মায়ের মত ছেলেটার মাথা ও গেল শুধু অপেক্ষা সুপ্রিম কোর্ট থেকে ডিকলিয়ারেশন যে”মা বেটা দুইজনই রং হেডেড”। আফসোস হয় ওয়াজেদ মিয়ার মতো একজন ভাল মানুষের জন্য,এই পরিবারের কুকীর্তির জন্য ওনার নাম ও বার বার চলে আসে “হতভাগা” বলে। - এমন ভাবেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে জয়ের ফেসবুক স্টাটাসের প্রতিবাদ জানালেন আন্দালিব পার্থ।
তাজাখবরের পাঠকদের জন্য আন্দালিভ রহমান পার্থ’র সেই স্টাটাস গুলি:
’জয়ের তুই-তোকারি এবং মোদির কদমবুচি’
কিছুদিন আগে নিজের নানাকে ডেকেছেন দাদা । সেই নানা আবার যেই সেই নানা নন। যিনি হলেন সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী। তাঁর মেয়ের ঘরের চল্লিশোর্ধ নাতি তাঁকে দাদা ডেকে ফেলেছেন । কাজেই এই বাংলা মুলুকের ভবিষ্যতটি অনেক আগেই পানির মতো পরিষ্কার হয়ে পড়েছে।
গুগলের আগেই তিনি নাকি সার্চ ইঞ্জিন অাবিষ্কার করেছিলেন । কাজেই তার মেধা ও মনন সম্পর্কে জাতি যা বোঝার তা বুঝে নিয়েছে।
সবর্কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালীর সেই গুণধর নাতি এবার তার মায়ের চেয়েও বয়সে দুই বছরের বড়, দেশের তিন তিন বারের প্রধান মন্ত্রীকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করেছেন।
ভদ্র সমাজে কোন ভরা মজলিসে অবুঝ কোন বাচ্চা কোন মুরব্বীকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করে ফেললে সেই বাচ্চার জন্ম দাতা ও জন্মদাত্রী চরমভাবে বিব্রত হয়ে পড়েন। জানি না, জয়ের মা জয়ের জন্যে তেমনভাবে বিব্রত হয়েছেন কি না।
এই সজীব ওয়াজেদ জয়ের যখন জন্ম হয় তখন পুরো জাতি স্বাধীনতার জন্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। এই বেলায় একটা আশ্চর্যজনক কন্ট্রাস্ট বা বৈপরীত্য দেখা যায়। যে পাক আর্মি সারা দেশে অসংখ্য নারীর প্রতি অমানবিক আচরন করেছে – সেই পাক আর্মিই জয়ের গর্ভবতি মাকে নিজেদের গাড়িতে করে হাসপাতালে রেগুলার অানা নেয়া করেছে । বলা যায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাক আর্মির আঁতুড় ঘরেই সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্ম হয়েছে । তার কানে প্রথম আজানটিও সম্ভবত পাক আর্মির ড্রাইভার গোছের কোন নামাজি ব্যক্তি বা রাজাকার ঘরানার কোন ব্যক্তি অনেক মহব্বত সহকারে দিয়েছে। জন্ম মুহুর্তে পাক আর্মির সেবা নেয়া এই দেশে একমাত্র ও সবচেয়ে সৌভাগ্যবান শিশু হলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
সেই সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছে এখন পৃথিবীতে সবচেয়ে ঘৃণার ও সবচেয়ে নাপাক জায়গা হলো পাকিস্তান। বেগম জিয়াকে তিনি যেই মুহুর্তে বলেছেন, ‘খালেদা তুই পাকিস্তানে যা’ সেই মুহুর্তে জয়দের পরম আরাধ্য পুরুষ নরেন্দ্র মোদি সারা পৃথিবীকে হতবাক করে দিয়ে সেই পাকিস্তানে চলে গেছেন। দেশ দুটির মধ্যে যে কোন সময় পারমাণবিক যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। সেই এক নম্বর শত্রু পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রীর মায়ের পা ধরে কদমবুচি করেছেন সেই মোদি।
মোদির মা মোদিকে যা শিখিয়েছেন, জয়ের মা জয়কে তা শেখাননি।
’ভাষার ব্যবহার’
ভাষার ব্যবহার জানতে সুস্থ মানসিকতা ধারন করা আবশ্যক,দেশ থেকে সম্মান জিনিসটা উঠে যাচ্ছে,ক্ষমতার দাপটে মানুষকে মানুষ হিসেবে গন্য না করার প্রবণতা শুরু হয়েছে,এহেন অবস্থায় জাতীকে শক্তভাবে নোংরামির জবাব না দিতে পারলে এই জাতীকে একদল মনুষ্যরূপী দু পেয়ে পশু অসুস্থ সমাজ তৈরি করে ফেলবে কথা হলো সংখ্যা যেমনই হোক সেটার সত্যতা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি,লন্ডনে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে যারা আত্মাহুতি দিয়েছিলেন এবং তারা কোন দেশের নাগরিক ছিলেন তা খোদাই করে লেখা আছে বিভিন্ন স্মৃতি স্তম্ভে। আমি মনে করি একটা সুস্থ জাতীর সুস্থতার জন্যই এই সংখ্যাটা নিশ্চিত করা জরুরি, যেমন জরুরি জেনারেল অরোরার কাঁছে আত্মসমর্পণ করা জেনারেল নিয়াজীর ছবি কে নিয়ে বিশ্লেষণ মূলক ইতিহাস লিখে নতুন প্রজন্মকে জানানো, না হয় এই বছরেই মুক্তিযুদ্ধকে ইন্ডিয়ান সম্পত্তি বানিয়ে বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে ম্লান হয়ে গেছে আমাদের শহীদদের রক্তের মূল্য, সেটার জন্য জনসচেতনতা যেমন জরুরি তেমনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া প্রকৃতদের সনাক্ত করে প্রকৃত সংখ্যা বের করা কোন মনগড়া কথার ভিত্তিতে খিসতিখেউড় নয় বরং প্রকৃত সংখ্যা বের করাই বাপের বেটা আবদুল্লার কাজ, না হয় মায়ের মতো অন্যকে আজে বাজে অসন্মানজনক কথা বলে নিজেকে বার বার রং হেডেড প্রমাণ করার কোন মানেই নেই। যেখানে নিজের জন্মই হয়েছিল পাকি ক্যাম্পে এবং মিষ্টি বিতরন করা হয়েছিল সেইদিন,জন্মগত ভাবে পাকি হয়ে অন্যকে পাকিস্তান চলে যাবার কথা বলা সত্যিই মনে হয় যে, “একটি বড় দেহে ক্ষুদ্র একটি শিশুর বসবাস”।
’জয়ের তুই-তোকারি এবং মোদির কদমবুচি’
কিছুদিন আগে নিজের নানাকে ডেকেছেন দাদা । সেই নানা আবার যেই সেই নানা নন। যিনি হলেন সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী। তাঁর মেয়ের ঘরের চল্লিশোর্ধ নাতি তাঁকে দাদা ডেকে ফেলেছেন । কাজেই এই বাংলা মুলুকের ভবিষ্যতটি অনেক আগেই পানির মতো পরিষ্কার হয়ে পড়েছে।
গুগলের আগেই তিনি নাকি সার্চ ইঞ্জিন অাবিষ্কার করেছিলেন । কাজেই তার মেধা ও মনন সম্পর্কে জাতি যা বোঝার তা বুঝে নিয়েছে।
সবর্কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালীর সেই গুণধর নাতি এবার তার মায়ের চেয়েও বয়সে দুই বছরের বড়, দেশের তিন তিন বারের প্রধান মন্ত্রীকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করেছেন।
ভদ্র সমাজে কোন ভরা মজলিসে অবুঝ কোন বাচ্চা কোন মুরব্বীকে ‘তুই’ বলে সম্বোধন করে ফেললে সেই বাচ্চার জন্ম দাতা ও জন্মদাত্রী চরমভাবে বিব্রত হয়ে পড়েন। জানি না, জয়ের মা জয়ের জন্যে তেমনভাবে বিব্রত হয়েছেন কি না।
এই সজীব ওয়াজেদ জয়ের যখন জন্ম হয় তখন পুরো জাতি স্বাধীনতার জন্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। এই বেলায় একটা আশ্চর্যজনক কন্ট্রাস্ট বা বৈপরীত্য দেখা যায়। যে পাক আর্মি সারা দেশে অসংখ্য নারীর প্রতি অমানবিক আচরন করেছে – সেই পাক আর্মিই জয়ের গর্ভবতি মাকে নিজেদের গাড়িতে করে হাসপাতালে রেগুলার অানা নেয়া করেছে । বলা যায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাক আর্মির আঁতুড় ঘরেই সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্ম হয়েছে । তার কানে প্রথম আজানটিও সম্ভবত পাক আর্মির ড্রাইভার গোছের কোন নামাজি ব্যক্তি বা রাজাকার ঘরানার কোন ব্যক্তি অনেক মহব্বত সহকারে দিয়েছে। জন্ম মুহুর্তে পাক আর্মির সেবা নেয়া এই দেশে একমাত্র ও সবচেয়ে সৌভাগ্যবান শিশু হলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
সেই সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছে এখন পৃথিবীতে সবচেয়ে ঘৃণার ও সবচেয়ে নাপাক জায়গা হলো পাকিস্তান। বেগম জিয়াকে তিনি যেই মুহুর্তে বলেছেন, ‘খালেদা তুই পাকিস্তানে যা’ সেই মুহুর্তে জয়দের পরম আরাধ্য পুরুষ নরেন্দ্র মোদি সারা পৃথিবীকে হতবাক করে দিয়ে সেই পাকিস্তানে চলে গেছেন। দেশ দুটির মধ্যে যে কোন সময় পারমাণবিক যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। সেই এক নম্বর শত্রু পাকিস্তানের প্রধান মন্ত্রীর মায়ের পা ধরে কদমবুচি করেছেন সেই মোদি।
মোদির মা মোদিকে যা শিখিয়েছেন, জয়ের মা জয়কে তা শেখাননি।
’ভাষার ব্যবহার’
ভাষার ব্যবহার জানতে সুস্থ মানসিকতা ধারন করা আবশ্যক,দেশ থেকে সম্মান জিনিসটা উঠে যাচ্ছে,ক্ষমতার দাপটে মানুষকে মানুষ হিসেবে গন্য না করার প্রবণতা শুরু হয়েছে,এহেন অবস্থায় জাতীকে শক্তভাবে নোংরামির জবাব না দিতে পারলে এই জাতীকে একদল মনুষ্যরূপী দু পেয়ে পশু অসুস্থ সমাজ তৈরি করে ফেলবে কথা হলো সংখ্যা যেমনই হোক সেটার সত্যতা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি,লন্ডনে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে যারা আত্মাহুতি দিয়েছিলেন এবং তারা কোন দেশের নাগরিক ছিলেন তা খোদাই করে লেখা আছে বিভিন্ন স্মৃতি স্তম্ভে। আমি মনে করি একটা সুস্থ জাতীর সুস্থতার জন্যই এই সংখ্যাটা নিশ্চিত করা জরুরি, যেমন জরুরি জেনারেল অরোরার কাঁছে আত্মসমর্পণ করা জেনারেল নিয়াজীর ছবি কে নিয়ে বিশ্লেষণ মূলক ইতিহাস লিখে নতুন প্রজন্মকে জানানো, না হয় এই বছরেই মুক্তিযুদ্ধকে ইন্ডিয়ান সম্পত্তি বানিয়ে বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে ম্লান হয়ে গেছে আমাদের শহীদদের রক্তের মূল্য, সেটার জন্য জনসচেতনতা যেমন জরুরি তেমনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া প্রকৃতদের সনাক্ত করে প্রকৃত সংখ্যা বের করা কোন মনগড়া কথার ভিত্তিতে খিসতিখেউড় নয় বরং প্রকৃত সংখ্যা বের করাই বাপের বেটা আবদুল্লার কাজ, না হয় মায়ের মতো অন্যকে আজে বাজে অসন্মানজনক কথা বলে নিজেকে বার বার রং হেডেড প্রমাণ করার কোন মানেই নেই। যেখানে নিজের জন্মই হয়েছিল পাকি ক্যাম্পে এবং মিষ্টি বিতরন করা হয়েছিল সেইদিন,জন্মগত ভাবে পাকি হয়ে অন্যকে পাকিস্তান চলে যাবার কথা বলা সত্যিই মনে হয় যে, “একটি বড় দেহে ক্ষুদ্র একটি শিশুর বসবাস”।
No comments:
Post a Comment