Saturday, 21 December 2019

questions for the French nationality


Important

Questions asked
1. Why do you want to become French
2. How many times do you go home?
3. Do you have links here in France?
4. What are the cities of France you visited?
5. What is the motto of the Republic?
Freedom?
Equality?
Brotherhood?
6. CAN WE ADD 4nd value?
7. What is secularism?
And donkey?
8. What is democracy?
Do you agree with democracy?
9. What are the symbols of France?
Flag and what do its colors mean?
Mariane?
July 14th?
National Anthem? And sing....

10. What are the 3 types of communities in France?
Department ?
+ 5 Overseas?
Region?

11. GIVE NAMES OF 3 BIG CITIES FRANCE?
12. Citiez of rivers?
13. Quote Monument in Paris?
14. What are the border countries with France?
15. On the day of November 11?
16. What marking event of the revolution?
17. When was the revolution?
18. What is the bastille for before its demolition?
19. Give date of the 2 World Wars?
20. Give the name of minister of the.

Thursday, 19 December 2019

সিক্স ডিজিট স্যালারি, পঁচিশ বছরের টগবগে যুবক এবং নারী

এই যে আপু,
আপনি যদি সিক্স ডিজিট স্যালারির কোনো সফল পুরুষকে বিয়ে করেন তাহলে শুধু এই প্রাপ্তির জন্যই আপনাকে অনেক কিছু ত্যাগ করতে হবে। প্রথম ত্যাগ করতে হবে আপনার প্রিয় কিছু স্বপ্নকে।
যে মানুষটা সিক্স ডিজিট স্যালারির লেবেলে পৌঁছেছেন খুব স্বাভাবিকভাবে তার বয়স একটু বেশি হবে। একই সাথে সিক্স ডিজিট স্যালারি ও পঁচিশ বছরের টগবগে যুবককে আপনি কখনোই পাবেন না। এমনটা পেতে চাইলে দুইজনকে বিয়ে করতে হবে। যাদের একজনের স্যালারি সিক্স ডিজিট, অন্যজনের বয়স টুয়েন্টি ফাইভ।

লাখ টাকা বেতন প্রাপ্ত সফল মানুষটাকে ছাত্রাবস্থায় প্রচুর পড়তে হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেবিলে বসে থাকতে হয়েছে। মাসের পর মাস রাত জাগতে হয়েছে। ফলে তার চোখের নিচে থাকবে স্থায়ী কালশিটা, চোখে থাকবে মোটা ফ্রেমের চশমা। মাথার অর্ধেক হবে টাক এবং দেখার মতো একটা ভুঁড়ি থাকবেই থাকবে।
আপনি একই সঙ্গে স্পাইক চুল, সিক্স প্যাক ফিগার, স্টাইলিশ সানগ্লাস আর ডানাকাটা চোখের অধিকারী কোনো সিক্স ডিজিট আর্নড পারসন পাবেন না।

সে ছাত্র জীবনে থিয়েটার, মুভি, স্পোর্টস, ফ্যাশন ও ট্রেন্ডের চেয়ে বেশি সময় দিয়েছে লাইব্রেরি, স্টাডি আর রিসার্চের পেছনে। ফলে টোয়ালাইট মুভির নায়কের নাম জিজ্ঞেস করলে সে হা হয়ে থাকবে। রাফায়েল নাদালের গার্লফ্রেন্ড সংখ্যা তার অজানা। রোল্যাক্স, টাইটানের বাইরে রিস্টওয়াচের ব্রান্ডের নাম সে বলতে পারবে না। ফলে আপনার তাকে ব্যাকডেটেড মনে হবে।

সিক্স ডিজিট আর্নড পুরুষ দারুণ সচেতন হবে। সে কবির সিংয়ের মতো বাইক চালানোর সময় কিংবা গাড়ি চালানোর সময় তিন মিনিটের চুমুর আনন্দের চেয়ে তিন যুগ বেঁচে থাকার আনন্দকে প্রাধান্য দেবে। ফলে আপনার মনে হতে পারে, দুনিয়ার আনরোম্যানটিক মানুষকে সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন। আপনি ভুল মানুষের সাথে আছেন।

তার অবশ্যই সকালে অফিস থাকবে। ফলে বৃষ্টি দেখে ছাদে চলে যাওয়া কিংবা ব্যালকনিতে বসে পূর্ণিমা উদযাপনের চেয়ে রাতে নিত্যদিনের কাজটা সেরে ফ্রেশ একটা ঘুম দিয়ে রিল্যাক্স মুডে অফিসে যাওয়াটা জরুরি মনে হবে। ফলে আপনার মনে হবে আপনি শুধুই ভোগের বস্তু। উপভোগ বলে কিছু নেই আপনার জীবনে।

লাঞ্চ টাইমে তার মিটিং থাকবে। মিটিং হবে জুনিয়র কিংবা সিনিয়র কলিগদের সাথে। যাদের সামনে তাকে পারসোনালিটি বজায় রাখতে হয়। ফলে দুপুরে ফোন দিয়ে ‘কী খেয়েছো’ জিজ্ঞেস করলে সে চেয়ারে হেলান দিয়ে আহ্লাদে গদগদ হয়ে বলবে না, কচুর লতি দিয়ে চিংড়ি মাছ খেয়েছি। সে ডানে বামে তাকিয়ে বলবে- রাখো, পরে কথা বলছি। মিটিং শেষে তাকে এমন সব কাজ করতে হবে যে বেশিরভাগ দিন পরে আর কথা বলা হয়ে উঠবে না।

সিক্স ডিজিট স্যালারির পারসনকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সারাদিন এক গাদা স্টাফকে পরিচালনা করতে হয়। কিংবা পরিচালিত হতে হয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্বারা। ফলে বাসায় ফিরবে সে মেজাজ খারাপ নিয়ে। এমন সময়ে তুমি যদি মুনমুন মুখার্জির মতো দুনিয়ার আবেগ তাহেরির মতো ঢেলে দিয়ে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা ‘ভালোবাসি ভালোবাসি’ আবৃত্তি শুরু করো, সে গলায় সেক্স অ্যাপিল এনে বলতে পারবে না ‘ভালোবাসি তোওওও ভালোবাসিইইই’। সে একটু বিরক্তই হবে।

শোনেন আপু,  আপনি একইসাথে গ্রামের নির্মল বায়ু আর শহরের সুযোগসুবিধা পাবেন না। আপনাকে যে কোনো একটা বেছে নিতে হবে। হয় অর্থ-বিত্ত নয়তো স্বস্তির জীবন। হয় ভোগ নয়তো উপভোগ। আপনি যেটাকে প্রাধান্য দেবে সেটা নিয়ে সুখে থাকেন। অন্যটা দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে যাবেন না। তাহলে দেখবেন জীবনে মরীচিকা ছাড়া আর কোনো অর্জন নেই।

মেয়ে, ইমোশনালি প্র‍্যাক্টিক্যাল হইয়ো না, প্র‍্যাক্টিক্যালি ইমোশনাল হও।

Friday, 13 December 2019

বহুগামিতা, স্বাধীনতা এবং একজন মিথিলা।

বহুগামিতা, স্বাধীনতা এবং একজন মিথিলা।
.......................................
ছোট পর্দার অভিনেত্রী মিথিলার বিয়ে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে। কার্যত পক্ষে-বিপক্ষে দুটি ভাগে ভাগ হয়েছেন নেটিজেনরা। রাষ্ট্রের আইন, সামাজিক মূল্যবোধ এবং ধর্মীয় বিধিনিষেধের কথা বাদই দেয়া যাক। প্রথমেই স্বীকার করে নেয়া যাক মানুষ হিসেবে তাঁর অধিকার গুলো।
১. যখন তখন যে কাউকে সঙ্গী হিসেবে পাওয়ার কিংবা ত্যাগ করার অধিকার মিথিলার রয়েছে।
২. তিঁনি কার সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করবেন অথবা করবেননা, সেই অধিকার তাঁর রয়েছে।
৩. মিথিলার চিন্তার এবং মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে।
৪. বহুগামী কিংবা মনোগ্যামি হওযার অধিকার
মিথিলার রয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে টেলিভিশন মিডিয়ায় এবং চলচ্চিত্রে যারা কাজ করেন তাদেরকে সেলিব্রেটি হিসেবে ধরা হয়। লক্ষ-কোটি মানুষ তাদেরকে অনুসরণ করে, তরুণ প্রজন্মের কাছে অনেকে রীতিমতো “আইকন“! সমাজে এসব সেলিব্রেটিদের ব্যাপক প্রভাব আছে, এটা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই। সেলিব্রেটিদের কেউ কেউ জাতিসংঘের শান্তির দূত, বিখ্যাত সাহায্য সংস্থার এম্বাসেডর অথবা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন মডেল। যাঁদের দেখে মানুষ অনুপ্রানিত হয়, পৃথিবীর কল্যানে কিংবা সমাজের কল্যানে কাজ করার চেষ্টা করে।
যাকে দেখে মানুষ শিখবে, তাঁর ব্যক্তি জীবনই আসলে ঠিক নেই। একজনের সাথে একযুগ কাটিয়ে, দুই বছরের মধ্যে আবার দুইজন ছেলে বন্ধুর সাথে ”লিভ টুগেদার” করে, বর্তমানে ৪ চতুর্থ বন্ধুর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তাহলে স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্ন জাগে

১. প্রথম তিনজনের সাথে তিনি যে থাকতে পারেননি, এটা কি মিথিলার নাকি তাঁর ছেলে বন্ধুদের ব্যর্থতা ?
২. মিথিলার মতো একজন “বহুগামী“ নারীর কাছ থেকে মানুষ কি শিখবে ?
৩. যতদূর জানা যায় মিথিলা ব্র্যাকের “আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট“ প্রজেক্টের অন্যতম দায়িত্বে আছেন। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তার এই কর্মকান্ড তাঁকে বিবেকের কাঠ গড়ায় দাঁড় করায় না ?
৪. সাবেক তিনজন বন্ধুর সাথে মিথিলার “বনিবনা” হয়নি, চতুর্থবার বনিবনা হবে বলেও কোনো নিশ্চয়তা নেই। এটা কি মানসিক অসুস্থতা হিসেবে ধরে নেয়া যায় ?
৫. ব্র্যাকের মতো প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার “নৈতিক অধিকার“ কি রয়েছে মিথিলার ?

বিঃদ্রঃ ব্যক্তি মিথিলার প্রতি ক্ষোভ থাকার কোনো কারণ থাকতে পারেনা, তবে ব্যক্তি যদি সমাজে প্রভাব বিস্তার করেন তাহলে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ওই ব্যক্তির সমালোচনা দোষের কিছু নয়।

প্যারিস
০৮ ডিসেম্বর ২০১৯




Friday, 6 December 2019

জামিনযোগ্য ধারার অপরাধসমূহ

জামিনযোগ্য ধারার অপরাধসমূহ

জামিনযোগ্য ধারা

ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর দ্বিতীয় তফসিল অনুযায়ী দন্ডবিধিতে উল্লেখিত অপরাধসমূহের মধ্যে যেসব অপরাধ  জামিনযোগ্য তা নিম্নে উল্লেখিত হলঃ-  
ক্রমিক নং
ধারার বর্ননা
দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারা
১।
মৃত্যুদন্ডে বা যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডনীয় অপরাধ সংঘটনের চক্রান্ত গোপন করা, যদি অপরাধ সংঘটিত না হয়
১১৮(২য়
ভাগ)
২।
অপরাধ সংঘটন নিরোধ করিবার কর্তব্যে আবদ্ধ সরকারি কর্মচারী কর্তৃক চক্রান্ত গোপন করা, যদি অপরাধ সংঘটিত না হয়
১১৯(৩য়
ভাগ)
৩।
কারাদন্ডে দন্ডনীয় অপরাধ সংঘটনের চক্রান্ত গোপন করা, যদি অপরাধ সংঘটিত না হয়
১২০(২য় ভাগ)
৪।
মৃত্যু, যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডনীয় বা দুই বছরের অধিক কারাদন্ডে দন্ডনীয় ব্যতীত অন্যান্য অপরাধে ষড়যন্ত্রের শাস্তি
১২০বি (২য় ভাগ)
৫।  
সরকারি কর্মচারীর অবহেলার ফলে রাষ্ট্রীয় বন্দী বা যুদ্ধবন্দীর পলায়ন
১২৯
৬।
সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিকের বাহিনী ত্যাগে প্ররোচনা
১৩৫
৭।
বাহিনী ত্যাগকারীকে আশ্রয়দান বা রক্ষা করা
১৩৬
৮।
সওদাগরী জাহাজের অধ্যক্ষের ফলে সওদাগরী জাহাজের বাহিনীর আত্মগোপন
১৩৭
৯।
সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিকের অবাধ্যতামূলক কাজে প্ররোচনা
১৩৮
১০।
সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিকের পোশাক পরিধান কিংবা  প্রতীক বহন
১৪০
১১।
বেআইনী সমাবেশের সদস্য হওয়া
১৪৩
১২।
মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বেআইনী সমাবেশের সদস্য হওয়া
১৪৪
১৩।
বেআইনি সমাবেশকে ছত্রভঙ্গ হবার আদেশ দেয়া সত্ত্বেও শরিক হওয়া
১৪৫
১৪।
দাঙ্গা 
১৪৭
১৫।
মারাত্মক অস্ত্রসহ দাঙ্গা
১৪৮
১৬।
পাচ বা ততোধিক ব্যক্তির সমাবেশকে ছত্রভঙ্গ হবার আদেশ দেয়া সত্ত্বেও তাতে শরিক হওয়া
১৫১
১৭।
দাঙ্গা ইত্যাদি দমনকালে সরকারী কর্মচারীকে আক্রমন বা বাধাদান
১৫২
১৮।
দাঙ্গা বাধানোর উদ্দেশ্যে ইচ্ছাপূর্বক উস্কানি দান করা
১৫৩
১৯।
বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি     
১৫৩ক
২০।
ছাত্র, প্রভৃতিকে রাজনৈতিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণের প্ররোচনা দান
১৫৩খ
২১।
যে জমির উপর বেআইনি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় উহার মালিক বা দখলদার কর্তৃক দাঙ্গার তথ্য না প্রদান না করা  
১৫৪
২২।
যে ব্যক্তির স্বার্থে দাঙ্গা সংঘটিত হয় তার দায়দায়িত্ব
১৫৫
২৩।
যে মালিক বা দখলকারের স্বার্থে দাঙ্গা সংঘটিত হয় তার প্রতিনিধির দায়িত্ব
১৫৬
২৪।
বেআইনী সমাবেশের জন্য ভাড়া করা ব্যক্তিদের আশ্রয়দান
১৫৭
২৫।
বেআইনী সমাবেশের বা দাঙ্গা-হাঙ্গামার জন্য ভাড়াটিয়া হয়ে অংশগ্রহণ
১৫৮
২৬।
প্রকাশ্যে কলহ বা মারামারি করা
১৬০
২৭।
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক সরকারি কার্য সম্পর্কে অবৈধভাবে পারিতোষিক গ্রহণ করা
১৬১
২৮।
বেআইনী উপায়ে সরকারি কর্মচারীকে প্রভাবিত করার জন্য পারিতোষিক গ্রহণ করা
১৬২
২৯।
সরকারি কর্মচারীর উপর ব্যক্তিগত প্রভাব বিস্তারের জন্য পারিতোষিক গ্রহণ
১৬৩
৩০।
১৬২ বা ১৬৩ ধারায় বর্ণিত অপরাধসমূহের সহায়তার শাস্তি
১৬৪
৩১।
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক তার কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নিকট হতে দামি বস্তু লাভ
১৬৫
৩২।
১৬১ ও ১৬৫ ধারায় বর্ণিত অপরাধসমূহের সহায়তার শাস্তি
১৬৫ক
৩৩।
সরকারি কর্মচারি কর্তৃক কোন ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে আইন অমান্য করা
১৬৬
৩৪।
সরকারি কর্মচারি কর্তৃক কোন ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে ভ্রান্ত দলিল প্রণয়ন করা
১৬৭
৩৫।
সরকারি কর্মচারি কর্তৃক বেআইনীভাবে ব্যবসায় লিপ্ত হওয়া
১৬৮
৩৬।
সরকারি কর্মচারি কর্তৃক বেআইনীভাবে সম্পত্তি ক্রয় বা ক্রয়ের উদ্দেশ্যে দরকষাকষি
১৬৯
৩৭।
সরকারি কর্মচারি বলিয়া মিথ্যা পরিচয় দান
১৭০
৩৮।
প্রতারণামূলক উদ্দেশ্যে সরকারী কর্মচারীর পোশাক পরিধান কিংবা ব্যবহার্য প্রতীক ধারণ
১৭১
৩৯।
ঘুষ গ্রহণ  
১৭১ঙ
৪০।
নির্বাচনে অন্যায় প্রভাব বিস্তার বা মিথ্যা পরিচয়দান
১৭১ চ
৪১।
নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে মিথ্যা বিবৃতি প্রদান
১৭১ছ
৪২।
নির্বাচন সম্পর্কে বেআইনী অর্থপ্রদান
১৭১জ
৪৩।
নির্বাচনী হিসাব রাখতে অন্যথাকরণ
১৭১ঝ
৪৪।
সমনজারি বা অন্য কোন কার্যক্রম এড়ানোর উদ্দেশ্যে ফেরার হওয়া
১৭২
৪৫।
সমনজারি বা অন্য কোন কার্যক্রম বন্ধ করা কিংবা উহার প্রকাশনা বন্ধকরা
১৭৩
৪৬।
সরকারি কর্মচারীর আদেশানুসারে হাজির না হওয়া
১৭৪
৪৭।
সরকারি কর্মচারী সমীপে দলিল পেশ করতে আইনতঃ বাধ্য হইয়া সত্ত্বেও না করা
১৭৫
৪৮।
সরকারি কর্মচারীর নিকট নোটিশ বা সংবাদ দিতে আইনতঃ বাধ্য ব্যক্তি কর্তৃক তাহা না করা
১৭৬
৪৯।
মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন
১৭৭
৫০।
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক নির্দেশিত হওয়া সত্ত্বেও শপথ করতে অস্বীকার করা
১৭৮
৫১।
যথাযথ ক্ষমতাপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীর প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকার করা
১৭৯
৫২।
সরকারি কর্মচারীর নিকট প্রদত্ত বিবৃতি স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করা
১৮০
৫৩।
শপথ গ্রহণান্তে মিথ্যা বিবৃতি প্রদান
১৮১
৫৪।
সরকারি কর্মচারীকে মিথ্যা সংবাদ দান
১৮২
৫৫।
সরকারি কর্মচারীর আইনসম্মত ক্ষমতাবলে সম্পত্তি দখলে বাধা দান
১৮৩ 
৫৬।
সরকারি কর্মচারীর ক্ষমতাবলে সম্পত্তি বিক্রয়ে বাধা দান
১৮৪
৫৭।
সরকারি কর্মচারীর  ক্ষমতাবলে সম্পত্তি বেআইনিভাবে ক্রয় বা ক্রয়ের জন্য দর করা
১৮৫
৫৮।
সরকারি কর্মচারীর সরকারি কার্য সম্পাদনে বাধা দান
১৮৬
৫৯।
সরকারি কর্মচারীদের সাহায্য না করা
১৮৭
৬০।
সরকারি কর্মচারী কর্তৃক জারীকৃত আদেশ অমান্য করা
১৮৮
৬১।
সরকারি কর্মচারীর প্রতি ক্ষতিসাধনের হুমকি
১৮৯
৬২।
সরকারি কর্মচারীর নিকট আশ্রয়ের আবেদন হতে বিরত রাখতে বাধ্য করার উদ্দেশ্যে হুমকি প্রদর্শন
১৯০
৬৩।
মিথ্যা সাক্ষ্যদান
১৯৩
৬৪।
 মিথ্যা সার্টিফিকেট দেওয়া বা ব্যবহার 
১৯৭
৬৫।  
মিথ্যা সার্টিফিকেট সত্য বলে ব্যবহার করা
১৯৮
৬৬।
আইনগত ঘোষণায় মিথ্যা বিবৃতি দান
১৯৯
৬৭।
আইনগত ঘোষণায় মিথ্যা বলে জানা সত্ত্বেও সত্য হিসাবে ব্যবহার করা
২০০
৬৮।
অপরাধের সাক্ষ্য প্রমানের বিলোপ কিংবা মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান
২০১
৬৯।
ইছাকৃতভাবে সংবাদ না দেওয়া
২০২
৭০।
অপরাধ সংঘটন সম্পর্কে মিথ্যা সংবাদ দেওয়া
২০৩
৭১।
অসৎ উদ্দেশ্যে দলিলের বিনাশ সাধন
২০৪
৭২।
মামলার উদ্দেশ্যে মিথ্যা পরিচয় দেয়া  
২০৫
৭৩।
সম্পত্তি আটক রোধ করার জন্য প্রতারণামূলকভাবে উহা অপসারন  
২০৬
৭৪।  
সম্পত্তি আটক রোধ করার জন্য প্রতারনামূলকভাবে স্বত্ব দাবী
২০৭ 
৭৫।
অর্থ পরিশোধ না করার উদ্দেশ্যে প্রতারনামূলকভাবে নিজের বিরুদ্ধে ডিক্রি করানো
২০৮
৭৬।
অসাধুভাবে আদালতে মিথ্যা দাবী উত্থাপন
২০৯
৭৭।
অর্থ পরিশোধ না করার উদ্দেশ্যে প্রতারনামূলকভাবে ডিক্রি লাভ
২১০
৭৮।
অপরাধ সংক্রান্ত মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন
২১১
৭৯।
অপরাধীকে আশ্রয় দান
২১২
৮০।
কোন ব্যাক্তিকে শাস্তি হতে বাঁচানোর জন্য উপহার গ্রহণ
২১৩
৮১।
অপরাধীকে বাচানোর বিনিময়ে পুরষ্কারের প্রস্তাব
২১৪
৮২।
অপহৃত সম্পত্তি উদ্ধারে সাহায্য করার জন্য উপহার গ্রহণ
২১৫
৮৩।
আসামীকে আশ্রয়দান
২১৬
৮৪।
দস্যু বা ডাকাতকে  আশ্রয়দান
২১৬ক
৮৫।
কোন ব্যক্তিকে শাস্তি হতে বাঁচানোর বা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হতে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে সরকারি  কর্মচারী কর্তৃক আইনের নির্দেশ লংঘন
২১৭
৮৬।
কোন ব্যক্তিকে শাস্তি হতে বাঁচানোর বা সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হতে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে  সরকারি কর্মচারী কর্তৃক ভুল নথি লিপি প্রণয়ন
২১৮
৮৭।
বিচারবিভাগীয় কার্যক্রমে দুর্নীতিমূলকভাবে রিপোর্ট প্রণয়ন  
২১৯
৮৮।
আইনবিরুদ্ধভাবে কাউকে বিচারে বা আটকে সোপর্দ করে বা আটক করে রাখা
২২০
৮৯।
গ্রেফতার করিতে বাধ্য হইয়া সত্ত্বেও সরকারি কর্মচারী কর্তৃক ইচ্ছাকৃতভাবে গ্রেফতার না করা
২২১
৯০।
সরকারি  কর্মচারীর অবহেলার দরুন আটক হতে পলায়ন
২২৩
৯১।
কোন ব্যাক্তি কর্তৃক তার আইনানুগ গ্রেফতারে প্রতিরোধ সৃষ্টি বা বাধাদান
২২৪
৯২।
অপর ব্যক্তির আইনসংগত গ্রেফতারে প্রতিরোধ বা বিঘ্ন সৃষ্টি
২২৫
৯৩।
সরকারি  কর্মচারী কর্তৃক গ্রেফতার না করা কিংবা পলায়ন করতে দেয়া
২২৫ক
৯৪।
আইনসম্মত গ্রেফতার কার্যে প্রতিরোধ বা বাধাদান  
২২৫বি
৯৫।
দন্ড হ্রাসের শর্ত লংঘন  
২২৭
৯৬।
বিচার বিভাগীয় কার্য পরিচালনাকারী সরকারি কর্মচারীর প্রতি অবমাননা
২২৮
৯৭।
জুরির মিথ্যা পরিচয় দান
২২৯
৯৮।
সরকারি স্ট্যাম্প জাল করা
২৫৫
৯৯।
সরকারি স্ট্যাম্প জাল করিবার যন্ত্রপাতি রাখা
২৫৬
১০০।
সরকারি স্ট্যাম্প জাল করিবার যন্ত্রপাতি প্রস্তুত বা বিক্রয় করা
২৫৭
১০১।
জাল সরকারি স্ট্যাম্প বিক্রয় করা
২৫৮
১০২।
জাল সরকারি স্ট্যাম্প রাখা
২৫৯
১০৩।
জাল সরকারি স্ট্যাম্প ব্যবহার করা
২৬০
১০৪।
সরকারি স্ট্যাম্প হতে লেখা মুছে ফেলা বা স্ট্যাম্প অপসারণ
২৬১
১০৫।
পূর্বের ব্যবহৃত স্ট্যাম্প ব্যবহার
২৬২
১০৬।
স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হবার প্রমাণস্বরূপ চিহ্ন মুছে ফেলা  
২৬৩
১০৭।
ভুয়া স্ট্যাম্প
২৬৩ক
১০৮।
ওজনের জন্য মিথ্যা যন্ত্রের ব্যবহার 
২৬৪
১০৯।
মিথ্যা ওজন ব্যবহার
২৬৫
১১০।
মিথ্যা ওজন রাখা
২৬৬
১১১।
মিথ্যা ওজন তৈরী বা বিক্রয়
২৬৭
১১২।
মারাত্মক রোগের সংক্রমণ ছড়াতে পারে এমন অবহেলামূলক কাজ
২৬৯
১১৩।
মারাত্মক রোগের সংক্রমণ ছড়াতে পারে এমন বিদ্বেষপ্রসূত কাজ
২৭০
১১৪।
কোয়ারেন্টাইন নিয়ম অমান্য করা
২৭১
১১৫।
খাদ্যে বা পানিতে ভেজাল মিশ্রণ
২৭২
১১৬।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বা পানীয় বিক্রয়
২৭৩
১১৭।
ঔষধে ভেজাল মিশ্রণ
২৭৪
১১৮।
ভেজাল মিশ্রিত ঔষধ বিক্রয়
২৭৫
১১৯।
কোন ঔষধকে ভিন্ন ঔষধ বলে বিক্রয় করা
২৭৬
১২০।
জলাশয়ের পানি দূষিত করা
২৭৭
১২১।
বায়ূমন্ডলের ক্ষতি সাধন
২৭৮
১২২।
বেপরোয়া গাড়ি চালানো বা আরোহন
২৭৯
১২৩।
বেপরোয়া নৌ চালনা
২৮০
১২৪।
মিথ্যা বাতি, চিহ্ন বা বয়া প্রদর্শন
২৮১
১২৫।
নৌযানে  অতিরিক্ত ভারবিশিষ্ট  লোক পার করা
২৮২
১২৬।
সড়কে বা জলপথে বিপদ বা বাধা
২৮৩
১২৭।
বিষাক্ত বস্তু নিয়ে অবহেলামূলক আচরণ  
২৮৪
১২৮।
আগুন বা দাহ্য বস্তু নিয়ে অবহেলামূলক আচরণ
২৮৫
১২৯।
বিস্ফোরক বস্তু নিয়ে অবহেলামূলক আচরণ
২৮৬
১৩০।
যন্ত্রপাতি  নিয়ে অবহেলামূলক আচরণ
২৮৭
১৩১।
দালান ভাংগার বা মেরামতের কাজে অবহেলামূলক আচরণ
২৮৮
১৩২।
পশু সম্পর্কে অবহেলামূলক আচরণ
২৮৯
১৩৩।
জনসাধারণের বিরক্তি উৎপাদনকারী বস্তু বা কাজের শাস্তি   
২৯০
১৩৪।
নিষাধাজ্ঞার পরে উৎপাত চালিয়ে যাওয়া
২৯১
১৩৫।
অশ্লীল পুস্তকাদি বিক্রয়
২৯২
১৩৬।
নাবালকের নিকট অশ্লীল পুস্তকাদি বিক্রয়
২৯৩
১৩৭।
অশ্লীল গান ও কাজ
২৯৪
১৩৮।
লটারী অফিস রাখা
২৯৪ক
১৩৯।
বাণিজ্য বিষয়ে পুরষ্কার প্রদানের প্রস্তাব
২৯৪খ
১৪০।
উপাসনার স্থান বিনষ্ট বা অপবিত্র করা
২৯৫
১৪১।
ধর্মীয় সমাবেশে গোলযোগ সৃষ্টি
২৯৬
১৪২।
সমাধিস্থান ইত্যাদিতে অনধিকার প্রবেশ
২৯৭
১৪৩।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশ্যে শব্দ উচ্চারন করা
২৯৮
১৪৪।
অবহেলার দ্বারা মৃত্যু সংঘটন
৩০৪ক
১৪৫।
বেপরোয়াভাবে যান চালানোর দ্বারা মৃত্যু ঘটানো  
৩০৪খ
১৪৬।
অপরাধজনক নরহত্যা করার চেষ্টা
৩০৮
১৪৭।
আত্মহত্যার চেষ্টা
৩০৯
১৪৮।
গর্ভপাত ঘটানো
৩১২
১৪৯।
অভিভাবক কর্তৃক বার বছরের কম শিশুকে ফেলে যাওয়া  
৩১৭
১৫০।
গোপনে মৃতদেহ অপসারন করে জন্ম গোপন করা
৩১৮
১৫১।
ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা
৩২৩
১৫২।
ইচ্ছাকৃতভাবে  বিপজ্জনক অস্ত্র দ্বারা আঘাত করা
৩২৪
১৫৩।
ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাত করা
৩২৫
১৫৪।
স্বীকারোক্তি আদায় কিংবা বেআইনী কাজে বাধ্য করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা
৩৩০
১৫৫।
সরকারি কর্মচারীকে কর্তব্য হতে বিরত রাখার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা
৩৩২
১৫৬।
প্ররোচনার ফলে ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করা
৩৩৪
১৫৭।
প্ররোচনার ফলে ইচ্ছাকৃতভাবে  গুরুতর আঘাত করা
৩৩৫
১৫৮।
অন্যান্য ব্যক্তির জীবনের নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক কাজ
৩৩৬
১৫৯।
অন্যান্য ব্যক্তির জীবনের নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক কাজের দ্বারা আঘাত
৩৩৭
১৬০।
অন্যান্য ব্যক্তির জীবনের নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক কাজের দ্বারা গুরুতর আঘাত
৩৩৮
১৬১।
জনপথে বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে গুরুতর আঘাত
৩৩৮ক
১৬২।
অন্যায়ভাবে বাধাপ্রদান
৩৪১
১৬৩।
অন্যায়ভাবে  আটক
৩৪২
১৬৪।
তিন বা ততোধিক দিনের জন্য অন্যায়ভাবে  আটক
৩৪৩
১৬৫।
দশ বা ততোধিক দিনের জন্য অন্যায়ভাবে  আটক
৩৪৪
১৬৬।
মুক্তির জন্য রীট জারির পরেও কোন ব্যক্তিকে অন্যায়ভাবে আটক
৩৪৫
১৬৭।
গোপন স্থানে অন্যায়ভাবে আটক রাখা
৩৪৬
১৬৮।
সম্পত্তি আদায় কিংবা বেআইনি কাজের জন্য অন্যায়ভাবে  আটক রাখা
৩৪৭
১৬৯।
স্বীকারোক্তি আদায় কিংবা সম্পত্তি প্রত্যর্পণ করতে বাধ্য করার জন্য অন্যায়ভাবে আটক রাখা
৩৪৮
১৭০।
মারাত্মক প্ররোচনা ব্যতীত আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বলপ্রয়োগ
৩৫২
১৭১।
শ্লীলতাহানির জন্য নারীকে আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বলপ্রয়োগ
৩৫৪
১৭২।
কোন ব্যক্তিকে অপমান করার জন্য আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বলপ্রয়োগ
৩৫৫
১৭৩।
কোন ব্যক্তিকে অন্যায়ভাবে আটক করার জন্য আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বলপ্রয়োগ
৩৫৭
১৭৪।
মারাত্মক প্ররোচানার ফলে আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বলপ্রয়োগ
৩৫৮
১৭৫।
মনুষ্য অপহরণ  
৩৬৩
১৭৬।
কোন ব্যক্তিকে দাস হিসেবে ক্রয় বা হস্তান্তর করা
৩৭০
১৭৭।
বেআইনি বাধ্যতাজনক শ্রম
৩৭৪
১৭৮।
কোন ব্যক্তি কর্তৃক তার নিজের স্ত্রীকে ধর্ষণ  
৩৭৬
১৭৯।
জোরপূর্বক সম্পত্তি আদায়ের শাস্তি
৩৮৪
১৮০।
দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত করার ভীতি প্রদর্শনপূর্বক সম্পত্তি আদায়
৩৮৮
১৮১।
দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত করার ভীতি প্রদর্শন
৩৮৯
১৮২।
প্রতারণা
৪১৭
১৮৩।
ক্ষতি হবে জানা সত্ত্বেও প্রতারণা করা
৪১৮
১৮৪।
মিথ্যা পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা
৪১৯
১৮৫।
প্রতারণা ও অসাধুভাবে সম্পত্তি অর্পণ করতে প্রবৃত্তাকরণ
৪২০
১৮৬।
প্রতারণা ও অসাধুভাবে সম্পত্তি অপসারণ বা গোপনকরণ
৪২১
১৮৭।
প্রতারণা ও অসাধুভাবে পাওনাদারদের অর্থ প্রাপ্তি নিরোধ করা
৪২২
১৮৮।
ক্রয়মূল্য সম্পর্কিত মিথ্যা বিবরণ সম্বলিত প্রতারণা ও অসাধুভাবে হস্তান্ত দলিল সম্পাদন
৪২৩
১৮৯।
প্রতারণা ও অসাধুভাবে সম্পত্তি সম্পত্তি অপসারণ ও গোপন করা
৪২৪
১৯০।
অনিষ্ট সাধন
৪২৬
১৯১।
অনিষ্ট করে পঞ্চাশ টাকা পর্যন্ত ক্ষতি সাধন
৪২৭
১৯২।
দশ টাকা মূল্যের পশুকে হত্যা বা বিকলাংগ করে অনিষ্ট সাধন
৪২৮
১৯৩।
যে কোন মূল্যের পশুকে হত্যা বা বিকলাংগ করে অনিষ্ট সাধন
৪২৯
১৯৪।
সেচ কার্যের ক্ষতিসাধন করে বা অবৈধভাবে জলের গতি পরিবর্তন করে অনিষ্ট সাধন
৪৩০
১৯৫।
সরকারি সড়ক, সেতু, নদী বা খালের ক্ষতিসাধন
৪৩১
১৯৬।
সরকারি পয়ঃপ্রণালী প্লাবিত বা বিঘ্নিত করে অনিষ্টসাধন
৪৩২
১৯৭।
লাইটহাউজ বা সামুদ্রিক সংকেত বিনষ্ট করে অনিষ্টসাধন
৪৩৩
১৯৮।
ভূ-সংকেত বিনষ্ট করে অনিষ্টসাধন
৪৩৪
১৯৯।
অগ্নি বা বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার করে কৃষি পণ্যের অনিষ্টসাধন
৪৩৫
২০০।
অপরাধজনক অনধিকার প্রবেশ
৪৪৭
২০১।
গৃহে অনধিকার প্রবেশ
৪৪৮
২০২।
কারাদন্ডে দন্ডনীয় অপরাধ করার উদ্দেশ্যে গৃহে অনধিকার প্রবেশ
৪৫১( ১ম ভাগ)
২০৩।
অসাধুভাবে সম্পত্তি সম্বলিত আধার ভাঙ্গা
৪৬১
২০৪।
হেফাজতের ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন
৪৬২
২০৫।
ব্যাংক অফিসার ও কর্মচারীদের অবহেলাজনক আচরনের শাস্তি
৪৬২ক
২০৬।
ব্যাংকিং কোম্পানীর সাথে প্রতারণা
৪৬২খ
২০৭।
সুনামহানির উদ্দেশ্যে জালিয়াতি
৪৬৯
২০৮।
জাল দলিলকে খাটি দলিলরূপে ব্যবহার
৪৭১
২০৯।
মূল্যবান জামানত, উইল ইত্যাদি জালিয়াতির জন্য জাল সীলমোহর তৈরী যা দন্ডবিধির ৪৬৭ ধারা অনুযায়ী শাহতিযোগ্য   
৪৭২
২১০।
জালিয়াতির উদ্দেশ্যে জাল সীলমোহর তৈরী বা রাখা
৪৭৩
২১১।
জাল দলিল নিজের দখলে রাখা
৪৭৪
২১২।
জাল চিহ্ন বিশিষ্ট দ্রব্য নিজের দখলে রাখা
৪৭৫
২১৩।
মিথ্যা হিসাবপত্র প্রণয়ন করা  
৪৭৭ক
২১৪।
মিথ্যা ট্রেডমার্ক বা সম্পত্তি চিহ্ন ব্যবহার করা
৪৮২
২১৫।
ট্রেডমার্ক বা সম্পত্তি চিহ্ন জাল করে অন্যের ক্ষতির জন্য ব্যবহার করা
৪৮৩
২১৬।
সরকারি কর্মচারীর মার্ক বা চিহ্ন জাল করা
৪৮৪
২১৭।
ট্রেডমার্ক বা সম্পত্তি চিহ্ন জাল করার যন্ত্র প্রস্তুত বা দখলে রাখা
৪৮৫
২১৮।
জাল ট্রেড মার্কবিশিষ্ট পণ্য বিক্রয়
৪৮৬
২১৯।
পণ্যের আধারে মিথ্যা চিহ্ন অংকন
৪৮৭
২২০।
মিথ্যা চিহ্ন ব্যবহারের শাস্তি
৪৮৮
২২১।
ক্ষতিসাধনের জন্য সম্পত্তির চিহ্নে হস্তক্ষেপ
৪৮৯
২২২।
নোট জাল করার যন্ত্র বা সামগ্রী প্রস্তুত করা বা রাখা
৪৮৯গ
২২৩।
শুশ্রূষা করার প্রয়োজনীয় দ্রব্য যোগান দেয়ার চুক্তি ভংগ করা
৪৯১
২২৪।
স্বামী বা স্ত্রীর জীবদ্দশায় পুনরায় বিবাহ করা
৪৯৪
২২৫।
পূর্ববর্তী বিবাহের কথা গোপন রেখে বিবাহ করা
৪৯৫
২২৬।
প্রতারণামূলকভাবে বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা
৪৯৬
২২৭।
ব্যভিচার
৪৯৭
২২৮।
বিবাহিত নারীকে ফুসলিয়ে নিয়ে যাওয়া বা আটক রাখা
৪৯৮
২২৯।
মানহানি
৫০০
২৩০।
মানহানিকর বলে বিদিত বস্তু মুদ্রণ বা খোদাইকরন
৫০১
২৩১।
মানহানিকর বিষয়  মুদ্রিত  বা খোদাই করা বস্তু বিক্রয়
৫০২
২৩২।
শাস্তিভঙ্গের প্ররোচনা দানের উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপমান 
৫০৪
২৩৩।
অপরাধজনক ভীতি প্রদর্শন
৫০৬
২৩৪।
বেনামী পত্রযোগে ভীতি প্রদর্শন
৫০৭
২৩৫।
কোন ব্যক্তিকে বিধাতার রোষভাজন হবে এরূপ বিশ্বাস করিয়ে কোন কাজের অনুষ্ঠান
৫০৮
২৩৬।
নারীর শ্লীলতাহানির জন্য কথা, কাজ বা অংগভংগি
৫০৯
২৩৭।
মাতাল ব্যক্তি কর্তৃক প্রকাশ্যে অসদাচরণ
৫১০
ফৌজদারী কার্যবিধি ২য় তফসিলে উল্লেখিত রয়েছে যে,  দন্ডবিধি ব্যতীত অপর কোন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে উক্ত আইনে ভিন্ন কোন বিধান না থাকলে অপরাধটি যদি দুই বছরের কম শাস্তিযোগ্য কিংবা কেবল অর্থদন্ড প্রদানযোগ্য হয়  তবে উক্ত অপরাধটি জামিনযোগ্য হবে।