Monday, 10 March 2025

নব্বই দশকের বিয়ে ‘তেলাই থেকে ঘুরানি

নব্বই দশক আমার কৈশোরের সোনালি আলো মাখা স্মৃতিতে ভেসে আছে। ওই সময়ের গ্রাম-গঞ্জের বিয়েতে যে রীতি ছিল তা আজও চোখের সামনে ভেসে ওঠে। গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানকে বলা হতো ‘তেলাই’। তখন বর-কনে উভয়কেই ‘তেলাই’ দেওয়া হতো। কিন্তু এখনকার দিনে বর কনে উভয়কে যেমন সমান গুরুত্ব দিয়ে গায়ে হলুদ দেওয়া হয়, এই আনুষ্ঠানিকতা তখনকার দিনে কম হতো। বরের ক্ষেত্রে বিয়ের দিন গোসলের সময় মা হয়তো একটু হলুদ বেটে ছেলের কপালে লাগিয়ে দিতেন। তারপর গোসল করিয়ে নতুন লুঙ্গি, পাঞ্জাবী পরিয়ে বরকে প্রস্তুত করা হতো। কনের গায়ে হলুদে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হতো। গায়ে হলুদে যেসব উপাদান ব্যবহার করা হতো, সেগুলোর বেশিরভাগই ব্যবহার করা হতো কনের গায়ের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য। কনের গায়ে ও মুখে দেওয়া হতো হলুদ ও গিলা বাটা (এক ধরনের গাছে বীজ)। কনেকে গোসল করিয়ে নতুন শাড়ি পরানো হতো। তবে সেটা হলুদ শাড়ি হতেই হবে তেমন চল ছিল না। সাধারণত তাঁতের শাড়ি পরানো হতো। এই শাড়ি স্থানীয় তাঁতিদের তৈরি শাড়িই হতো। বিয়ের আগের দিন কনেকে এক ধরনের খাবার খাওয়ানো হতো। যাকে আইবুড়ো ভাত বলা হতো। বিয়েতে গীত গাওয়ার রীতি ছিল। গ্রামের যেসব নারী গীত গাইতে পারতেন তারা স্বতঃস্ফুর্তভাবে বিয়ে বাড়িতে আসতেন, গীত গাইতেন এরপর পান, সুপারি খেয়ে বিদায় নিতেন। হেঁটে, পালকি নিয়ে অথবা গরুর গাড়িতে বা ঘোড়ার গাড়িতে বরযাত্রী যেত কনের বাড়িতে। বর্ষা ঋতুতে নৌকায় বরযাত্রী যাওয়ার দৃশ্য দেখা যেত। দেখা যেত যে বউকে নেওয়ার জন্য পালকি বা ডুলি আনা হতো। ডুলিতে শুধুমাত্র বউ বসতে পারতো। কারণ ডুলি আকারে ছোট। কিন্তু পালকি বড়-ছোট হতো। এমনও পালকি ছিল যে, চারজন বসতে পারতেন। সাধারণত ওই সময় কলা গাছ এবং দেবদারুর পাতা, রঙিন কাগজের ঝালর দিয়ে গেইট তৈরি করা হতো। এ ছাড়া রঙিন কাগজের ঝালর দিয়ে বর বসার জায়গা সাজানো হতো। যথারীতি বর আসার পরে ‘গেইট ধরা’ হতো। সেখানে দরদাম হতো। ইংরেজিতে বাকোয়াজ হতো। অনেক সময় পরবর্তীতে দেখা যেতো যে দুই পক্ষের মুরুব্বিরা কথা বলে টাকার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতেন।। এরপর বর তার জন্য নির্ধারিত জায়গায় বসতো। আরেকটি বিষয় ছিল বরের জুতা চুরি করা। শালা, শালি এমন স্থানীয় লোকেরা বরের জুতা চুরি করার ধান্ধায় থাকতো আর বরপক্ষের এমন এক্সপার্ট লোক থাকতো যার কাজই ছিল বরের জুতা চোখে চোখে রাখা। কিন্তু যেকোন ভাবেই বরের জুতা চুরি হয়েই যেত। এরপরে আবার ধ্যান-দরবার হতো যে, বর এখন কি পরবে? তখন আবার বরের বোন জামাই যে থাকতো দেখা যেত যে টাকা পয়সা দিয়ে বরের জুতা উদ্ধার করতো। কনের ‘আয়ো সিঙ্গারীরা’ কনেকে বিয়ের আগের দিন থেকে সম্পূর্ন দেখভাল করে রাখতো এবং বিয়ের কনে হিসেবে সাজিয়ে দিত। আর কনেকে সাজানোর জন্য বরের বাড়ি থেকে যেসব জিনিসপত্র পাঠাতো তার নাম ছিল খঞ্চা। খঞ্চায় আয়ো সিঙ্গারীদের জন্য আলাদা উপহার থাকতো। আরও থাকতো দাদী, নানীর শাড়ি। দেখা যেত যে যদি আপন দাদী, নানী নাও থাকতো তাহলে পাড়া প্রতিবেশি দাদি, নানিকে ওই শাড়ি দেওয়া হতো। মুসলিম বিয়েতে বরযাত্রীদের জন্য গরুর মাংস, ভাত, সবজি, ডাল, দই, মিষ্টি দেওয়া হতো। তখন পোলাও তেমন দেওয়া হতো না। বর কনের বিয়ে পড়ানো হতো মুরুব্বিদের উপস্থিতিতে। এরপর একটি গামলা পানিভর্তি করে তার মধ্যে কড়ি, আংটি কিংবা পয়সা দিয়ে দেওয়া হতো। একটা ওড়নায় বর-কনের মাথা ঢেকে তাদেরকে গামলা থেকে কড়ি খুঁজে বের করতে বলা হতো। দেখা যেত কড়ি বা পয়সা এক সময় বর পাচ্ছে, আরেকবার কনে পাচ্ছে। এই পর্ব শেষে মিষ্টি মুখের পালা—বর কনেকে মিষ্টি খাইয়ে দিত এবং কনে বরকে মিষ্টি খাইয়ে দিত। তারপর হতো মালা বদলের আনুষ্ঠানিকতা হতো। বিয়ে শেষে কনে বিদায়ের সময় কনে কান্নাকাটি করতে করতে অনেক সময় বেহুশ হয়ে যেতো। কনের সঙ্গে ছোট, ভাই বোন বা দাদি, নানি যেতেন। এই যাওয়াকে বলা হতো ‘কোল ধরা’। কনে শ্বশুরবাড়িতে চলে যেতো। এক বা দুইদিন পরে বউ ভাত অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতো। ওই অনুষ্ঠানে কনেপক্ষের লোকজন মাছ, মিষ্টি, পান, সুপারি নিয়ে দাওয়াত খেতে যেতো। ফেরার সময় বর কনেকে নিয়ে আসা হতো মেয়ের বাবার বাড়িতে। যেটা ‘ফিরানি’ নামে পরিচিত। পরদিন নতুন জামাইকে বাজার করতে যেতো হতো। জামাই বাজারে গিয়ে ঝাঁকায় করে মাছ, মাংস, দুধ থেকে শুরু করে মসলা পর্যন্ত কিনে আনতো। অর্থাৎ যার যেমন সামর্থ্য। এই নিয়ে লোকজনেরা উৎসুক থাকতো। কার জামাই কত ভালো বাজার করলো এই দেখার জন্য পাড়াপরশিরা আসতো। তারা কিন্তু খেতে আসতেন না নতুন বর কি বাজার এনেছে তাই দেখতে আসতেন এবং এই নিয়ে চর্চা চলতো। নতুন বর শ্বশুরবাড়িতে দুই বা তিনদিন থেকে বউ নিয়ে নিজের বাড়ি ফিরতো। যাকে বলা হয় ‘ঘুরানি’। এই ঘুরানির মাধ্যমে শেষ হতো বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। Copied #viralpost2025シ2025 #viralpost2025シ #viralreelsシ #videoviralシ #viralreelsfb #viralvideoシ #viralreelsfacebook #viralreelschallenge #trendingreels #trendingreelsvideo

Tuesday, 25 February 2025

Obtaining French residency under new circular

List of 👉Il-do-france. ✅If you work in any profession, you can deposit 1️⃣2️⃣ fees do pay under 3️⃣ years. There is also a Cuisiner position which is a good news. Pretty much confirmed. But have to wait for the decree. The list of: E2Z80 Mastering and assimilating agents of process industries A0Z40 Salaried farmers T2A60 Home helpers and house helpers V0Z60 Caregivers H0Z91 Maintenance and Environmental Technical Framework G0B40 Automotive Bodyshop D2Z40 Boilermakers, sheet metal, trackers, locksmiths, blacksmiths B6Z73 Construction managers, work drivers (non-crew) B2Z44 Couvreurs S1Z40 Cookers C2Z71 Drawers in electrical and electronic D6Z71 Drawers in mechanics and metalworking A0Z41 Paid breeders S2Z60 hotel staff T1Z60 Housekeepers and cleaning staff V1Z80 Nurses H0Z92 Production Methods Quality Control Engineers B7Z91 Building and Public Works Engineers, Site Supervisors and Drivers work (frames) M2Z91 Engineers and administrative executives, computer maintenance N0Z90 Engineers and Research, Research and Development (Industry) M2Z90 Engineers and frameworks in computer science, research and development, computer project managers A1Z40 Marchers, paid horticulturists C0Z20 Unskilled electrical and electronic workers E0Z21 Unskilled workers in the agri-food industries B3Z20 Unskilled workers of the second building D0Z20 Unskilled workers working by removing or forming metal G0A40 Mechanical qualified maintenance workers B4Z44 Skilled painting and finishing building workers C1Z40 Electrical and electronic skilled workers F3Z41 Skilled Woodworking And Furniture Workers D1Z41 Skilled workers working by removing metal D1Z40 Regulators J4Z80 Logistics managers (non-executive) L4Z81 Accounting and Financial Services Technicians J5Z80 Transport and Tourism Technicians C2Z70 Electrical and Electronics Technicians G1Z70 Maintenance and Environmental Control Technicians and Officers B6Z71 Construction and public works technicians and officials G1Z71 Expert technicians D2Z41 Pipeutters A1Z42 Wine growers, salaried arborists

Wednesday, 29 January 2025

বাংলাদেশের সাথে পাংগা নিয়ে ভাড়তের মোট অর্থনৈতিক লাভ হইল প্রায় ১২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ থেকে ভাড়তে পর্যটক যাওয়া বন্ধ হওয়াতে শুধু পর্যটন খাতেই ভাড়তের ক্ষতি প্রায় ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভিসা ফি থেকে আয় হতো বছরে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। চিকিতসা খাতে ভাড়তের মোট আন্তর্জাতিক রোগীর ৮৫ ভাগ আসে বাংলাদেশ থেকে যা থেকে তারা ৮ বিলিয়ন ডলার ইনকাম করতো বাংলাদেশে কর্মরত ২৬ লক্ষ ভাড়তিয় প্রতিবছর ভাড়তে ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্স পাঠায় প্রতিবছর ভাড়ত হইতে আমদানি বাবদ বাংলাদেশ খরচ করতো ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতিবছর মাদক চোরাচালানের মাধ্যমে ভাড়তের আয় ছিল প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশের সাথে পাংগা নিয়ে ভাড়তের মোট অর্থনৈতিক লাভ হইল প্রায় ১২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভাড়ত তাদের বিশ্বস্ত কৃতদাসি হাসিনাকে হারাইয়া কি পরিমানে ক্ষতির সম্মুখিন তা তাদের চলমান পাগলামি-ছাগলামি-যুদ্ধাংদেহি শত্রুতামিই প্রমাণ করছে। মোরালঃ বাংলাদেশ ব্যতিত ভাড়ত কখনোই অর্থনৈতিক পরাশক্তি হইতে পারে নাই (১৯৭১ পর্যন্ত), এবং দালাল সরকারের আমল (১৯৮২-১৯৯০, ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত) ব্যতিত তাদের অর্থনৈতিক চাকা ছিল অবিশ্বাস্যরকম উর্ধগতির। দেশকে ভালবাসুন, ভাড়তকে নয়। ভাড়তের দালালদের লিস্ট করে তাদের দমন ও নির্মূল করা সময়ের দাবী।

Sunday, 12 January 2025

বাড়ি বা ডিভাইসের চেয়ে সন্তান বড়

বাড়ি বা ডিভাইসের চেয়ে সন্তান বড় জসিম মল্লিক ১ বিদেশে যারা থাকেন বিশেষকরে উত্তর আমেরিকায় তাদের প্রায় সবারই ধ্যানজ্ঞান একটা বাড়ির মালিক হওয়া। মনে হয় তারা বিদেশে আসেন একটা বাড়ি কেনার জন্য। ভাবখানা এমন যেনো তারা কোনোদনি বাড়িতে থাকেন নি। তাদের স্বপ্নে, কল্পনায়, ধ্যানে, জ্ঞানে, বৰ্তমানে, ভবিষ্যতে বাড়ি ছাড়া আর কিছু নাই। রাস্তায় হাঁটতে বাড়ি, গাড়ি ড্রাইভ করতে বাড়ি, বাসে ট্রেনে বাড়ি, শপিং মলে বাড়ি, কফি শপে বাড়ি, ওয়াশরুমে বাড়ি, আড্ডায় বাড়ি, দাওয়াতে বাড়ি। দেখেছি কোথাও দাওয়াতে গেলে যাদের বাড়ি আছে তারা আলাদা বসে এবং বাড়ি নিয়ে সুদীৰ্ঘ আলোচনায় লিপ্ত হয়। যার যত সমস্যা আছে বাড়িতে সেই সব নিয়ে কথা চলতে থাকে। তারা খেতে বসেও একই আলোচনা করে। আলোচনার অন্যতম দিক হচ্ছে বেজমেন্ট ভাড়া নিয়ে, ভাড়াটিয়ারা কেমন, ৱিয়েলটাৱ কেমন সেসব নিয়ে। অনেকে আছে বাড়ি কিনে বিরাট দায় দেনায় পড়ে যায়। মৰ্টগেজ শোধ করতে গিয়ে জীবন দিয়ে দেয়। তখন না পারে কোথাও যেতে না পারে জীবনকে উপভোগ করতে। একবার টরন্টোতে এক বাসায় গিয়েছিলাম পাত্র দেখতে, পাত্রের বাবা মায়ের সাথে আলোচনা করতে। ওমা সেই বাড়িতে যতক্ষন ছিলাম শুধু বাড়ির গল্পই করলেন। এমনকি জোর করে প্রতিটা বাথরুম পৰ্যন্ত দেখতে বাধ্য করলেন। শেষ পৰ্যন্ত পাত্র নিয়ে আর কোনো কথাই হলো না। এমন অনেক গল্প আছে। পরে কখনো বলা যাবে। ২ বাড়ি যে কেনা যাবে না তা না। অবশ্যই যাবে। একশবার যাবে, হাজারবার যাবে। একটা না দশটা বাড়ি কিনলেও কোনো সমস্যা নাই। বাড়ি নিয়ে গল্প হোক, আড্ডা হোক, শয়নে স্বপনে বাড়ি থাক তাতেও সমস্যা নাই। বাড়ির স্বপ্ন কে না দেখে। সবাই দেখে। আমিও দেখি। নিজস্ব একটা আশ্রয় থাকা কত দরকার। বাড়ি একটি ভাল ইনভেস্টমেন্টও বটে। নিরাপদ ইনভেস্টেমেন্ট। ভবিষ্যতের আশ্রয়। এজন্যতো বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশের টাকা পাচারকারীরা বাড়ি কেনে। কালো টাকা সাদা করার অন্যতম উপায়। এটা দেশেও আছে। পঁচিশ কোটি, তিরিশ কোটি টাকা দামের ফ্লাটও আছে। এগুলো নগদে কেনা। কারো কারো পনোরো বিশটা ফ্লাটও আছে ঢাকায়। বিদেশে টাকা পাচারকারীরা ব্যাংকেৱ দ্বারস্থ হয় না। সোজা ক্যাশ টাকা দিয়ে কিনে ফেলে। পাঁচ, দশ, পনেরো, বিশ, পঁচিশ মিলিয়ন ডলার দামের বাড়ি ডাল ভাত ওদেৱ কাছে। মধ্যবিত্ত যেখানে একটা বাড়ির জন্য এক/দেড় মিলিয়ন জোগাড় করতেই হিমসিম খায় সেখানে তাদের কাছে বাড়ি একটা ছেলে খেলা মাত্র। এজন্যই ট্রুডোর এই পরিণতি। ইমিগ্রেশন আর আবাসন নিয়ে যে সংকট তৈরী হয়েছে সেটার জন্য একজন নায়কের পতন। নারীদের ক্রাশের পতন! ৩ বাড়ি কিনুন, গাড়ি কিনুন, সম্পত্তি বাড়ান, গল্প আড্ডা কৱেন, বেড়ান যত পারেন, অনুষ্ঠান করেন, গান করেন, কবিতা পড়েন, গল্প উপন্যাস লেখেন, সমিতি করেন, সেমিনাৱ কৱেন, রাজনীতি করেন, দলাদলি করেন, গ্রুপিং করেন, পকিনিক করেন, পিঠা পাৰ্টি করেন, ফ্যাশন শো করেন, ব্যবসা বাণিজ্য করেন, সেলফি করেন, যতখুশী ছবি পোষ্ট করেন, লাইভ করেন, রীলস করেন, ইউটিউব করেন। কোথাও কোনো সমস্যা নাই। শুধু একটাই অনুরোধ সন্তানদের সময় দিন। তাদের পাশে থাকেন, তাদের মন বোঝার চেষ্টা করেন, তাদের বন্ধু হন। সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে নিয়ে যান। কেমন বন্ধুৱ সাথে মেশে জানার চেষ্টা করেন। জোর করে কিছু চাপিয়ে দিয়েন না। একটা ঘটনা বলে শেষ করছি। বেশ অনেক বছর আগে আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে একজন বাঙালি ফ্যামিলির ছোট্ট মেয়েটিকে একদিন পুলিশ নিয়ে যায়। মেয়েটি সম্ভবত কোনো অভিযোগ করেছিল বাবা মায়ের বিরুদ্ধে। বহুবছর সে তাদের জিম্মায় ছিল। আঠারো বছর হলে মেয়েটি মুক্ত হয়। কিন্তু বাবা মায়ের কাছে আর ফেরেনি। একদিন শুনলাম মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। এই প্রবনতা বাড়ছে। যার যায় সেই জানে কি হারিয়েছে! অতএব সাধু সাবধান! মনে রাইখেন ডিভাইস আৱ বাড়িৱ চেয়েও আপনাৱ সন্তান বড়! ঢাকা ১২ জানুয়ারী ২০২৫ canada