শমসের বনে গিয়ে গার দু নর্দ একটা অফিসে নেয়ার চেষ্টা করে খেপে গিয়ে রাব্বানী খানের বিরুদ্ধে লেগে গিয়ে এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাব্বানী খান কে দালাল বানাইতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এবং দালাল ছেলে নামে ফেসবুক লেখালেখি শুরু করে।

ফ্রান্সে বসে বাংলাদেশ সরকার থেকে ২০লক্ষ টাকা আত্মসাৎ-
পরিচালক না হয়ে ও পার্থপ্রতিম মজুমদারের উপর  ডকুমেন্টরী ছবি  নির্মাণ করবে  বলে ২০১৯ সালে  বাংলাদেশ সরকারের এক আমলাকে ম্যানেজ করে ২০লক্ষ টাকা হাতিয়ে আনেন এবং কোনকিছু না করে পুরোটাকা মেরে দেন।

অর্থলোভী  এ প্রতারক বৌ,বাচ্চা নিয়ে যে মেরির বাসায় থাকে, সে বাসার ড্রয়িং রুম  ও সে দিন হিসাবে ভাড়া দেন।
বাংলাদেশ থেকে আসা এক হিন্ধু নারী সাবলেট হিসাবে তার বাসায় উঠে , বাসা ভাড়া দিতে না পারলে এ চরিত্রহীন তাকে দেহ ভোগের প্রস্তাব দেন, মহিলা রাজি না হলে তাকে ঘর থেকে বের দিয়েছেন  এ লম্পট।

আওয়ামীলীগের মধ্যে কোন্দলের হোতা-
ফ্রান্সের মাটিতে এহেন কোনো কুকর্ম নেই যে  যেটির সাথে ফারুক নওয়াজ খানের নাম জড়িত না , ফ্রান্স আওয়ামীলীগ কমিটি , সর্ব   ইউরোপিয়ান আওয়ামীলীগ এর মধ্যে মধ্যে দ্বন্ধ লাগানোর পিছনে এই  জামাতি এজেন্টের হাত রয়েছে বলে বাবু  অনিল দাশ গুপ্ জানিয়েছেন।
সর্বষেশে ফ্রান্সের বাংলাদেশ দূতাবাসের ট্রেন সমন্ময় কমিটিতে জায়গা না পেয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং ফ্রান্স আওয়ামীলীগের নেতাদের পিছনে অপপ্রচার শুরু করে কমিটি এবং দূতাবাস কে বিতর্কিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এ ছাড়াও কমিউনিটিতে কারে সাথে কারে ঝগরা হলে সে দু'পক্ষকে ইন্ধন দেয়,একজনের পিছনে আরেক জনকে লেলিয়ে দেয়,
এমন ও ঘটনা আছে প্যারিসে বন্ধুর সাথে বন্ধুর ঝগড়া হয়েছে এবং সে দুইজনকেই পখ দা প্লান(জিডি)এর কাগজ সে লিখে দিয়ে দুইজন থেকে টাকা নিয়েছে, অথচ সে ডায়লগ দেয়- সে নাকি ফ্রান্সে বাংলাদেশীদের একটি সন্মানজনক অবস্হানের স্বপ্ন দেখে,এ যেন ভূতের মুখে রাম রাম।
এ মুখোশধারী  হিংসুক কারো ভালো দেখতে পারে না,সে চায় সব কিছুতে সবার উপরে সে থাকবে, কেউ একটু আগালেই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে, তার পিছনে লোক লেলিয়ে দেয়।

শুধুমাএ সাংবাদিক ও আওয়ামীগের নাম ভাঙ্গিয়ে চলার কারণে অনেক ভুক্তভোগী থাকার পরে ও কেউ তার বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পায় না।

উপরে উল্লেখিত সকল তথ্য উপাত্ত ১০০ ভাগ যাচাই-বাছাই ও  নিরপেক্ষ তদন্ত রিপোর্টের উপর ভিত্তিতে করা হয়েছে শুধুমাএ কমিউনিটির স্বাথে।
তার সাথে আমার  কোন শত্রুতা নাই।

ফ্রান্সের বাংলাদেশী প্রবাসীদের বৃহৎ স্বার্থ বিবেচনায় উক্ত মুখোশ ধারীর মুখোশ উম্মোচন করা সময়ের দাবি ছিল।
কমিউনিটির স্বার্থে এই মুখোশ দারি ভন্ডের আসল চরিত্র সবার সামনে তুলে ধরা হল,সবাই   তাকে বয়কট করুন নয়তো আমরা একে অপরের সাথে বিবাদ করতে করতে একদিন  শেষ হয়ে যাবো।