আওয়ামী লীগ দেশকে নিয়ে যাচ্ছে মধ্যযুগে!
প্রাচীনকালে রাজাবাদশাদের, তাদের সন্তানাদির সমালোচনা করা ছিল নিষিদ্ধ। রাজার সমালোচনা করলেই গর্দান যেত। ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমলেও সরকারের সমালোচনা করে বহু বিপ্লবী নির্যাতন নিপীড়ণের শিকার হয়েছেন। স্বাধীন বাঙলাদেশে আমাদের দেশের সংবিধান আমার বাক স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আমি যে কোন মত প্রকাশ করতে পারি, যতক্ষণ পর্যন্ত না আমার মতামত দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দেখা দিবে।
আধুনিক যত বাক স্বাধীনতা এবং মুক্তমত প্রকাশের দার্শনিক ভিত্তি তৈরি হয়েছে, সেখানে পরিষ্কারভাবেই বলা হচ্ছে যে, যেকোন ধর্মীয় বা রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, দল, মতাদর্শ, বিশ্বাস ইত্যাদি যে কেউ চাইলেই গ্রহণ বা বর্জন করতে পারবে, সমালোচনা করতে পারবে, কটাক্ষ বা অবমাননা করতে পারবে। সে কিছু নিয়ে কার্টুন আঁকলে তার আতঙ্কে থাকতে হবে না যে, কেউ তাকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে যাবে। কিংবা রাষ্ট্র এসে তাকে জেলে ঢুকাবে। এগুলো সভ্য সমাজের নিয়ম, বাঙলাদেশ যার থেকে শত বছর পিছিয়ে আছে। সেই সাথে, বাক স্বাধীনতার মানে এটা যে, আপনি কাউকে হত্যার হুমকি দিতে পারবেন না, ধর্ষণ বা হত্যার সম্পক্ষে বক্তব্য রাখতে পারবেন না, গণহত্যা কিংবা ধর্ষনের পক্ষে মতামত দিতে পারবেন না। এগুলো বাক স্বাধীনতার লঙ্ঘন।
আমি রাজনৈতিক দলসমুহ এবং তাদের নেতাদের সমালোচনার অধিকার রাখি, সরকারের, পুলিশের, ধর্মীয় সংগঠনের এমনকি বিচার বিভাগেরও যেকোন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করতে পারি। আমার এই অধিকার কারো দয়া দাক্ষিন্য নয়, করুণার দান নয়। এমন নয় যে এই নির্বাচিত সরকারটি আমাকে করুনাবশত একটু আধটু সমালোচনা করতে দিচ্ছে। এটা আমার নাগরিক ও সাংবিধানিক অধিকার, সংবিধান আমার এই অধিকারের রক্ষক।
এমনকি, এই সংবিধান আমাকে এই সংবিধানের সমালোচনা করার অধিকারও সংরক্ষন করে। আমি বলতে পারি সংবিধানের বিসমিল্লা একটি প্রতিক্রিয়াশীল শব্দ, যা আমাদের দেশের অমুসলিমদের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিকের ধারণা তৈরির সহায়ক। আমি বিচার বিভাগের কোন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে দ্বিমত পোষন করতে পারি, আমি নির্বাচিত এই সরকারের সর্বোচ্চ পদের মানুষটিরও সমালোচনার অধিকার রাখি। কারণ আমি(আমরা) একজন নাগরিক, এবং আমিই(আমরা) এই রাষ্ট্রের মালিক। আওয়ামী লীগ এই রাষ্ট্রের মালিক নয়। শেখ মুজিবুর রহমান এই রাষ্ট্রের মালিক নয়।
এমনকি আমরা এই দেশের জাতীয় নেতা, তাদের শাসনামলের সমালোচনাও করতে পারি। এই সমালোচনা ঠিক হতে পারে, বা ভুল-সেটা যুক্তিতর্ক, তথ্যপ্রমাণের উপরে নির্ভরশীল। কে তার সপক্ষে কতটুকু যুক্তি তুলে ধরতে পারছে, সেটাই হবে সমালোচনার শুদ্ধতার মাপকাঠি। কিন্তু সমালোচনা করা যাবে না, বা সমালোচনা করলেই হৈ হৈ রৈ রৈ করে কল্লা ফেলে দেবার জন্য দৌড় ঝাঁপ শুরু করে দেয়া কিংবা নত্যনতুন অসভ্য আইন করে মতামত দমন করা কোনভাবেই সভ্য সংস্কৃতি হতে পারে না। এটা পুরোপুরি মোল্লাতান্ত্রিক-সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতা। পাকিস্তানি ভুত আমাদের মাথায় ছিল, এখন সেটা রাষ্ট্রের মাথায় চড়ে বসেছে। বাঙলাদেশ এখন মুজিবানুভূতি রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে। যেটা সৌদি আরব, ইরান আর উত্তর কোরিয়াতে চালু আছে, বাঙলাদেশ সেই পথে এখন এগিয়ে যাচ্ছে বেশ খানিকটা। তারা আইন করতে যাচ্ছে, যেকোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে (বৈদ্যুতিক) মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আদালত কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত মীমাংসিত কোনো বিষয় এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রচারণা বা প্রোপাগান্ডা চালালে বা অবমাননা করলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে।
শ্রদ্ধেয় মুরতাদ আহমদ শরীফ বলেছেন, 'মুজিবুর রহমান স্বয়ং ছিলেন স্বল্পজ্ঞান। তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ অবধি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য আলোচনা চালিয়ে গেছেন। তিনি স্বাধীনতা চাননি। বাঙ্গালীর স্বভাব হচ্ছে হুজুগে। তাই তারা কাক শিয়ালের মতো না বুঝে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা সংগ্রামী বলে মেনে নিল।'
(উল্লেখ্য, শেখ মুজিব সেই সময়ে তাজউদ্দীনকে ভারতের সাথে আলোচনা করতে পাঠান, এবং খন্দকার মোশতাককে পাঠান পাক বাহিনীকে বোঝাতে! )
ড. আহমেদ শরীফের অগ্রন্থিত ডায়েরী থেকে আরও-
" মুজিববাদী আঁতেলরা এমন বেহায়া চাটুকার যে কোন মিথ্যাভাষণে তাদের কোন লজ্জা-শরম নেই। তাঁরা জানেন মুজিবের পাকিস্তান ভাঙার কোনো স্বপ্ন বা সাধ ছিলো না, তিনি ছিলেন সোহরাওয়ার্দীর চেলা এবং মুসলিম লীগার ও হিন্দুবিদ্বেষী। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছিলো তাঁকে ১৯৭০ সালের নির্বাচন। কেননা আগরতলা মামলা তাঁকে অপমানিত, ক্ষুব্ধ ও ক্রুদ্ধ বাঙালীর হিরো বানিয়ে দিয়েছি। শেখ মুজিব ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ অবধি প্রধানমন্ত্রীত্বের জন্য দককষাকষি করেছিলেন, যদিও যে লক্ষ্যে ছাত্রনেতাদের পরামর্শে তিনি ৭ই মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামের কথা উচ্চারণ করেছিলেন তাঁর প্রধানমন্ত্রীত্ব প্রাপ্তি ত্বরাণ্বিত করার লক্ষ্যেই। প্রমাণ তিনি ঐ সভার পরেই দ্রোহী হন নি, ছাত্ররাও ধরে নি অস্ত্র।
তিনি স্বাধীনতা চান নি। তরুণেরা তারুণ্যের আবেগ বশবর্তী হয়ে স্বাধীনতার দাবি ও সঙ্কল্প তাঁকে দিয়ে জোর করে তাঁর মুখে উচ্চারণ করিয়েছিলো তাঁর আপত্তি ও পরিব্যক্ত অনীহা সত্ত্বেও। তাঁর বাড়ীতেও ওরাই স্বাধীনতার পতাকা উড়িয়েছিলো তাঁর হাতেই। মানুষের বিশেষ করে বাঙালীর স্বভাব হচ্ছে হুজুগে তাই তারা কাক-শিয়ালের মতো বুঝে না বুঝে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা সংগ্রামী বলে মেনে নিলো। সেভাবেই তাঁর প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা ও আনুগত্য নিবেদন করলো।"
এখন শ্রদ্ধেয় আহমদ শরীফের বিরুদ্ধে কী মামলা দেয়া হবে?
প্রাচীনকালে রাজাবাদশাদের, তাদের সন্তানাদির সমালোচনা করা ছিল নিষিদ্ধ। রাজার সমালোচনা করলেই গর্দান যেত। ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমলেও সরকারের সমালোচনা করে বহু বিপ্লবী নির্যাতন নিপীড়ণের শিকার হয়েছেন। স্বাধীন বাঙলাদেশে আমাদের দেশের সংবিধান আমার বাক স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিল। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আমি যে কোন মত প্রকাশ করতে পারি, যতক্ষণ পর্যন্ত না আমার মতামত দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি হয়ে দেখা দিবে।
আধুনিক যত বাক স্বাধীনতা এবং মুক্তমত প্রকাশের দার্শনিক ভিত্তি তৈরি হয়েছে, সেখানে পরিষ্কারভাবেই বলা হচ্ছে যে, যেকোন ধর্মীয় বা রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, দল, মতাদর্শ, বিশ্বাস ইত্যাদি যে কেউ চাইলেই গ্রহণ বা বর্জন করতে পারবে, সমালোচনা করতে পারবে, কটাক্ষ বা অবমাননা করতে পারবে। সে কিছু নিয়ে কার্টুন আঁকলে তার আতঙ্কে থাকতে হবে না যে, কেউ তাকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে যাবে। কিংবা রাষ্ট্র এসে তাকে জেলে ঢুকাবে। এগুলো সভ্য সমাজের নিয়ম, বাঙলাদেশ যার থেকে শত বছর পিছিয়ে আছে। সেই সাথে, বাক স্বাধীনতার মানে এটা যে, আপনি কাউকে হত্যার হুমকি দিতে পারবেন না, ধর্ষণ বা হত্যার সম্পক্ষে বক্তব্য রাখতে পারবেন না, গণহত্যা কিংবা ধর্ষনের পক্ষে মতামত দিতে পারবেন না। এগুলো বাক স্বাধীনতার লঙ্ঘন।
আমি রাজনৈতিক দলসমুহ এবং তাদের নেতাদের সমালোচনার অধিকার রাখি, সরকারের, পুলিশের, ধর্মীয় সংগঠনের এমনকি বিচার বিভাগেরও যেকোন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করতে পারি। আমার এই অধিকার কারো দয়া দাক্ষিন্য নয়, করুণার দান নয়। এমন নয় যে এই নির্বাচিত সরকারটি আমাকে করুনাবশত একটু আধটু সমালোচনা করতে দিচ্ছে। এটা আমার নাগরিক ও সাংবিধানিক অধিকার, সংবিধান আমার এই অধিকারের রক্ষক।
এমনকি, এই সংবিধান আমাকে এই সংবিধানের সমালোচনা করার অধিকারও সংরক্ষন করে। আমি বলতে পারি সংবিধানের বিসমিল্লা একটি প্রতিক্রিয়াশীল শব্দ, যা আমাদের দেশের অমুসলিমদের দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিকের ধারণা তৈরির সহায়ক। আমি বিচার বিভাগের কোন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে দ্বিমত পোষন করতে পারি, আমি নির্বাচিত এই সরকারের সর্বোচ্চ পদের মানুষটিরও সমালোচনার অধিকার রাখি। কারণ আমি(আমরা) একজন নাগরিক, এবং আমিই(আমরা) এই রাষ্ট্রের মালিক। আওয়ামী লীগ এই রাষ্ট্রের মালিক নয়। শেখ মুজিবুর রহমান এই রাষ্ট্রের মালিক নয়।
এমনকি আমরা এই দেশের জাতীয় নেতা, তাদের শাসনামলের সমালোচনাও করতে পারি। এই সমালোচনা ঠিক হতে পারে, বা ভুল-সেটা যুক্তিতর্ক, তথ্যপ্রমাণের উপরে নির্ভরশীল। কে তার সপক্ষে কতটুকু যুক্তি তুলে ধরতে পারছে, সেটাই হবে সমালোচনার শুদ্ধতার মাপকাঠি। কিন্তু সমালোচনা করা যাবে না, বা সমালোচনা করলেই হৈ হৈ রৈ রৈ করে কল্লা ফেলে দেবার জন্য দৌড় ঝাঁপ শুরু করে দেয়া কিংবা নত্যনতুন অসভ্য আইন করে মতামত দমন করা কোনভাবেই সভ্য সংস্কৃতি হতে পারে না। এটা পুরোপুরি মোল্লাতান্ত্রিক-সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতা। পাকিস্তানি ভুত আমাদের মাথায় ছিল, এখন সেটা রাষ্ট্রের মাথায় চড়ে বসেছে। বাঙলাদেশ এখন মুজিবানুভূতি রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে। যেটা সৌদি আরব, ইরান আর উত্তর কোরিয়াতে চালু আছে, বাঙলাদেশ সেই পথে এখন এগিয়ে যাচ্ছে বেশ খানিকটা। তারা আইন করতে যাচ্ছে, যেকোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে (বৈদ্যুতিক) মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আদালত কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধসংক্রান্ত মীমাংসিত কোনো বিষয় এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রচারণা বা প্রোপাগান্ডা চালালে বা অবমাননা করলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে।
শ্রদ্ধেয় মুরতাদ আহমদ শরীফ বলেছেন, 'মুজিবুর রহমান স্বয়ং ছিলেন স্বল্পজ্ঞান। তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ অবধি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য আলোচনা চালিয়ে গেছেন। তিনি স্বাধীনতা চাননি। বাঙ্গালীর স্বভাব হচ্ছে হুজুগে। তাই তারা কাক শিয়ালের মতো না বুঝে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা সংগ্রামী বলে মেনে নিল।'
(উল্লেখ্য, শেখ মুজিব সেই সময়ে তাজউদ্দীনকে ভারতের সাথে আলোচনা করতে পাঠান, এবং খন্দকার মোশতাককে পাঠান পাক বাহিনীকে বোঝাতে! )
ড. আহমেদ শরীফের অগ্রন্থিত ডায়েরী থেকে আরও-
" মুজিববাদী আঁতেলরা এমন বেহায়া চাটুকার যে কোন মিথ্যাভাষণে তাদের কোন লজ্জা-শরম নেই। তাঁরা জানেন মুজিবের পাকিস্তান ভাঙার কোনো স্বপ্ন বা সাধ ছিলো না, তিনি ছিলেন সোহরাওয়ার্দীর চেলা এবং মুসলিম লীগার ও হিন্দুবিদ্বেষী। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দিয়েছিলো তাঁকে ১৯৭০ সালের নির্বাচন। কেননা আগরতলা মামলা তাঁকে অপমানিত, ক্ষুব্ধ ও ক্রুদ্ধ বাঙালীর হিরো বানিয়ে দিয়েছি। শেখ মুজিব ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ অবধি প্রধানমন্ত্রীত্বের জন্য দককষাকষি করেছিলেন, যদিও যে লক্ষ্যে ছাত্রনেতাদের পরামর্শে তিনি ৭ই মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ও মুক্তির সংগ্রামের কথা উচ্চারণ করেছিলেন তাঁর প্রধানমন্ত্রীত্ব প্রাপ্তি ত্বরাণ্বিত করার লক্ষ্যেই। প্রমাণ তিনি ঐ সভার পরেই দ্রোহী হন নি, ছাত্ররাও ধরে নি অস্ত্র।
তিনি স্বাধীনতা চান নি। তরুণেরা তারুণ্যের আবেগ বশবর্তী হয়ে স্বাধীনতার দাবি ও সঙ্কল্প তাঁকে দিয়ে জোর করে তাঁর মুখে উচ্চারণ করিয়েছিলো তাঁর আপত্তি ও পরিব্যক্ত অনীহা সত্ত্বেও। তাঁর বাড়ীতেও ওরাই স্বাধীনতার পতাকা উড়িয়েছিলো তাঁর হাতেই। মানুষের বিশেষ করে বাঙালীর স্বভাব হচ্ছে হুজুগে তাই তারা কাক-শিয়ালের মতো বুঝে না বুঝে শেখ মুজিবকে স্বাধীনতা সংগ্রামী বলে মেনে নিলো। সেভাবেই তাঁর প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা ও আনুগত্য নিবেদন করলো।"
এখন শ্রদ্ধেয় আহমদ শরীফের বিরুদ্ধে কী মামলা দেয়া হবে?
No comments:
Post a Comment